ETV Bharat / state

Police Suicide: থানার ব্যারাকে পুলিশ আধিকারিকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার - কেশপুর

ব্যারাকে নিজের ঘরেই এক পুলিশ আধিকারিকের মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য কেশপুরে। পরিচারিকা ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে এই দৃশ্য দেখতে পান। আত্মহত্যা না অন্য কোনও কারণ, তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Police Suicide
Police Officer
author img

By

Published : Sep 4, 2021, 7:08 PM IST

কেশপুর, 4 সেপ্টেম্বর: শনিবার সকালে কেশপুরে থানার ব্যারাকে এক পুলিশ আধিকারিকের ঝুলন্ত মৃতদেহ (Police officer's hanging body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ৷ কেশপুর থানায় কর্মরত সঞ্জয় চৌধুরীকে (47) এদিন সকালে থানার ব্যারাকে নিজের ঘরে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা যায়। কেশপুর থানায় সাব-ইন্সপেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।

এদিন সকালে পরিচারিকা ঘর পরিষ্কার করতে এসে সাব-ইন্সপেক্টর সঞ্জয় চৌধুরীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে কেশপুর থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তবে এই সাব-ইন্সপেক্টরের আত্মহত্যার পিছনে কী কারণ রয়েছে, তা এখনও পরিষ্কার নয় ৷ মৃত্য়ুর কারণ নিয়ে ধন্দে তাঁর সহকর্মী ও অনান্য় পুলিশ আধিকারিকরা। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এদিন সকাল বেলায় অন্যান্য দিনের মতো সব পুলিশ কর্মীরা ব্যারাক ছেড়ে ডিউটিতে জয়েন করলেও সঞ্জয় চৌধুরী জয়েন করেননি। এরপর পরিচারিকা তাঁর ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে এই দৃশ্য দেখতে পান। এখনও মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হয়নি।

আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় বাড়ির নামে প্রতারণা, কেশপুরে তৃণমূল নেত্রীর বাড়ি ঘেরাও

তবে এর কারণ খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের কোনও থানায় এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। ঘটনার সঠিক কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷ ঘটনার পর শোকস্তব্ধ সঞ্জয়বাবুর পরিবার। সঞ্জয় চৌধুরীর বাড়ি মেদিনীপুর কুইকোটায়। তাঁর শ্বশুরবাড়ি মেদিনীপুরের গোলাপি চকে। বিষ্ণুপুরে পোস্টিং থাকাকালীন পরিবারকে নিয়েই সেখানে থাকতেন। সম্প্রতি বিষ্ণুপুর থেকে কেশপুরে বদলি হয়ে আসেন তিনি ৷ কিন্তু তাঁর স্ত্রী ছেলেদের পড়াশোনার কারণে বিষ্ণুপুরেই থেকে যান ৷

শান্তশিষ্ট সঞ্জয়বাবু ছিলেন সাহসী ও বিনয়ী। কোনওদিন কারও সঙ্গে গন্ডগোল বা সমস্যা হয়েছে বলে কোনও রেকর্ড নেই তাঁর। তবু কেন এই ধরনের ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে ধন্দে পরিবার। খবর পেয়েই কেশপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তাঁর পরিবার ৷

কেশপুর, 4 সেপ্টেম্বর: শনিবার সকালে কেশপুরে থানার ব্যারাকে এক পুলিশ আধিকারিকের ঝুলন্ত মৃতদেহ (Police officer's hanging body) উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ৷ কেশপুর থানায় কর্মরত সঞ্জয় চৌধুরীকে (47) এদিন সকালে থানার ব্যারাকে নিজের ঘরে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখা যায়। কেশপুর থানায় সাব-ইন্সপেক্টরের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।

এদিন সকালে পরিচারিকা ঘর পরিষ্কার করতে এসে সাব-ইন্সপেক্টর সঞ্জয় চৌধুরীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান। খবর পেয়ে কেশপুর থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তবে এই সাব-ইন্সপেক্টরের আত্মহত্যার পিছনে কী কারণ রয়েছে, তা এখনও পরিষ্কার নয় ৷ মৃত্য়ুর কারণ নিয়ে ধন্দে তাঁর সহকর্মী ও অনান্য় পুলিশ আধিকারিকরা। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, এদিন সকাল বেলায় অন্যান্য দিনের মতো সব পুলিশ কর্মীরা ব্যারাক ছেড়ে ডিউটিতে জয়েন করলেও সঞ্জয় চৌধুরী জয়েন করেননি। এরপর পরিচারিকা তাঁর ঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে এই দৃশ্য দেখতে পান। এখনও মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হয়নি।

আরও পড়ুন: আবাস যোজনায় বাড়ির নামে প্রতারণা, কেশপুরে তৃণমূল নেত্রীর বাড়ি ঘেরাও

তবে এর কারণ খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের কোনও থানায় এই ধরনের ঘটনা ঘটেনি। ঘটনার সঠিক কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷ ঘটনার পর শোকস্তব্ধ সঞ্জয়বাবুর পরিবার। সঞ্জয় চৌধুরীর বাড়ি মেদিনীপুর কুইকোটায়। তাঁর শ্বশুরবাড়ি মেদিনীপুরের গোলাপি চকে। বিষ্ণুপুরে পোস্টিং থাকাকালীন পরিবারকে নিয়েই সেখানে থাকতেন। সম্প্রতি বিষ্ণুপুর থেকে কেশপুরে বদলি হয়ে আসেন তিনি ৷ কিন্তু তাঁর স্ত্রী ছেলেদের পড়াশোনার কারণে বিষ্ণুপুরেই থেকে যান ৷

শান্তশিষ্ট সঞ্জয়বাবু ছিলেন সাহসী ও বিনয়ী। কোনওদিন কারও সঙ্গে গন্ডগোল বা সমস্যা হয়েছে বলে কোনও রেকর্ড নেই তাঁর। তবু কেন এই ধরনের ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে ধন্দে পরিবার। খবর পেয়েই কেশপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তাঁর পরিবার ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.