শান্তিপুর, 29 মার্চ : কোরোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সে কারণেই বন্ধ হয়ে রয়েছে নদিয়ার শান্তিপুরের নিষিদ্ধপল্লি। প্রায় না খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে ৪০০ যৌনকর্মীর।
চিন এবং ইট্যালি পর এদেশেও থাবা বসিয়েছে কোরোনা সংক্রমণ। তাই দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউনের কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সারাদেশে পালিত হচ্ছে লকডাউন। সে কারণেই বন্ধ হয়ে রয়েছে প্রায় সব দোকানপাট, বন্ধ যান চলাচল। আর এই লকডাউনের জেরে বন্ধ হয়ে রয়েছে নিষিদ্ধপল্লিগুলিও। নিষিদ্ধ পল্লির কর্মীরা জানাচ্ছেন, শুধুমাত্র এই কাজের উপর নির্ভর করে তাঁদের সংসার চলে। কিন্তু কাজ না হওয়ায় টান পড়েছে রুটি রুজির। সংসারে টাকা যোগাড় করতে না পারার কারণে এক বেলা না খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কিছু কিছু সাহায্য পেলেও তবে তা দুবেলা খাবারের পরিমাণ নয়। তাই একবেলা খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে তাদের।
তবে এইভাবে চললে আগামী দিনে কিভাবে সংসার চালাবেন আর কিভাবে বাঁচবেন তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। নিষিদ্ধ পল্লি্র কর্মীদের দাবি, যদি প্রশাসন এবং সরকারের তরফ থেকে তাদের একটু সাহায্য করা যায় তাহলে তারা কোনও রকম বেঁচে থাকতে পারবেন।
লকডাউনের জেরে না খেয়ে দিন কাটছে যৌন কর্মীদের
দেশজুড়ে লকডাউনের জেরে রোজগার নেই যৌনকর্মীদের ।বন্ধ হয়ে রয়েছে নদিয়ার শান্তিপুরের নিষিদ্ধ পল্লি। প্রায় না খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে ৪০০ যৌনকর্মীর।
শান্তিপুর, 29 মার্চ : কোরোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সে কারণেই বন্ধ হয়ে রয়েছে নদিয়ার শান্তিপুরের নিষিদ্ধপল্লি। প্রায় না খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে ৪০০ যৌনকর্মীর।
চিন এবং ইট্যালি পর এদেশেও থাবা বসিয়েছে কোরোনা সংক্রমণ। তাই দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউনের কথা ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সারাদেশে পালিত হচ্ছে লকডাউন। সে কারণেই বন্ধ হয়ে রয়েছে প্রায় সব দোকানপাট, বন্ধ যান চলাচল। আর এই লকডাউনের জেরে বন্ধ হয়ে রয়েছে নিষিদ্ধপল্লিগুলিও। নিষিদ্ধ পল্লির কর্মীরা জানাচ্ছেন, শুধুমাত্র এই কাজের উপর নির্ভর করে তাঁদের সংসার চলে। কিন্তু কাজ না হওয়ায় টান পড়েছে রুটি রুজির। সংসারে টাকা যোগাড় করতে না পারার কারণে এক বেলা না খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের। কিছু কিছু সাহায্য পেলেও তবে তা দুবেলা খাবারের পরিমাণ নয়। তাই একবেলা খেয়ে দিন কাটাতে হচ্ছে তাদের।
তবে এইভাবে চললে আগামী দিনে কিভাবে সংসার চালাবেন আর কিভাবে বাঁচবেন তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন তাঁরা। নিষিদ্ধ পল্লি্র কর্মীদের দাবি, যদি প্রশাসন এবং সরকারের তরফ থেকে তাদের একটু সাহায্য করা যায় তাহলে তারা কোনও রকম বেঁচে থাকতে পারবেন।