ETV Bharat / state

Barakar Murder: বরাকরে যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেফতার দুই অভিযুক্ত

বরাকরে মাদক কারবারের জেরে খুন করা হয় শাহবাজকে ৷ ঘটনায় দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ৷ মাদক খাওয়ানোর নাম করেই তাঁকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ৷ তবে শুধু মাদক না অন্য কারণ রয়েছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷

Barakar
বরাকর শুট আউটের ঘটনায় গ্রেফতার দুই অভিযুক্ত
author img

By

Published : Sep 12, 2021, 3:38 PM IST

কুলটি, 12 সেপ্টেম্বর: বরাকরে যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় উঠে আসছে নানা তথ্য ৷ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে দুই অভিযুক্তকে ৷ নতুন মাদক খাওয়ানোর লোভেই শাহবাজ আলমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল তাঁর দুই বন্ধু। তারপরেই গুলি করা হয়। এমনই দাবি, তার পরিবারের লোকেদের। কুলটি থানার বরাকর ফাঁড়িতে শাহবাজের পরিচিত তিন যুবক রাকেশ শর্মা,বান্টি মজুমদার ও মুকেশ শর্মার নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন শাহবাজের বাবা সাবির আলম। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রাজা নামে জনৈক যুবকের দাবি, গুলি চালিয়েছিল বান্টিই।

শাহবাজের মা রাবিয়া বেগম বলেন, "আমার ছেলেকে ড্রাগ বিক্রি করার কাজে লাগাতে চাইছিল ওরা। কিন্তু আমার ছেলে রাজি ছিল না। ওরা হুমকি দিয়েছিল, দেখে নেবে। সেই কারণেই খুন করে দিল আমার ছেলেকে।" শুক্রবার বিকেলে রাকেশ এবং বান্টি বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল শাহবাজকে ৷ এমনই জানিয়েছে শাহবাজের স্ত্রী সোহরাব পরভিন। তিনি জানান, বিকেলে ওরা এসে বলে চল নতুন ড্রাগস এসেছে। প্রথমে রাজি হয়নি শাহবাজ। কিন্তু একপ্রকার জোর করেই ডেকে নিয়ে যায়। পেট্রোল পাম্পের পাশের গলিতে নিয়ে গিয়ে মাথার পিছনে গুলি চালিয়ে খুন করা হয় শাহবাজকে।

আরও পড়ুন: আসানসোলে স্বর্ণঋণ সংস্থায় ডাকাতি, লুট 12 কেজি সোনা

বরাকর অঞ্চলে মাদকের কারবার রয়েছে মুকেশ শর্মার। তার একটি পাথর খাদানও আছে। মুকেশের কাছে বান্টি মজুমদার এবং রাকেশ শর্মা কাজ করত। এমনই দাবি করেছেন শাহবাজের শ্বশুর খুরশিদ আলম। তার দাবি, ড্রাগ, গাঁজা, ব্রাউন সুগারের ব্যবসা চলাচ্ছে মুকেশ। যাতে অধিকাংশ যুবকরা নিযুক্ত হয়ে পড়ছে। আর তারই শিকার হল শাহবাজ। ঘটনার সময় ঘটনাস্থলেই ছিলেন শাহবাজের আরেক বন্ধু রাজা। রাজা বলেন, "গলির মধ্যে কিছু দূরেই ছিল বান্টি, রাকেশ ও শাহবাজ। গুলি চলার আওয়াজ পেয়ে ছুটে গিয়ে দেখি মাটিতে পড়ে আছে শাহবাজ। বান্টির হাতে বন্দুক ছিল। তারপর বান্টি এবং রাকেশ পালিয়ে যায়।" পুলিশ ইতিমধ্যেই বান্টি মজুমদার ও রাকেশ শর্মাকে গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত মুকেশের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। খুনের পিছনে কারণ কি শুধুই মাদক পাচার, নাকি অন্য কোনও ঘটনা আছে তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

কুলটি, 12 সেপ্টেম্বর: বরাকরে যুবকের মৃত্যুর ঘটনায় উঠে আসছে নানা তথ্য ৷ ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে দুই অভিযুক্তকে ৷ নতুন মাদক খাওয়ানোর লোভেই শাহবাজ আলমকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল তাঁর দুই বন্ধু। তারপরেই গুলি করা হয়। এমনই দাবি, তার পরিবারের লোকেদের। কুলটি থানার বরাকর ফাঁড়িতে শাহবাজের পরিচিত তিন যুবক রাকেশ শর্মা,বান্টি মজুমদার ও মুকেশ শর্মার নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন শাহবাজের বাবা সাবির আলম। ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী রাজা নামে জনৈক যুবকের দাবি, গুলি চালিয়েছিল বান্টিই।

শাহবাজের মা রাবিয়া বেগম বলেন, "আমার ছেলেকে ড্রাগ বিক্রি করার কাজে লাগাতে চাইছিল ওরা। কিন্তু আমার ছেলে রাজি ছিল না। ওরা হুমকি দিয়েছিল, দেখে নেবে। সেই কারণেই খুন করে দিল আমার ছেলেকে।" শুক্রবার বিকেলে রাকেশ এবং বান্টি বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিল শাহবাজকে ৷ এমনই জানিয়েছে শাহবাজের স্ত্রী সোহরাব পরভিন। তিনি জানান, বিকেলে ওরা এসে বলে চল নতুন ড্রাগস এসেছে। প্রথমে রাজি হয়নি শাহবাজ। কিন্তু একপ্রকার জোর করেই ডেকে নিয়ে যায়। পেট্রোল পাম্পের পাশের গলিতে নিয়ে গিয়ে মাথার পিছনে গুলি চালিয়ে খুন করা হয় শাহবাজকে।

আরও পড়ুন: আসানসোলে স্বর্ণঋণ সংস্থায় ডাকাতি, লুট 12 কেজি সোনা

বরাকর অঞ্চলে মাদকের কারবার রয়েছে মুকেশ শর্মার। তার একটি পাথর খাদানও আছে। মুকেশের কাছে বান্টি মজুমদার এবং রাকেশ শর্মা কাজ করত। এমনই দাবি করেছেন শাহবাজের শ্বশুর খুরশিদ আলম। তার দাবি, ড্রাগ, গাঁজা, ব্রাউন সুগারের ব্যবসা চলাচ্ছে মুকেশ। যাতে অধিকাংশ যুবকরা নিযুক্ত হয়ে পড়ছে। আর তারই শিকার হল শাহবাজ। ঘটনার সময় ঘটনাস্থলেই ছিলেন শাহবাজের আরেক বন্ধু রাজা। রাজা বলেন, "গলির মধ্যে কিছু দূরেই ছিল বান্টি, রাকেশ ও শাহবাজ। গুলি চলার আওয়াজ পেয়ে ছুটে গিয়ে দেখি মাটিতে পড়ে আছে শাহবাজ। বান্টির হাতে বন্দুক ছিল। তারপর বান্টি এবং রাকেশ পালিয়ে যায়।" পুলিশ ইতিমধ্যেই বান্টি মজুমদার ও রাকেশ শর্মাকে গ্রেফতার করেছে। অভিযুক্ত মুকেশের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। খুনের পিছনে কারণ কি শুধুই মাদক পাচার, নাকি অন্য কোনও ঘটনা আছে তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.