ETV Bharat / state

মালদায় যুবতিকে নির্যাতনের পর অ্যাসিড ঢেলে পোড়ানোর অভিযোগ - rape

নিখোঁজ ছিল 14 তারিখ থেকে । গতকাল কলেজের রাস্তায় ধানের জমি থেকে উদ্ধার হয় যুবতির মৃতদেহ । তাঁকে মারধর করে অ্যাসিড ঢেলে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের । ঘটনাটি মালদার রতুয়া এলাকার । ঘটনায় শেখ বাপি নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ।

মালদা
author img

By

Published : Oct 19, 2019, 1:21 PM IST

মালদা, 19 অক্টোবর : মালদায় যুবতিকে মারধর করে অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠল যুবকের বিরুদ্ধে । 14 তারিখ থেকে নিখোঁজ থাকার পর গতকাল দেহটি উদ্ধার হয় যুবতির কলেজের এলাকা থেকে । ঘটনাটি মালদার রতুয়া এলাকার । যুবতি নিখোঁজ থাকাকালীনই অভিযুক্ত শেখ বাপিকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় এলাকাবাসী । তার বিরুদ্ধে যুবতির পরিবারের কাছ থেকে চাকরি পাওয়ার নামে 20 লাখ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে । গতকাল যুবতির দেহ উদ্ধার হলে রতুয়া থানার পুলিশ চাঁচল মহকুমা আদালতের মাধ্যমে বাপিকে 10 দিনের পুলিশি হেপাজতে নেয় ।

সোমবার (14 তারিখ) সকালে কলেজের উদ্দেশে রওনা দেয় যুবতি । ফেরার সময় পেরিয়ে গেলেও সে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খুঁজতে শুরু করে তাঁকে । রাত পর্যন্ত খোঁজ না মেলায় নিখোঁজ ডায়েরি করে রতুয়া থানায় । এলাকাবাসী জানতে পারলে তারাই শেখ বাপিকে ধরে পুলিশে দেয় । তারপর গতকাল যুবতির ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় । তাঁর মুখে এমনভাবে অ্যাসিড দেওয়া হয়েছিল যে মুখের কোনও অংশে চামড়া বা চুলের লেশমাত্র দেখা যায়নি । খুনের ঘটনা সামনে আসার পর এলাকাবাসীর দাবি, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক দোষীদের ।

ঘটনার পর জানা যায়, শেখ বাপির সঙ্গে যুবতির দু'বছর আগে কোর্টে নিকাহ হয়েছিল । খুব তাড়াতাড়িই সামাজিকভাবে নিকাহর পরিকল্পনা ছিল । পরিবারের অভিযোগ, এই দু'বছরে একাধিকবার যুবতির পরিবারের থেকে সেনা বাহিনীতে নিজের চাকরি পাওয়ার নাম করে টাকা নেয় বাপি । 20 লাখ টাকা মোট নেওয়ার পর চাকরি পেয়েছে বলে জানায় । কিন্তু সেটা আদৌ সত্যি কি না তা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছিল পরিবার । তার বিরুদ্ধে আরও অনেক মহিলার সঙ্গে সম্পর্কের অভিযোগও রয়েছে ।

এবিষয়ে যুবতির দাদা বলেন, "দু'বছর আগে রতুয়ার হাটখোলার যুবক শেখ বাপির সঙ্গে বোনের কোর্টে নিকাহ হয় । এরপরই সেনাবাহিনীতে চাকরির নামে আমাদের থেকে ২০ লাখ টাকা নেয় । ১৪ তারিখ বোনের এক বান্ধবী ওকে কলেজে নিয়ে যাওয়ার নামে বাড়ি থেকে নিয়ে যায় । আমরা জানি কলেজেই গেছে । রাতে বাড়ি না ফেরায় বোনকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি । ওর মোবাইল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । ওর বান্ধবীর কাছে জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, বোন তার শওহরের সঙ্গে রয়েছে । বোনের শওহরকে ফোন করে বিষয়টি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, তার কিছুই জানা নেই । আমরা সমস্ত ঘটনা এলাকায় জানাই । রতুয়া থানায় আমরা বোনের মিসিং ডায়েরি করি । সমাজের লোকজন বোনের শহওরকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয় । পুলিশ কোর্টের মাধ্যমে বোনের শওহরকে 10 দিনের পুলিশি হেজাপতে নেয় । গতকাল রাতে ওর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে ।"

স্থানীয় এক বাসিন্দা সৌমিত্র রায় বলেন, "14 অক্টোবর থেকে আমাদের প্রতিবেশী এক মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় । এরপরই পরিবারের লোকজন থানায় মিসিং ডায়েরি করেন । পুরো ঘটনায় শেখ বাপি নামে এক যুবককে শনাক্ত করা হয় । গতকাল ওর দেহ উদ্ধার করে তড়িঘড়ি মর্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । যা মনে হচ্ছে ওকে ধর্ষণের পর অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে । আমার অনুমান এই ঘটনার পেছনে ওই ছেলের পরিবারেরও যোগ রয়েছে । আমি জানতে পেরেছি, ওই যুবক বহু মেয়ের জীবন নষ্ট করেছে । কয়েকদিন আগে এমনই ঘটনায় সালিশিসভায় প্রচুর টাকা জরিমানা দিয়েছে । আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই ।"

এবিষয়ে রতুয়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, 14 তারিখ ওই যুবতির মিসিং ডায়েরি করা হয়েছিল । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে শেখ বাপি নামে এক যুবককে কোর্টের মাধ্যমে 10 দিনের পুলিশি হেপাজতে নেওয়া হয়েছে । যুবতির মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে । ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলেই মৃত্যুর কারণে জানা যাবে । মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন করে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি ।

মালদা, 19 অক্টোবর : মালদায় যুবতিকে মারধর করে অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে মারার অভিযোগ উঠল যুবকের বিরুদ্ধে । 14 তারিখ থেকে নিখোঁজ থাকার পর গতকাল দেহটি উদ্ধার হয় যুবতির কলেজের এলাকা থেকে । ঘটনাটি মালদার রতুয়া এলাকার । যুবতি নিখোঁজ থাকাকালীনই অভিযুক্ত শেখ বাপিকে পুলিশের হাতে তুলে দেয় এলাকাবাসী । তার বিরুদ্ধে যুবতির পরিবারের কাছ থেকে চাকরি পাওয়ার নামে 20 লাখ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে । গতকাল যুবতির দেহ উদ্ধার হলে রতুয়া থানার পুলিশ চাঁচল মহকুমা আদালতের মাধ্যমে বাপিকে 10 দিনের পুলিশি হেপাজতে নেয় ।

সোমবার (14 তারিখ) সকালে কলেজের উদ্দেশে রওনা দেয় যুবতি । ফেরার সময় পেরিয়ে গেলেও সে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন খুঁজতে শুরু করে তাঁকে । রাত পর্যন্ত খোঁজ না মেলায় নিখোঁজ ডায়েরি করে রতুয়া থানায় । এলাকাবাসী জানতে পারলে তারাই শেখ বাপিকে ধরে পুলিশে দেয় । তারপর গতকাল যুবতির ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় । তাঁর মুখে এমনভাবে অ্যাসিড দেওয়া হয়েছিল যে মুখের কোনও অংশে চামড়া বা চুলের লেশমাত্র দেখা যায়নি । খুনের ঘটনা সামনে আসার পর এলাকাবাসীর দাবি, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক দোষীদের ।

ঘটনার পর জানা যায়, শেখ বাপির সঙ্গে যুবতির দু'বছর আগে কোর্টে নিকাহ হয়েছিল । খুব তাড়াতাড়িই সামাজিকভাবে নিকাহর পরিকল্পনা ছিল । পরিবারের অভিযোগ, এই দু'বছরে একাধিকবার যুবতির পরিবারের থেকে সেনা বাহিনীতে নিজের চাকরি পাওয়ার নাম করে টাকা নেয় বাপি । 20 লাখ টাকা মোট নেওয়ার পর চাকরি পেয়েছে বলে জানায় । কিন্তু সেটা আদৌ সত্যি কি না তা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছিল পরিবার । তার বিরুদ্ধে আরও অনেক মহিলার সঙ্গে সম্পর্কের অভিযোগও রয়েছে ।

এবিষয়ে যুবতির দাদা বলেন, "দু'বছর আগে রতুয়ার হাটখোলার যুবক শেখ বাপির সঙ্গে বোনের কোর্টে নিকাহ হয় । এরপরই সেনাবাহিনীতে চাকরির নামে আমাদের থেকে ২০ লাখ টাকা নেয় । ১৪ তারিখ বোনের এক বান্ধবী ওকে কলেজে নিয়ে যাওয়ার নামে বাড়ি থেকে নিয়ে যায় । আমরা জানি কলেজেই গেছে । রাতে বাড়ি না ফেরায় বোনকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি । ওর মোবাইল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল । ওর বান্ধবীর কাছে জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, বোন তার শওহরের সঙ্গে রয়েছে । বোনের শওহরকে ফোন করে বিষয়টি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, তার কিছুই জানা নেই । আমরা সমস্ত ঘটনা এলাকায় জানাই । রতুয়া থানায় আমরা বোনের মিসিং ডায়েরি করি । সমাজের লোকজন বোনের শহওরকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয় । পুলিশ কোর্টের মাধ্যমে বোনের শওহরকে 10 দিনের পুলিশি হেজাপতে নেয় । গতকাল রাতে ওর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে ।"

স্থানীয় এক বাসিন্দা সৌমিত্র রায় বলেন, "14 অক্টোবর থেকে আমাদের প্রতিবেশী এক মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যায় । এরপরই পরিবারের লোকজন থানায় মিসিং ডায়েরি করেন । পুরো ঘটনায় শেখ বাপি নামে এক যুবককে শনাক্ত করা হয় । গতকাল ওর দেহ উদ্ধার করে তড়িঘড়ি মর্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । যা মনে হচ্ছে ওকে ধর্ষণের পর অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে । আমার অনুমান এই ঘটনার পেছনে ওই ছেলের পরিবারেরও যোগ রয়েছে । আমি জানতে পেরেছি, ওই যুবক বহু মেয়ের জীবন নষ্ট করেছে । কয়েকদিন আগে এমনই ঘটনায় সালিশিসভায় প্রচুর টাকা জরিমানা দিয়েছে । আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই ।"

এবিষয়ে রতুয়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, 14 তারিখ ওই যুবতির মিসিং ডায়েরি করা হয়েছিল । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে শেখ বাপি নামে এক যুবককে কোর্টের মাধ্যমে 10 দিনের পুলিশি হেপাজতে নেওয়া হয়েছে । যুবতির মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে । ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলেই মৃত্যুর কারণে জানা যাবে । মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন করে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি ।

Intro:মালদা, ১৯ অক্টোবরঃ কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করে অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে খুনের অভিযোগ উঠল ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক জওয়ানের বিরুদ্ধে। পাঁচ দিন নিখোঁজ থাকার পর গতকাল রাতে এই যুবতির দেহ উদ্ধার হয়। মৃতদেহটিকে উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে রতুয়া থানার পুলিশ। এই ঘটনার পুলিশি নিষ্ক্রীয়তার প্রতিবাদে সকাল থেকে রতুয়ার বাহারাল মোড়ে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে স্থানীয় বাসিন্দারা।Body:মৃত কলেজ ছাত্রীর নাম মরজিনা খাতুন। বয়স ২২। বাড়ি রতুয়া থানার অন্তর্গত বাহারালের উত্তর সাহাপুরে। মরজিনা সামসী কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। অভিযোগ, ২ বছর আগে স্থানীয় এক যুবক শেখ বাপীর সঙ্গে কোর্টে নিকাহ হয় মরজিনার। এরপরেই ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চাকরি পাওয়ার নামে মরজিনার পরিবারের থেকে ২০ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করে। গত ১৪ অক্টোবর মরজিনার এক বান্ধবী চুমকি খাতুনের মাধ্যমে মরজিনাকে ডেকে পাঠায় বাপী। তারপর থেকেই নিখোঁজ ছিলেন মরজিনা। মেয়ে বাড়ি ফিরে না আসায় মরজিনার আব্বা আনিসুর রহমান সমস্ত ঘটনা সমাজে জানান। সমাজের লোকজন বাপীকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। রতুয়া থানার পুলিশ নিখোঁজ যুবতির সন্ধান পেতে চাঁচল মহকুমা আদালতের মাধ্যমে বাপীকে ১০ দিনের পুলিশি হেপাজতে নেয়। গতকাল রাতে সামসী কাণ্ডারণেক একটি জমি থেকে মরজিনার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেলে পাঠিয়েছে রতুয়া থানার পুলিশ। এদিকে, পুলিশি অসহযোগিতার অভিযোগে আজ সকাল থেকে রাস্তা অবরোধ করে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় এক বাসিন্দা সৌমিত্র রায় জানান, “গত ১৪ অক্টোবর থেকে আমাদের প্রতিবেশী এক মেয়ে মরজিনা খাতুন নিখোঁজ হয়ে যায়। এরপরেই পরিবারের লোকজন থানায় মিসিং ডায়ারি করেন। মরজিনার অপহরণের পেছনে শেখ বাপী নামে এক যুবককে শনাক্ত করা হয়। বাপীর সঙ্গে মরজিনার প্রায় ২ বছর আগে কোর্টে নিকাহ হয়েছিল। সম্প্রতি সে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগদান করে। চাকরির নামে মরজিনার পরিবারের কাছে অনেক টাকা নিয়েছে। গত ১৪ অক্টোবর সে মরজিনাকে ধর্ষণ করে খুন করে। সেদিনই সমাজের লোকজন শেখ বাপীকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। তবুও পাঁচদিন ধরে মরজিনার কোনও হদিশ পাওয়া যায়নি। গতকাল রাতে সামসীর একটি রেস্টুরেন্টের পেছনে ধানের খেতে মরজিনার দেহ উদ্ধার হয়। মৃতদেহটিকে উদ্ধার করে তড়িঘড়ি মর্গে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যা মনে হচ্ছে অ্যাসিড দিয়ে মরজিনাকে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমার অনুমান এই ঘটনার পেছনে ওই ছেলের পরিবারের যোগ রয়েছে। আমি জানতে পেরেছি, ওই যুবক বহু মেয়ের জীবন নষ্ট করেছে। কয়েকদিন আগে মেয়েলি ঘটনায় সমাজের বিচারে প্রচুর টাকা জরিমানা দিয়েছে। আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।”
মরজিনার দাদা শেখ রয়েল জানান, “ ২ বছর আগে রতুয়ার হাটখোলার এক যুবক শেখ বাপীর সঙ্গে বোনের কোর্টে নিকাহ হয়। এরপরেই সেনাবাহিনীতে চাকরির নামে আমাদের থেকে ২০ লক্ষ টাকা নেয়। গত ১৪ তারিখ বোনের এক বান্ধবী চুমকি খাতুন বোনকে কলেজে নিয়ে যাওয়ার নামে বাড়ি থেকে নিয়ে যায়। রাতে বাড়ি না ফেরায় বোনকে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। বোনের মোবাইল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। চুমকির কাছে জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, বোন তার শওহরের সঙ্গে রয়েছে। বোনের শওহরকে ফোন করে বিষয়টি নিয়ে জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, তার কিছুই জানা নেই। আমরা সমস্ত ঘটনা সমাজে জানাই। রতুয়া থানায় আমরা বোনের মিসিং ডায়ারি করি। সমাজের লোকজন বোনের শহওরকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। পুলিশ কোর্টের মাধ্যমে বোনের শওহরকে ১০ দিনের পুলিশি হেজাপতে নেয়। গতকাল রাতে সামসী কাণ্ডারণের একটি রেস্টুরেন্টের পেছনে ধানের খেত থেকে বোনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। বোনের ওপর নির্যাতন করে অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।”
Conclusion:রতুয়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, ১৪ তারিখ ওই যুবতির মিসিং ডায়ারি করা হয়েছিল। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে শেখ বাপী নামে এক যুবককে কোর্টের মাধ্যমে ১০ দিনের পুলিশি হেপাজতে নেওয়া হয়। গতকাল রাতে এই যুবতির মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহটিকে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়া গেলেই মৃত্যুর কারণে জানা যাবে। মৃতের পরিবারের পক্ষ থেকে নতুন করে কোনও অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.