ETV Bharat / state

মমতাবালাকে শারীরিক হেনস্থার অভিযোগ শান্তনু-অনুগামীদের বিরুদ্ধে

NRC নিয়ে পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন মমতাবালা ও শান্তনু ঠাকুর ৷ সেই সময় মমতাবালাদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল শান্তনুর অনুগামীদের বিরুদ্ধে ৷

author img

By

Published : Oct 2, 2019, 5:56 PM IST

Updated : Oct 2, 2019, 7:09 PM IST

ঘটনাস্থানের ছবি

ঠাকুরনগর, 2 অক্টোবর : মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল শান্তনু ঠাকুরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে ৷ মমতাবালাকেও হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ ৷ যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শান্তনু ৷ তাঁর পালটা দাবি, মমতাবালার এক অনুগামী বহিরাগতদের নিয়ে এসে তাঁদের উপর হামলা চালিয়েছে ৷

NRC ইশু নিয়ে আজ ঠাকুরবাড়িতে দুটি পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন মমতাবালা ও শান্তনু ৷ সেজন্য সকাল 10টা নাগাদ ঠাকুরবাড়ির নাটমন্দিরে এসেছিলেন মমতাবালার অনুগামীরা ৷ সেখানে আগে থেকেই হাজির ছিলেন শান্তনুর অনুগামীরাও ৷ মমতাবালা শিবিরের বক্তব্য, এরপর কপিল স্মৃতিভবনে বৈঠকের তোড়জোড় শুরু করেন তাঁরা । সেখানে হাজির ছিলেন সুকৃতি বিশ্বাসও ৷ শান্তনুর অনুগামীরা তাঁকে নাটমন্দিরে যেতে বলেন, এমনই দাবি করেছে মমতাবালার শিবির ৷

তাঁদের অভিযোগ, নাটমন্দিরে ঢোকার মুখে সুকৃতির উপর হামলা চালায় শান্তনুর অনুগামীরা ৷ খবর পেয়ে সেখানে আসেন মমতাবালা ৷ অভিযোগ, তাঁর শাড়ি নিয়ে ছিঁড়ে দেওয়া হয় ৷ চুলের মুঠি ধরে মারা হয় ৷ পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে গোলমাল থেমে যায় ৷ সেই ঘটনার 30 মিনিট পর সেখান থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিল মমতাবালার অনুগামীরা ৷ অভিযোগ, গাড়িতেও হামলা চালায় শান্তনুর অনুগামীরা ৷ আক্রান্ত হন এক সংবাদকর্মী ৷ তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ ৷ পরে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশ ৷

দেখুন ভিডিয়ো

মমতাবালার অভিযোগ, "আমরা পুলিশের অনুমতি নিয়ে নাটমন্দিরে আজ NRC সম্পর্কিত সভা করতে চেয়েছিলাম । সেখানে শান্তনু আমাদের বৈঠক করতে দেয়নি । আমরা অন্য জায়গায় সভা করেছিলাম । সেখান থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে আমাদের মারধর করেছে । গাড়ি ভাঙচুর করেছে ।" যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শান্তনু ৷ তিনি বলেন, "সব মিথ্যে কথা । সাজানো কথা । সুকৃতিই ওপার থেকে বহিরাগতদের নিয়ে এসে আমাদের বৈঠকে হামলা চালিয়েছে ৷"

ঠাকুরনগর, 2 অক্টোবর : মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল শান্তনু ঠাকুরের অনুগামীদের বিরুদ্ধে ৷ মমতাবালাকেও হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ ৷ যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শান্তনু ৷ তাঁর পালটা দাবি, মমতাবালার এক অনুগামী বহিরাগতদের নিয়ে এসে তাঁদের উপর হামলা চালিয়েছে ৷

NRC ইশু নিয়ে আজ ঠাকুরবাড়িতে দুটি পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন মমতাবালা ও শান্তনু ৷ সেজন্য সকাল 10টা নাগাদ ঠাকুরবাড়ির নাটমন্দিরে এসেছিলেন মমতাবালার অনুগামীরা ৷ সেখানে আগে থেকেই হাজির ছিলেন শান্তনুর অনুগামীরাও ৷ মমতাবালা শিবিরের বক্তব্য, এরপর কপিল স্মৃতিভবনে বৈঠকের তোড়জোড় শুরু করেন তাঁরা । সেখানে হাজির ছিলেন সুকৃতি বিশ্বাসও ৷ শান্তনুর অনুগামীরা তাঁকে নাটমন্দিরে যেতে বলেন, এমনই দাবি করেছে মমতাবালার শিবির ৷

তাঁদের অভিযোগ, নাটমন্দিরে ঢোকার মুখে সুকৃতির উপর হামলা চালায় শান্তনুর অনুগামীরা ৷ খবর পেয়ে সেখানে আসেন মমতাবালা ৷ অভিযোগ, তাঁর শাড়ি নিয়ে ছিঁড়ে দেওয়া হয় ৷ চুলের মুঠি ধরে মারা হয় ৷ পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে গোলমাল থেমে যায় ৷ সেই ঘটনার 30 মিনিট পর সেখান থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিল মমতাবালার অনুগামীরা ৷ অভিযোগ, গাড়িতেও হামলা চালায় শান্তনুর অনুগামীরা ৷ আক্রান্ত হন এক সংবাদকর্মী ৷ তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ ৷ পরে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিশ ৷

দেখুন ভিডিয়ো

মমতাবালার অভিযোগ, "আমরা পুলিশের অনুমতি নিয়ে নাটমন্দিরে আজ NRC সম্পর্কিত সভা করতে চেয়েছিলাম । সেখানে শান্তনু আমাদের বৈঠক করতে দেয়নি । আমরা অন্য জায়গায় সভা করেছিলাম । সেখান থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে আমাদের মারধর করেছে । গাড়ি ভাঙচুর করেছে ।" যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শান্তনু ৷ তিনি বলেন, "সব মিথ্যে কথা । সাজানো কথা । সুকৃতিই ওপার থেকে বহিরাগতদের নিয়ে এসে আমাদের বৈঠকে হামলা চালিয়েছে ৷"

Intro:NRC নিয়ে উত্তপ্ত ঠাকুরবাড়ি, শান্তনু ঠাকুর ও মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যে মারপিট, আক্রান্ত সংবাদমাধ্যমও।

ঠাকুরনগরঃ NRC নিয়ে ঠাকুরবাড়িতে জোড়া বৈঠক। আর তা নিয়েই বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর ও প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যে মারপিট। গাড়ি ভাঙচুর। সেই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আক্রান্ত সংবাদমাধ্যমও। অভিযোগ, শান্তনু ঠাকুরের অনুগামীরা সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয়। ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে মারধর করে।

বুধবার ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির নাটমন্দিরে NRC নিয়ে মমতাবালা ঠাকুর ভক্তদের সঙ্গে বৈঠকের আয়োজন করেন। ঠিক সেই একই সময় বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুরও সেই NRC নিয়ে অনুগামীদের নিয়ে ওই নাটমন্দিরে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন। মমতাবালা তাঁর বৈঠকের জন্য পুলিশের কাছ থেকে আগাম অনুমতি নিয়েছিলেন। শান্তনু অবশ্য সে সব ধার ধারেননি। তাঁর অনুগামীরা মঙ্গলবার বিকেলে মাইকে তাঁদের বৈঠকের কথা প্রচার করেছেন। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ মমতাবালার অনুগামীরা নাটমন্দিরে গিয়ে দেখেন, আগে থেকে সেখানে শান্তনুর অনুগামীরা জড়ো হয়েছেন। মমতাবালা তখন অনুগামীদের নিয়ে সেখান থেকে চলে যান। পরে কপিল স্মৃতিভবনে তাঁরা বৈঠকের তোড়জোড় শুরু করেন। ইতিমধ্যে একদল যুবক কপিলভবনে গিয়ে মমতাবালার অনুগামী তথা উদ্বাস্তু আন্দোলনের অন্যতম নেতা সুকৃতী বিশ্বাসকে ডাকেন। তাঁরা বলেন, শান্তনু ঠাকুর আপনাকে ডাকছেন। সুকৃতীবাবু ওই যুবকদের কথা শুনে শান্তনুর সঙ্গে দেখা করতে নাটমন্দিরের দিকে এগিয়ে যান। নাটমন্দিরের প্রবেশপথের মুখে আচমকা সুকৃতীবাবুর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে একদল যুবক। তাঁকে মারধর করা হয়। ছুটে আসেন মমতাবালা। অভিযোগ, তাঁকেও চুলের মুঠি ধরে ঝাঁকানো হয়েছে। পুলিশের মধ্যস্থতায় তখনকার মতো গোলমাল থেমে যায়। আধঘণ্টা পরে মমতাবালার অনুগামীরা গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। অভিযোগ, শান্তনুর অনুগামীরা লাঠিসোটা নিয়ে সেই গাড়িগুলোতে হামলা চালায়। সেই ছবি করার সময় সংবাদমাধ্যমের উপরও হামলা চালায়। উৎসব মণ্ডল নামে এক সাংবাদিকের ক্যামেরা ভেঙে দেওয়া হয়। তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে।

মমতাবালা ঠাকুর বলেন, 'আমরা পুলিশের অনুমতি নিয়ে নাটমন্দিরে আজ NRC সম্পর্কিত সভা করতে চেয়েছিলাম। সেখানে শান্তনু আমাদের বৈঠক করতে দেয়নি। আমরা অন্য জায়গায় সভা করছিলাম। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে আমাদের মারধর করেছে। গাড়ি ভাঙচুর করেছে।'
বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর অবশ্য হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, 'সব মিথ্যে কথা। সাজানো কথা। হামলার কোনও ঘটনাই ঘটেনি।'Body:NRC নিয়ে উত্তপ্ত ঠাকুরবাড়ি, শান্তনু ঠাকুর ও মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যে মারপিট, আক্রান্ত সংবাদমাধ্যমও।

ঠাকুরনগরঃ NRC নিয়ে ঠাকুরবাড়িতে জোড়া বৈঠক। আর তা নিয়েই বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর ও প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যে মারপিট। গাড়ি ভাঙচুর। সেই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আক্রান্ত সংবাদমাধ্যমও। অভিযোগ, শান্তনু ঠাকুরের অনুগামীরা সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয়। ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে মারধর করে।

বুধবার ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির নাটমন্দিরে NRC নিয়ে মমতাবালা ঠাকুর ভক্তদের সঙ্গে বৈঠকের আয়োজন করেন। ঠিক সেই একই সময় বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুরও সেই NRC নিয়ে অনুগামীদের নিয়ে ওই নাটমন্দিরে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন। মমতাবালা তাঁর বৈঠকের জন্য পুলিশের কাছ থেকে আগাম অনুমতি নিয়েছিলেন। শান্তনু অবশ্য সে সব ধার ধারেননি। তাঁর অনুগামীরা মঙ্গলবার বিকেলে মাইকে তাঁদের বৈঠকের কথা প্রচার করেছেন। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ মমতাবালার অনুগামীরা নাটমন্দিরে গিয়ে দেখেন, আগে থেকে সেখানে শান্তনুর অনুগামীরা জড়ো হয়েছেন। মমতাবালা তখন অনুগামীদের নিয়ে সেখান থেকে চলে যান। পরে কপিল স্মৃতিভবনে তাঁরা বৈঠকের তোড়জোড় শুরু করেন। ইতিমধ্যে একদল যুবক কপিলভবনে গিয়ে মমতাবালার অনুগামী তথা উদ্বাস্তু আন্দোলনের অন্যতম নেতা সুকৃতী বিশ্বাসকে ডাকেন। তাঁরা বলেন, শান্তনু ঠাকুর আপনাকে ডাকছেন। সুকৃতীবাবু ওই যুবকদের কথা শুনে শান্তনুর সঙ্গে দেখা করতে নাটমন্দিরের দিকে এগিয়ে যান। নাটমন্দিরের প্রবেশপথের মুখে আচমকা সুকৃতীবাবুর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে একদল যুবক। তাঁকে মারধর করা হয়। ছুটে আসেন মমতাবালা। অভিযোগ, তাঁকেও চুলের মুঠি ধরে ঝাঁকানো হয়েছে। পুলিশের মধ্যস্থতায় তখনকার মতো গোলমাল থেমে যায়। আধঘণ্টা পরে মমতাবালার অনুগামীরা গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। অভিযোগ, শান্তনুর অনুগামীরা লাঠিসোটা নিয়ে সেই গাড়িগুলোতে হামলা চালায়। সেই ছবি করার সময় সংবাদমাধ্যমের উপরও হামলা চালায়। উৎসব মণ্ডল নামে এক সাংবাদিকের ক্যামেরা ভেঙে দেওয়া হয়। তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে।

মমতাবালা ঠাকুর বলেন, 'আমরা পুলিশের অনুমতি নিয়ে নাটমন্দিরে আজ NRC সম্পর্কিত সভা করতে চেয়েছিলাম। সেখানে শান্তনু আমাদের বৈঠক করতে দেয়নি। আমরা অন্য জায়গায় সভা করছিলাম। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে আমাদের মারধর করেছে। গাড়ি ভাঙচুর করেছে।'
বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর অবশ্য হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, 'সব মিথ্যে কথা। সাজানো কথা। হামলার কোনও ঘটনাই ঘটেনি।'Conclusion:NRC নিয়ে উত্তপ্ত ঠাকুরবাড়ি, শান্তনু ঠাকুর ও মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যে মারপিট, আক্রান্ত সংবাদমাধ্যমও।

ঠাকুরনগরঃ NRC নিয়ে ঠাকুরবাড়িতে জোড়া বৈঠক। আর তা নিয়েই বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর ও প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মমতাবালা ঠাকুরের অনুগামীদের মধ্যে মারপিট। গাড়ি ভাঙচুর। সেই খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে আক্রান্ত সংবাদমাধ্যমও। অভিযোগ, শান্তনু ঠাকুরের অনুগামীরা সাংবাদিকদের উপর চড়াও হয়। ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে মারধর করে।

বুধবার ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়ির নাটমন্দিরে NRC নিয়ে মমতাবালা ঠাকুর ভক্তদের সঙ্গে বৈঠকের আয়োজন করেন। ঠিক সেই একই সময় বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুরও সেই NRC নিয়ে অনুগামীদের নিয়ে ওই নাটমন্দিরে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত নেন। মমতাবালা তাঁর বৈঠকের জন্য পুলিশের কাছ থেকে আগাম অনুমতি নিয়েছিলেন। শান্তনু অবশ্য সে সব ধার ধারেননি। তাঁর অনুগামীরা মঙ্গলবার বিকেলে মাইকে তাঁদের বৈঠকের কথা প্রচার করেছেন। এদিন সকাল ১০টা নাগাদ মমতাবালার অনুগামীরা নাটমন্দিরে গিয়ে দেখেন, আগে থেকে সেখানে শান্তনুর অনুগামীরা জড়ো হয়েছেন। মমতাবালা তখন অনুগামীদের নিয়ে সেখান থেকে চলে যান। পরে কপিল স্মৃতিভবনে তাঁরা বৈঠকের তোড়জোড় শুরু করেন। ইতিমধ্যে একদল যুবক কপিলভবনে গিয়ে মমতাবালার অনুগামী তথা উদ্বাস্তু আন্দোলনের অন্যতম নেতা সুকৃতী বিশ্বাসকে ডাকেন। তাঁরা বলেন, শান্তনু ঠাকুর আপনাকে ডাকছেন। সুকৃতীবাবু ওই যুবকদের কথা শুনে শান্তনুর সঙ্গে দেখা করতে নাটমন্দিরের দিকে এগিয়ে যান। নাটমন্দিরের প্রবেশপথের মুখে আচমকা সুকৃতীবাবুর উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে একদল যুবক। তাঁকে মারধর করা হয়। ছুটে আসেন মমতাবালা। অভিযোগ, তাঁকেও চুলের মুঠি ধরে ঝাঁকানো হয়েছে। পুলিশের মধ্যস্থতায় তখনকার মতো গোলমাল থেমে যায়। আধঘণ্টা পরে মমতাবালার অনুগামীরা গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। অভিযোগ, শান্তনুর অনুগামীরা লাঠিসোটা নিয়ে সেই গাড়িগুলোতে হামলা চালায়। সেই ছবি করার সময় সংবাদমাধ্যমের উপরও হামলা চালায়। উৎসব মণ্ডল নামে এক সাংবাদিকের ক্যামেরা ভেঙে দেওয়া হয়। তাঁকে বেধড়ক মারধর করা হয়। পুলিশ গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে।

মমতাবালা ঠাকুর বলেন, 'আমরা পুলিশের অনুমতি নিয়ে নাটমন্দিরে আজ NRC সম্পর্কিত সভা করতে চেয়েছিলাম। সেখানে শান্তনু আমাদের বৈঠক করতে দেয়নি। আমরা অন্য জায়গায় সভা করছিলাম। সেখান থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে আমাদের মারধর করেছে। গাড়ি ভাঙচুর করেছে।'
বিজেপি সাংসদ শান্তনু ঠাকুর অবশ্য হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, 'সব মিথ্যে কথা। সাজানো কথা। হামলার কোনও ঘটনাই ঘটেনি।'
Last Updated : Oct 2, 2019, 7:09 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.