ETV Bharat / state

TMC leader murder : মঙ্গলকোটে তৃণমূল নেতা খুনে গ্রেফতার আরও এক - mongalkote in bardhaman

তৃণমূল নেতা অসীম দাসের খুনের ঘটনায় শেখ রিপনকে গ্রেফতার করল সিআইডি (CID)। ধৃতের বাড়ি মঙ্গলকোটের সীতাহাটি গ্রামে। তৃণমূল নেতার খুনের ঘটনায় এই নিয়ে মোট ছ‘জন গ্রেফতার হল।

TMC leader murder
শেখ রিপন
author img

By

Published : Aug 23, 2021, 11:33 AM IST

মঙ্গলকোট, 23 অগস্ট : মঙ্গলকোট ব্লকের লাখুড়িয়া অঞ্চলের তৃণমূলের সভাপতি অসীম দাসের ঘটনায় গতকাল শেখ রিপনকে গ্রেফতার করে সিআইডি ৷ ঘটনার তদন্তে সিআইডি জানতে পারে, অসীম দাস যে খুন হয়েছিলেন, তাতে মাস্টার মাইন্ড ছিল শেখ রাজু। পেশায় কাঠমিস্ত্রি হলেও রাজু অস্ত্রের কারবার করত বলে তদন্তকারীদের অনুমান ৷

সিআইডি দিল্লি থেকে শেখ রাজুকে গ্রেফতার করে ৷ পরে জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে রাজু অসীম দাসকে খুন করার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা দিয়েছিল শেখ বাবুলকে। শেখ বাবুল একজন সুপারি কিলার। রাজু গ্রেফতার হলে শেখ বাবুলের নাম জানতে পারেন গোয়েন্দারা। এরপরে বাবুলকে বোলপুরে তার গ্রামের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় ৷

প্রসঙ্গত, গত 12 জুলাই কাশেমনগর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন মঙ্গলকোটের লাখুড়িয়া অঞ্চলের সভাপতি অসীম দাস ৷ পরিবারের লোকেদের ইঙ্গিত ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের দিকেই। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই খুনের ঘটনায় বিজেপির দুষ্কৃতীরাই যুক্ত আছে । একথা মানতে চায়নি গেরুয়া শিবির ৷ তাদের মতে, এ তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বের ফল ৷

খুনের চারদিন পর মঙ্গলকোট থানার পুলিশ দু'জনকে গ্রেফতার করে ৷ ধৃতদের মধ্যে সাবুল শেখ লাখুড়িয়া অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি ও সামু শেখ তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় কর্মী বলেই পরিচিত ৷ তারপর সেই ঘটনার তদন্তভার নেয় সিআইডি। তদন্তে 5 অগস্ট গুসকরার কুন্দলপুর থেকে রফিকুল শেখকে গ্রেফতার করে ৷ রফিকুল মঙ্গলকোটের বাসিন্দা ৷ এরপর একে একে রাজু, বাবুল এবং গতকাল রিপনকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দারা ৷ এখনও পর্যন্ত মোট ছয় জন গ্রেফতার হল।

আরও পড়ুন : Surjya Kanta Mishra : মানুষ যাতে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পায় সেটা দেখার দায়িত্ব সরকারের : সূর্যকান্ত

রাজুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ শেখ রিপনের নাম জানতে পারে। এরপর তাকে বর্ধমানের নবাবহাট এলাকা থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয় ৷ শেখ রিপনকে কাটোয়া মহকুমা আদালতে তুলে 14 দিনের নিজেদের হেপাজতে চায় সিআইডি।

মঙ্গলকোট, 23 অগস্ট : মঙ্গলকোট ব্লকের লাখুড়িয়া অঞ্চলের তৃণমূলের সভাপতি অসীম দাসের ঘটনায় গতকাল শেখ রিপনকে গ্রেফতার করে সিআইডি ৷ ঘটনার তদন্তে সিআইডি জানতে পারে, অসীম দাস যে খুন হয়েছিলেন, তাতে মাস্টার মাইন্ড ছিল শেখ রাজু। পেশায় কাঠমিস্ত্রি হলেও রাজু অস্ত্রের কারবার করত বলে তদন্তকারীদের অনুমান ৷

সিআইডি দিল্লি থেকে শেখ রাজুকে গ্রেফতার করে ৷ পরে জিজ্ঞাসাবাদে উঠে আসে রাজু অসীম দাসকে খুন করার জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা দিয়েছিল শেখ বাবুলকে। শেখ বাবুল একজন সুপারি কিলার। রাজু গ্রেফতার হলে শেখ বাবুলের নাম জানতে পারেন গোয়েন্দারা। এরপরে বাবুলকে বোলপুরে তার গ্রামের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় ৷

প্রসঙ্গত, গত 12 জুলাই কাশেমনগর বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুষ্কৃতীদের গুলিতে খুন হন মঙ্গলকোটের লাখুড়িয়া অঞ্চলের সভাপতি অসীম দাস ৷ পরিবারের লোকেদের ইঙ্গিত ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের দিকেই। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, এই খুনের ঘটনায় বিজেপির দুষ্কৃতীরাই যুক্ত আছে । একথা মানতে চায়নি গেরুয়া শিবির ৷ তাদের মতে, এ তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বের ফল ৷

খুনের চারদিন পর মঙ্গলকোট থানার পুলিশ দু'জনকে গ্রেফতার করে ৷ ধৃতদের মধ্যে সাবুল শেখ লাখুড়িয়া অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি ও সামু শেখ তৃণমূল কংগ্রেসের সক্রিয় কর্মী বলেই পরিচিত ৷ তারপর সেই ঘটনার তদন্তভার নেয় সিআইডি। তদন্তে 5 অগস্ট গুসকরার কুন্দলপুর থেকে রফিকুল শেখকে গ্রেফতার করে ৷ রফিকুল মঙ্গলকোটের বাসিন্দা ৷ এরপর একে একে রাজু, বাবুল এবং গতকাল রিপনকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দারা ৷ এখনও পর্যন্ত মোট ছয় জন গ্রেফতার হল।

আরও পড়ুন : Surjya Kanta Mishra : মানুষ যাতে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পায় সেটা দেখার দায়িত্ব সরকারের : সূর্যকান্ত

রাজুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ শেখ রিপনের নাম জানতে পারে। এরপর তাকে বর্ধমানের নবাবহাট এলাকা থেকে গতকাল গ্রেফতার করা হয় ৷ শেখ রিপনকে কাটোয়া মহকুমা আদালতে তুলে 14 দিনের নিজেদের হেপাজতে চায় সিআইডি।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.