ETV Bharat / state

চাঁচল থানার ASI-এর বিরুদ্ধে ফের ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ - চাঁচল থানার ASI-এর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

এর আগে এক তৃণমূল নেতা চাঁচল থানার ASI-এর বিরুদ্ধে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন ৷ এবার অভিযোগ করলেন চাঁচলের এক সাধারণ গ্রামবাসী৷

ASI again accused of taking bribe
ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ৷
author img

By

Published : Jun 19, 2020, 6:53 AM IST

মালদা, 18 জুন : কিছুদিন আগে 80 হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল চাঁচল থানার এই পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে৷ অভিযোগ দায়ের করেছিলেন এক তৃণমূল নেতা৷ ফের ওই অফিসারের বিরুদ্ধেই ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠল৷ এবার অভিযোগ আনলেন চাঁচলের নদীসিক গ্রামের এক বাসিন্দা৷ তিনি আজ এই সংক্রান্ত অভিযোগপত্র জমা দেন পুলিশ সুপারের দপ্তরে৷ গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন পুলিশ সুপার৷

অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারের নাম অনিমেষ কর্মকার৷ ASI পদমর্যাদার অফিসার৷ চাঁচল থানায় কর্মরত৷ গত 8 জুন তাঁর বিরুদ্ধে চাঁচল থানাতেই ঘুষ নেওয়ার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিল স্থানীয় তৃণমূল নেতা মেরাজুল ইসলাম৷

মেরাজুল সাহেব জানান, স্থানীয় অশ্বিনপুর গ্রামে একটি বিষয়ে গ্রামের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়৷ দুই পক্ষই চাঁচল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে৷ ঘটনার তদন্তভার পান অনিমেষবাবু৷ তদন্তে নেমে আদালতের মাধ্যমে এক পক্ষের কয়েকজনের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট বের করেন৷ কিন্তু, দ্বিতীয় পক্ষের কারোর নাম সেই ওয়ারেন্টে ছিল না৷

মেরাজুল ইসলাম বলেন, "এই বিষয়ে আমি অনিমেষবাবুকে ফোন করলে তিনি 80 হাজার টাকা দাবি করেন৷ চাঁদা তুলে সেই টাকা অনিমেষবাবুর হাতে তুলে দিই৷ শাসক দলের নেতা হয়েও অনিমেষবাবুর চাপে অবৈধ কাজ করতে হয়েছিল৷ তারপরেও তিনি দ্বিতীয় পক্ষের কারোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি৷ তাই পুলিশের কাছে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে বাধ্য হয়েছি৷"

বৃহস্পতিবার ফের চাঁচল থানার ASI অনিমেষ কর্মকারের বিরুদ্ধে ঘুষ নিয়েও কাজ না করার অভিযোগ উঠল৷ এবার অভিযোগ দায়ের করেছেন চাঁচলের নদীসিক গ্রামের বাসিন্দা হান্নান শেখ৷

হান্নান শেখের কথায়, "প্রায় 4 বছর আগে আমাদের বাড়ি ভাঙা নিয়ে প্রতিবেশী মান্নান শেখের পরিবারের সঙ্গে বিরোধ বাধে৷ মান্নান শেখ ও তার দলবল আমাদের বাড়ি ভাঙচুর করতে আসে৷ আমাদের মারধর করে৷ সেই ঘটনায় গত 25 মে চাঁচল থানায় অভিযোগ দায়ের করি৷ ঘটনার তদন্ত করেন অনিমেষবাবু৷ বিপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করার জন্য আমার কাছে 10 হাজার টাকা দাবি করেন৷ শেষ পর্যন্ত 6 হাজার টাকা দিই৷ এরপরও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও মামলা রুজু হয়নি৷ বাধ্য হয়ে আজ পুলিশ সুপারকে গোটা ঘটনা জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেছি৷"

পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া বলেন, "জেলা সদরের বাইরে রয়েছি৷ বিষয়টি জানা নেই৷ এখনও অভিযোগপত্র হাতে পাইনি৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷ কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়৷"

মালদা, 18 জুন : কিছুদিন আগে 80 হাজার টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল চাঁচল থানার এই পুলিশ অফিসারের বিরুদ্ধে৷ অভিযোগ দায়ের করেছিলেন এক তৃণমূল নেতা৷ ফের ওই অফিসারের বিরুদ্ধেই ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠল৷ এবার অভিযোগ আনলেন চাঁচলের নদীসিক গ্রামের এক বাসিন্দা৷ তিনি আজ এই সংক্রান্ত অভিযোগপত্র জমা দেন পুলিশ সুপারের দপ্তরে৷ গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন পুলিশ সুপার৷

অভিযুক্ত পুলিশ অফিসারের নাম অনিমেষ কর্মকার৷ ASI পদমর্যাদার অফিসার৷ চাঁচল থানায় কর্মরত৷ গত 8 জুন তাঁর বিরুদ্ধে চাঁচল থানাতেই ঘুষ নেওয়ার লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিল স্থানীয় তৃণমূল নেতা মেরাজুল ইসলাম৷

মেরাজুল সাহেব জানান, স্থানীয় অশ্বিনপুর গ্রামে একটি বিষয়ে গ্রামের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়৷ দুই পক্ষই চাঁচল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে৷ ঘটনার তদন্তভার পান অনিমেষবাবু৷ তদন্তে নেমে আদালতের মাধ্যমে এক পক্ষের কয়েকজনের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট বের করেন৷ কিন্তু, দ্বিতীয় পক্ষের কারোর নাম সেই ওয়ারেন্টে ছিল না৷

মেরাজুল ইসলাম বলেন, "এই বিষয়ে আমি অনিমেষবাবুকে ফোন করলে তিনি 80 হাজার টাকা দাবি করেন৷ চাঁদা তুলে সেই টাকা অনিমেষবাবুর হাতে তুলে দিই৷ শাসক দলের নেতা হয়েও অনিমেষবাবুর চাপে অবৈধ কাজ করতে হয়েছিল৷ তারপরেও তিনি দ্বিতীয় পক্ষের কারোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেননি৷ তাই পুলিশের কাছে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাতে বাধ্য হয়েছি৷"

বৃহস্পতিবার ফের চাঁচল থানার ASI অনিমেষ কর্মকারের বিরুদ্ধে ঘুষ নিয়েও কাজ না করার অভিযোগ উঠল৷ এবার অভিযোগ দায়ের করেছেন চাঁচলের নদীসিক গ্রামের বাসিন্দা হান্নান শেখ৷

হান্নান শেখের কথায়, "প্রায় 4 বছর আগে আমাদের বাড়ি ভাঙা নিয়ে প্রতিবেশী মান্নান শেখের পরিবারের সঙ্গে বিরোধ বাধে৷ মান্নান শেখ ও তার দলবল আমাদের বাড়ি ভাঙচুর করতে আসে৷ আমাদের মারধর করে৷ সেই ঘটনায় গত 25 মে চাঁচল থানায় অভিযোগ দায়ের করি৷ ঘটনার তদন্ত করেন অনিমেষবাবু৷ বিপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করার জন্য আমার কাছে 10 হাজার টাকা দাবি করেন৷ শেষ পর্যন্ত 6 হাজার টাকা দিই৷ এরপরও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোনও মামলা রুজু হয়নি৷ বাধ্য হয়ে আজ পুলিশ সুপারকে গোটা ঘটনা জানিয়ে অভিযোগ দায়ের করেছি৷"

পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া বলেন, "জেলা সদরের বাইরে রয়েছি৷ বিষয়টি জানা নেই৷ এখনও অভিযোগপত্র হাতে পাইনি৷ অভিযোগ খতিয়ে দেখে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷ কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.