ETV Bharat / state

স্বাস্থ্যকর্মী ও জরুরি পরিষেবায় যুক্তদের জন্য দু'লাখ বিশেষ পোশাক - Case of coronavirus in india

কোরোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মী-সহ জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের জন্য পারসোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্টের ব্যবস্থা করছে রাজ্য সরকার। বিশেষ ওই পোশাক তৈরির জন্য রাজ্য সরকারের অধীনস্থ তন্তুজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

personal protection
স্বাস্থ্যকর্মী ও জরুরি পরিষেবায় যুক্তদের জন্য দু'লাখ বিশেষ পোশাক
author img

By

Published : Mar 29, 2020, 11:14 PM IST

বারাসত, 29 মার্চ: কোরোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মী-সহ জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের জন্য পারসোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্টের ব্যবস্থা করছে রাজ্য সরকার। বিশেষ ওই পোশাক তৈরির জন্য রাজ্য সরকারের অধীনস্থ তন্তুজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সরকার আপাতত দু'লাখ পোশাক তৈরি করবে। কোরোনার থাবা থেকে বাঁচতে গোটা দেশে লকডাউন চলছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যে নোভেল কোরোনা ভাইরাসে 19 জন আক্রান্ত হয়েছেন। সন্দেহভাজন আরও অনেকে। কোভিড ১৯ ভাইরাসের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল দ্রুত ছড়িয়ে পড়া। অতি সংক্রামক এই ভাইরাসের আক্রান্তদের চিকিৎসা দেওয়া ও আক্রান্ত ব্যক্তির বর্জ্য সঠিকভাবে নষ্ট করাটাও বেশ কঠিন কাজ। রাজ্যে কোরোনা মোকাবিলার প্রস্তুতির মাঝেই শুরু হয়ে গিয়েছে, লকডাউন। বাজার ঘাট, দোকান পাট, এমনকী পরিবহণ ব্যবস্থাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসক, নার্স ও সাফাইকর্মীদের পার্সোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্ট সবার আগে দরকার। রাজ্য পিপিই মজুতে সেই অর্থে অতি সামান্য। এককথায় নেই বললেই চলে। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্য সরকারের অধীনস্থ সংস্থা তন্তুজকে বিশেষ পোশাক তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হল। জানা গিয়েছে, তন্তুজ আপাতক দু'লাখ পিপিই করবে।

সেই বরাত অনুযায়ী কাজ চলছে উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সদর বারাসত, আমডাঙা-সহ বিভিন্ন ব্লকে। একটি পিপিই কিটে থাকে পুরো শরীর আচ্ছাদন করা একটি কাপড়, চশমা, মাস্ক, টুপি, গ্লাভস ও পায়ের জুতোকে কভার করা বিশেষ ধরনে শু-কভার। বারাসাতে হচ্ছে এই সব পিপিই অ্যাসেম্বেলিং ও প্যাকেজিং। তন্তুজ থেকে বরাত পাওয়া সংস্থার ম্যানেজার বলাই দে জানান, তাঁরা নন ওভেন এক ধরনের কাপড় দিয়ে জামা ও প্যান্টকে কভার করা একটি মাত্র সিটে পোশাক তৈরি করছেন। লকডাউন শুরু হওয়ার বরাত আসায় প্রথমে যাতায়াতের বড় সমস্যা হচ্ছিল। পিপিই তৈরি করার জন্য কাঁচামাল জোগাড় করা ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর একটা বা দুটো বানালে চলবে না। তাঁদের উপর দায়িত্ব পড়েছে দু' লাখ পিপিই তৈরির। ক্ষমতা অনুযায়ী দিনে চার হাজার পিপিই তারা তৈরি করছেন। বারাসাতে তাঁদের দপ্তরের সামনে এক প্রকার ওয়ার ফুটিং কাজ হচ্ছে।

তিন লেয়ারে মাস্ক, সার্জিক্যাল গ্লাভস, জুতো টুপি ও কাপড় গাট্টি বেঁধে সরবরাহের কাজ তাঁরা শুরু করে দিয়েছেন। তন্তুজের কর্মী শংকর দাসের দাবি, তাঁরা দিনে ১৮ ঘণ্টা টানা পরিশ্রম করছেন শুধুমাত্র কোরোনা ফাইটাদের পারসোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্ট তৈরি করতে।

বারাসত, 29 মার্চ: কোরোনা মোকাবিলায় স্বাস্থ্যকর্মী-সহ জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের জন্য পারসোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্টের ব্যবস্থা করছে রাজ্য সরকার। বিশেষ ওই পোশাক তৈরির জন্য রাজ্য সরকারের অধীনস্থ তন্তুজকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

সরকার আপাতত দু'লাখ পোশাক তৈরি করবে। কোরোনার থাবা থেকে বাঁচতে গোটা দেশে লকডাউন চলছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যে নোভেল কোরোনা ভাইরাসে 19 জন আক্রান্ত হয়েছেন। সন্দেহভাজন আরও অনেকে। কোভিড ১৯ ভাইরাসের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল দ্রুত ছড়িয়ে পড়া। অতি সংক্রামক এই ভাইরাসের আক্রান্তদের চিকিৎসা দেওয়া ও আক্রান্ত ব্যক্তির বর্জ্য সঠিকভাবে নষ্ট করাটাও বেশ কঠিন কাজ। রাজ্যে কোরোনা মোকাবিলার প্রস্তুতির মাঝেই শুরু হয়ে গিয়েছে, লকডাউন। বাজার ঘাট, দোকান পাট, এমনকী পরিবহণ ব্যবস্থাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসক, নার্স ও সাফাইকর্মীদের পার্সোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্ট সবার আগে দরকার। রাজ্য পিপিই মজুতে সেই অর্থে অতি সামান্য। এককথায় নেই বললেই চলে। তাই পরিস্থিতি সামাল দিতে রাজ্য সরকারের অধীনস্থ সংস্থা তন্তুজকে বিশেষ পোশাক তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হল। জানা গিয়েছে, তন্তুজ আপাতক দু'লাখ পিপিই করবে।

সেই বরাত অনুযায়ী কাজ চলছে উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সদর বারাসত, আমডাঙা-সহ বিভিন্ন ব্লকে। একটি পিপিই কিটে থাকে পুরো শরীর আচ্ছাদন করা একটি কাপড়, চশমা, মাস্ক, টুপি, গ্লাভস ও পায়ের জুতোকে কভার করা বিশেষ ধরনে শু-কভার। বারাসাতে হচ্ছে এই সব পিপিই অ্যাসেম্বেলিং ও প্যাকেজিং। তন্তুজ থেকে বরাত পাওয়া সংস্থার ম্যানেজার বলাই দে জানান, তাঁরা নন ওভেন এক ধরনের কাপড় দিয়ে জামা ও প্যান্টকে কভার করা একটি মাত্র সিটে পোশাক তৈরি করছেন। লকডাউন শুরু হওয়ার বরাত আসায় প্রথমে যাতায়াতের বড় সমস্যা হচ্ছিল। পিপিই তৈরি করার জন্য কাঁচামাল জোগাড় করা ছিল সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। আর একটা বা দুটো বানালে চলবে না। তাঁদের উপর দায়িত্ব পড়েছে দু' লাখ পিপিই তৈরির। ক্ষমতা অনুযায়ী দিনে চার হাজার পিপিই তারা তৈরি করছেন। বারাসাতে তাঁদের দপ্তরের সামনে এক প্রকার ওয়ার ফুটিং কাজ হচ্ছে।

তিন লেয়ারে মাস্ক, সার্জিক্যাল গ্লাভস, জুতো টুপি ও কাপড় গাট্টি বেঁধে সরবরাহের কাজ তাঁরা শুরু করে দিয়েছেন। তন্তুজের কর্মী শংকর দাসের দাবি, তাঁরা দিনে ১৮ ঘণ্টা টানা পরিশ্রম করছেন শুধুমাত্র কোরোনা ফাইটাদের পারসোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্ট তৈরি করতে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.