ETV Bharat / state

ডেঙ্গি পিছু ছাড়ছে না বারাসতের, পৌরপ্রধান বলছেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে - barasat under grip of dengue

বারাসত পৌরসভার ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি। ইতিমধ্যে সেখানে ডেঙ্গিতে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তাঁর পরিবারের । কিন্তু বারাসতের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ ।

dengue
author img

By

Published : Oct 15, 2019, 3:58 AM IST

বারাসত, 15 অক্টোবর : বর্ষা প্রায় বিদায়ের পথে । কিন্তু ডেঙ্গি পিছু ছাড়ছে না বারাসতবাসীর । ইতিমধ্যে পৌরসভার ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি। ইতিমধ্যে সেখানে ডেঙ্গিতে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তাঁর পরিবারের । কিন্তু বারাসতের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ ।

আরতি বিশ্বাসের বয়স প্রায় পঞ্চাশ । শহরের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি । ভাটরাপল্লির একটি ফ্ল্যাটে রান্নার কাজ করেন । কয়েকদিন আগে জ্বর হয় তাঁর । রক্ত পরীক্ষায় জানা যায় NH1 পজিটিভ। চিকিৎসায় এখন সুস্থ হলেও দুর্বলতা কাটেনি । বারাসত আদালতের আইনজীবী সুশোভন কান্তি দাসেরও জ্বর হয়েছিল কিছুদিন আগে । তাঁর ক্ষেত্রেও রক্ত পরীক্ষায় NH1 পজিটিভ ধরা পড়ে । কিছুদিন চিকিৎসা চলার পর জ্বর কমলেও শারীরিক দুর্বলতা কাটেনি । শুধু এরা দু'জন‌‌ই নন । ৯ নম্বর ওয়ার্ডেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিল অহর্ষি সোম ও জয়ত্রী সোম নামে দুটি শিশু‌ । সব মিলিয়ে এই ওয়ার্ডে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা কমপক্ষে ১২ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশের ১০ নম্বর ওয়ার্ডেও ৬ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত বলে স্থানীয়দের দাবি । এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছবি ঘোষ নামে এক বৃদ্ধা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন । চিকিৎসা এখনও চলছে । তাঁর স্বামী অপূর্ব ঘোষ বলেন,"ভাটরাপল্লি অঞ্চলে ১৭-১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন । নব বিশ্বাস নামে একজন মারাও গিয়েছেন । এর মোকাবিলায় যদি এখন‌ই ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । আমি নিজেই পৌরপ্রধানকে এবিষয়ে অবগত করেছিলাম । এলাকার পুকুর ও ডোবাগুলির সংস্কার না করা হলে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে আসবে না ।"

নববাবুর স্ত্রী মাধবী বিশ্বাসের অভিযোগ, ডেঙ্গিতে তাঁর স্বামীর মৃত্যু হলেও তাঁদের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলর বা পৌরসভার তরফে কেউ দেখা করতে আসেননি । তিনি বলেন, "আমার স্বামী ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন । তিনি সংসারে একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন । আমরা এখন অথৈ জলে পড়েছি । আমার দুই ছেলেই পড়াশোনা করছে । তাঁদের পড়াশোনার কী হবে, সংসার চলবে কেমন করে জানি না । স্বামীর মৃত্যুর পর পৌরসভার তরফে কেউ খোঁজ নিতে আসেননি । স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরও খোঁজ নেননি ।"

যদিও ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক মানতে নারাজ পৌরপ্রধান সুনীল মুখার্জি । তাঁর কথায়,"ভাটরাপল্লিতে আক্রান্তের যে সংখ্যাটা বলা হচ্ছে,তা ঠিক নয় । কয়েকজন আক্রান্ত হলেও তাঁরা এখন পুরোপুরি সুস্থ । ডেঙ্গি মোকাবিলায় সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও আমজনতাকে সচেতন করা যায়নি । ডেঙ্গিতে কয়েকজন আক্রান্ত হলেও আমার কাছে ডেঙ্গিতে মৃত্যুর কোনও খবর নেই । এ বিষয়ে স্বাস্থ্য দপ্তর কিংবা স্থানীয় কাউন্সিলর কেউই আমাকে জানায়নি । বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে । "

বারাসত, 15 অক্টোবর : বর্ষা প্রায় বিদায়ের পথে । কিন্তু ডেঙ্গি পিছু ছাড়ছে না বারাসতবাসীর । ইতিমধ্যে পৌরসভার ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি। ইতিমধ্যে সেখানে ডেঙ্গিতে একজনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি তাঁর পরিবারের । কিন্তু বারাসতের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ ।

আরতি বিশ্বাসের বয়স প্রায় পঞ্চাশ । শহরের ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি । ভাটরাপল্লির একটি ফ্ল্যাটে রান্নার কাজ করেন । কয়েকদিন আগে জ্বর হয় তাঁর । রক্ত পরীক্ষায় জানা যায় NH1 পজিটিভ। চিকিৎসায় এখন সুস্থ হলেও দুর্বলতা কাটেনি । বারাসত আদালতের আইনজীবী সুশোভন কান্তি দাসেরও জ্বর হয়েছিল কিছুদিন আগে । তাঁর ক্ষেত্রেও রক্ত পরীক্ষায় NH1 পজিটিভ ধরা পড়ে । কিছুদিন চিকিৎসা চলার পর জ্বর কমলেও শারীরিক দুর্বলতা কাটেনি । শুধু এরা দু'জন‌‌ই নন । ৯ নম্বর ওয়ার্ডেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছিল অহর্ষি সোম ও জয়ত্রী সোম নামে দুটি শিশু‌ । সব মিলিয়ে এই ওয়ার্ডে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা কমপক্ষে ১২ বলে দাবি করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশের ১০ নম্বর ওয়ার্ডেও ৬ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত বলে স্থানীয়দের দাবি । এই ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছবি ঘোষ নামে এক বৃদ্ধা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন । চিকিৎসা এখনও চলছে । তাঁর স্বামী অপূর্ব ঘোষ বলেন,"ভাটরাপল্লি অঞ্চলে ১৭-১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন । নব বিশ্বাস নামে একজন মারাও গিয়েছেন । এর মোকাবিলায় যদি এখন‌ই ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । আমি নিজেই পৌরপ্রধানকে এবিষয়ে অবগত করেছিলাম । এলাকার পুকুর ও ডোবাগুলির সংস্কার না করা হলে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে আসবে না ।"

নববাবুর স্ত্রী মাধবী বিশ্বাসের অভিযোগ, ডেঙ্গিতে তাঁর স্বামীর মৃত্যু হলেও তাঁদের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলর বা পৌরসভার তরফে কেউ দেখা করতে আসেননি । তিনি বলেন, "আমার স্বামী ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন । তিনি সংসারে একমাত্র উপার্জনকারী ছিলেন । আমরা এখন অথৈ জলে পড়েছি । আমার দুই ছেলেই পড়াশোনা করছে । তাঁদের পড়াশোনার কী হবে, সংসার চলবে কেমন করে জানি না । স্বামীর মৃত্যুর পর পৌরসভার তরফে কেউ খোঁজ নিতে আসেননি । স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলরও খোঁজ নেননি ।"

যদিও ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক মানতে নারাজ পৌরপ্রধান সুনীল মুখার্জি । তাঁর কথায়,"ভাটরাপল্লিতে আক্রান্তের যে সংখ্যাটা বলা হচ্ছে,তা ঠিক নয় । কয়েকজন আক্রান্ত হলেও তাঁরা এখন পুরোপুরি সুস্থ । ডেঙ্গি মোকাবিলায় সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও আমজনতাকে সচেতন করা যায়নি । ডেঙ্গিতে কয়েকজন আক্রান্ত হলেও আমার কাছে ডেঙ্গিতে মৃত্যুর কোনও খবর নেই । এ বিষয়ে স্বাস্থ্য দপ্তর কিংবা স্থানীয় কাউন্সিলর কেউই আমাকে জানায়নি । বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে । "

Intro:বর্ষা প্রায় বিদায়ের পথে! তারপরেও ডেঙ্গি আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না বারাসত বাসীর! ইতিমধ্যে পৌরসভার ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটরা পল্লী অঞ্চলে প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন! একজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে! ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ বাড়লেও তা নিয়ে পৌর কর্তৃপক্ষের হেলদোল নেই বলে অভিযোগ! যদিও, বারাসতের ডেঙ্গি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দাবি করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ!Body:রাজু বিশ্বাস,বারাসত:-বর্ষা প্রায় বিদায়ের পথে! তারপরেও ডেঙ্গি আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না বারাসত বাসীর!ইতিমধ্যে, বারাসত পৌরসভার ৯ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটরাপল্লী এলাকায় প্রায় ১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন!তারমধ্যে একজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে!ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ বাড়লেও পরিস্থিতি মোকাবিলায় পৌরসভা উদ্যোগী হয়নি বলে অভিযোগ!যা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে এলাকার বাসিন্দাদের!ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও তা কার্যত মানতে নারাজ পৌর কর্তৃপক্ষ! তাঁদের দাবি,"বারাসতে ডেঙ্গি পরিস্থিতি সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে! পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব রকমের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে"!পঞ্চাশোর্ধ আরতি বিশ্বাস!বারাসত পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডে বাড়ি!ভাটরাপল্লীর একটি বহুতলে রান্নার কাজ করেন!কয়েকদিন আগে জ্বরে আক্রান্ত হন তিনি!রক্ত পরীক্ষায় জানা যায় এন এইচ ১ পজিটিভ তাঁর। চিকিৎসায় এখন সে সুস্থ হলেও দুর্বলতা কাটেনি!তাঁর‌ই মতো ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত হন বারাসত আদালতের আইনজীবী সুশোভন কান্তি দাস!বেশ কিছুদিন চিকিৎসা চলার পর জ্বর কমলেও শারীরিক দুর্বলতা কাটেনি তাঁর!শুধু এরা দু-জন‌‌ই নন,৯ নম্বর ওয়ার্ডেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হন অহর্ষি সোম ও জয়ত্রী সোম নামে দুই শিশু‌ও! এখানে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা কমপক্ষে ১২ জন!পাশের ১০ নম্বর ওয়ার্ডেও ৫-৬ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর!এই ওয়ার্ডেই ছবি ঘোষ নামে এক বৃদ্ধা ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন! তাঁর চিকিৎসা এখনও চলছে! তাঁর স্বামী অপূর্ব ঘোষ বলেন,"ভাটরাপল্লী অঞ্চলেই ১৭-১৮ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন!নব বিশ্বাস নামে একজন মারাও গিয়েছে!এর মোকাবিলায় যদি এখন‌ই ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে!আমি নিজেই পৌর প্রধানকে এবিষয়ে অবগত করেছিলাম"!তারপর, এলাকায় মশার কামান, ব্লিচিং পাউডার হয়তো ছড়ানো হয়েছে!কিন্তু, তাতে কোন‌ও কাজ হবে কি? প্রশ্ন তুলেছেন অপূর্ব বাবু! তাঁর কথায়,"যতক্ষণ না বালি পুকুর ও ব‍্যায়াম সমিতির ডোবা সংস্কার করা হচ্ছে, ততক্ষণ ডেঙ্গি মশার লার্ভা জন্মাবেই!ওটাই ডেঙ্গি মশার আঁতুড়ঘর!এব‍্যাপারে পৌরসভাকে উদ‍্যেগী হ‌ওয়ার‌ও আবেদন করেন তিনি!এদিকে, ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়ে নব বিশ্বাস (৫১) নামে এক ব‍্যাক্তির মৃত্যুর পরেও তাঁর পরিবারের সঙ্গে স্থানীয় কাউন্সিলর কিংবা পৌর কর্তৃপক্ষ দেখা করেনি বলে অভিযোগ! এবিষয়ে মৃতের স্ত্রী মাধবী বিশ্বাস বলেন,"আমার স্বামী ডেঙ্গি জ্বরে আক্রান্ত হয়েই মারা গিয়েছেন!সেই একমাত্র উপার্জনকারী ছিল!আমরা এখন অথৈ জলে পড়েছি!আমার দুই ছেলেই পড়াশোনার সঙ্গে যুক্ত!তাঁদের এখন কিভাবে পড়াবে, কিভাবেই বা আমাদের সংসার চলবে,সেটা ভেবে অস্থির হচ্ছি"! তাঁর অভিযোগ,"স্বামীর মৃত্যুর পরেও পৌরসভা কিংবা স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর কোন‌ও খোঁজ নেওয়া তো দূরের কথা, সহানুভূতি পর্যন্ত দেখাতে বাড়িতে আসেনি"!অন‍্যদিকে, বারাসতের ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, একথা মানতে নারাজ পৌরসভার পৌর প্রধান সুনীল মুখার্জী! তাঁর কথায়,"ভাটরা পল্লীতে যে সংখ্যাটা বলা হচ্ছে,তা ঠিক নয়!কয়েকজন আক্রান্ত হলেও তাঁরা এখন পুরোপুরি সুস্থ!দু-এক জায়গায় ডেঙ্গি দেখা দেওয়ার পিছনে স্থানীয় কাউন্সিলরদের‌ই দায়ী করেছেন তিনি!পৌর প্রধান বলেন,"ডেঙ্গি মোকাবিলায় সমস্ত রকম পদক্ষেপ নেওয়ার পরেও আমজনতাকে সচেতন করা যায়নি! এরজন্য দায়ী সাধারন মানুষের সচেতনতার অভাব‌ই"!ডেঙ্গিতে কয়েকজনের আক্রান্ত হ‌ওয়ার কথা স্বীকার করলেও মৃত্যুর বিষয়ে তাঁর কাছে কোন‌ও তথ্য নেই দাবি করেছেন পৌর প্রধান সুনীল মুখার্জী! তিনি বলেন,"এবিষয়ে স্বাস্থ্য দপ্তর কিংবা স্থানীয় কাউন্সিলর কেউই আমাকে জানায়নি! বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে"!তবে, মৃত্যুর বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে কার্যত দায় সেরেছেন পৌর প্রধান!Conclusion:অন‍্যদিকে,বারাসতের ডেঙ্গি পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, একথা মানতে নারাজ পৌরসভার পৌর প্রধান সুনীল মুখার্জী! তাঁর কথায়,"ভাটরা পল্লী অঞ্চলে যে সংখ্যাটা বলা হচ্ছে, তা ঠিক নয়! কয়েকজন আক্রান্ত হলেও তাঁরা এখন পুরোপুরি সুস্থ!দু-এক জায়গায় ডেঙ্গি আক্রান্ত হ‌ওয়ার পিছনে স্থানীয় কাউন্সিলরদের উদাসীনতাকেই দায়ী করেছেন তিনি! পৌর প্রধানের দাবি,"ডেঙ্গি নিয়ে প্রথম থেকেই পৌরসভা সচেতন! বিভিন্ন সচেতনতামূলক প্রচার করা হলেও এবিষয়ে সাধারন মানুষকে সচেতন করা যে যায়নি তা একপ্রকার স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি!পৌর প্রধানের কথায়,"যতক্ষণ না সাধারন মানুষ সচেতন হবেন, ততক্ষণ পৌরসভার একার পক্ষে ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব নয়!তবে,ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হ‌ওয়ার কথা মেনে নিলেও মৃত্যুর বিষয়ে তাঁর কাছে কোন‌ও তথ্য নেই বলে দাবি করেছেন পৌর প্রধান সুনীল মুখার্জী! তিনি বলেন,"এবিষয়ে স্বাস্থ্য দপ্তর কিংবা স্থানীয় কাউন্সিলর কেউই আমাকে অবগত করেনি! বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে"!একথা বলে বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে কার্যত দায় সেরেছেন পৌর প্রধান!
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.