ETV Bharat / state

রাজ্যে জেএমবির কৌশল বদল, নতুন সদস্যদের বিস্ফোরক বানানোর শিক্ষায় জোর - kolkata police

সম্প্রতি কলকাতার হরিদেবপুর থেকে ধৃত জেএমবি জঙ্গিদের অনলাইনে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হত কি? কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স-এর পাশাপাশি এই ঘটনার সমান্তরাল তদন্ত করছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ ৷ গোয়েন্দাদের অনুমান, বাংলাদেশী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী জেএমবি নতুন সদস্য সংগ্রহে নয়, বিস্ফোরক বানানোর উপর বেশি জোর দিচ্ছে ৷

ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি
ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি
author img

By

Published : Jul 22, 2021, 6:19 PM IST

কলকাতা, 22 জুলাই : আগে স্লিপার সেলের জন্য পশ্চিমবঙ্গে সদস্য বৃদ্ধিই ছিল মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু সেই উদ্দেশ্য থেকে একটু সরে এসেছে বাংলাদেশী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী জেএমবি। এখন আর স্লিপার সেলের জন্য যতসম্ভব নতুন সদস্য সংগ্রহ মূল উদ্দেশ্য নয়। বরং বাছাই করা হাতেগোনা কিছু সদস্যকে নির্বাচন করে বিস্ফোরক বানানোর বেশি জোর দিচ্ছে নব্য জেএমবির সদস্যরা। অনলাইনের মাধ্যমে বিস্ফোরক তৈরির শিক্ষা দেওয়া হত কলকাতা থেকে ধৃত জেএমবির সদস্যদের ৷ পারিপার্শ্বিক তথ্যর উপর ভিত্তি করে এই অনুমান করছেন গোয়েন্দারা।

কলকাতার হরিদেবপুর থেকে ধৃত জেএমবি জঙ্গিদের কি অনলাইনে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হত? তদন্তে নেমে এই প্রশ্নই উঠে এসেছে। কারণ এই ঘটনায় তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে ধৃতদের অনলাইনের মাধ্যমে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল বাংলাদেশের নব্য জেএমবি-র একাধিক শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে। তাছাড়াও ধৃতদের কাছ থেকে একাধিক ফোন নম্বর এবং একাধিক নব্য জেএমবির জঙ্গি নেতার নাম পেয়েছেন গোয়েন্দারা।

আরও পড়ুন : কলকাতায় জেএমবি জঙ্গি ধরা পড়তেই উত্তরবঙ্গে নজরদারি বাড়াল পুলিশ

ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স-এর পাশাপাশি এই ঘটনার সমান্তরাল তদন্ত করছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ। তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের গোয়েন্দাদের সঙ্গে এনআইএর গোয়েন্দারা কথা বলে জানতে পেরেছেন, অনলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশে বসে থেকে নব্য জেএমবির বেশ কয়েকজন শীর্ষনেতা বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে গোটা দেশজুড়ে।

আর তাদের মধ্যে একাধিক জনের সঙ্গে যোগ ছিল কলকাতা থেকে ধৃত নাজিউর রহমান, রবিউল ইসলাম, শেখ সাবিরের ৷ তাই এরাও যে অনলাইনে বোমা তৈরিতে পারদর্শী হবার শিক্ষা পাচ্ছিল তা বলাই বাহুল্য। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনায় সামনে এসেছে সাব্বির ওরফে জন ডেভিডের নাম।

কে এই সাব্বির ওরফে জন ডেভিড? বাংলাদেশ কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে এনআইএ জানতে পেরেছে যে আইডি, বোমা বিস্ফোরণ তৈরিতে সিদ্ধহস্ত এই সাব্বির বা জন ডেভিড। সাব্বির নব্য জেএমবির ময়মনসিংহ অঞ্চলের দায়িত্বশীল সামরিক কমান্ডার।

আরও পড়ুন : Shantanu Sen : শান্তনু সরকারকে সাসপেন্ড করার আর্জি বিজেপির

সে ময়মনসিংহ, জামালপুর ও টাঙ্গাইল এলাকার অনেক তরুণকে জঙ্গি কার্যকলাপে জড়িয়ে তাদের হাতেকলমে ও অনলাইনে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিয়েছে। তাছাড়াও এদেশের একাধিক রাজ্যে নব্য জেএমবি-র স্লিপার সেলের সদস্যদেরও দায়িত্ব সহকারে কীভাবে বোমা তৈরি করা যেতে পারে, তা অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনিং বা প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এই সাব্বির।

কলকাতা, 22 জুলাই : আগে স্লিপার সেলের জন্য পশ্চিমবঙ্গে সদস্য বৃদ্ধিই ছিল মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু সেই উদ্দেশ্য থেকে একটু সরে এসেছে বাংলাদেশী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী জেএমবি। এখন আর স্লিপার সেলের জন্য যতসম্ভব নতুন সদস্য সংগ্রহ মূল উদ্দেশ্য নয়। বরং বাছাই করা হাতেগোনা কিছু সদস্যকে নির্বাচন করে বিস্ফোরক বানানোর বেশি জোর দিচ্ছে নব্য জেএমবির সদস্যরা। অনলাইনের মাধ্যমে বিস্ফোরক তৈরির শিক্ষা দেওয়া হত কলকাতা থেকে ধৃত জেএমবির সদস্যদের ৷ পারিপার্শ্বিক তথ্যর উপর ভিত্তি করে এই অনুমান করছেন গোয়েন্দারা।

কলকাতার হরিদেবপুর থেকে ধৃত জেএমবি জঙ্গিদের কি অনলাইনে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হত? তদন্তে নেমে এই প্রশ্নই উঠে এসেছে। কারণ এই ঘটনায় তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে ধৃতদের অনলাইনের মাধ্যমে নিয়মিত যোগাযোগ ছিল বাংলাদেশের নব্য জেএমবি-র একাধিক শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে। তাছাড়াও ধৃতদের কাছ থেকে একাধিক ফোন নম্বর এবং একাধিক নব্য জেএমবির জঙ্গি নেতার নাম পেয়েছেন গোয়েন্দারা।

আরও পড়ুন : কলকাতায় জেএমবি জঙ্গি ধরা পড়তেই উত্তরবঙ্গে নজরদারি বাড়াল পুলিশ

ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স-এর পাশাপাশি এই ঘটনার সমান্তরাল তদন্ত করছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি বা এনআইএ। তদন্তে নেমে ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের গোয়েন্দাদের সঙ্গে এনআইএর গোয়েন্দারা কথা বলে জানতে পেরেছেন, অনলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশে বসে থেকে নব্য জেএমবির বেশ কয়েকজন শীর্ষনেতা বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে গোটা দেশজুড়ে।

আর তাদের মধ্যে একাধিক জনের সঙ্গে যোগ ছিল কলকাতা থেকে ধৃত নাজিউর রহমান, রবিউল ইসলাম, শেখ সাবিরের ৷ তাই এরাও যে অনলাইনে বোমা তৈরিতে পারদর্শী হবার শিক্ষা পাচ্ছিল তা বলাই বাহুল্য। ইতিমধ্যেই গোটা ঘটনায় সামনে এসেছে সাব্বির ওরফে জন ডেভিডের নাম।

কে এই সাব্বির ওরফে জন ডেভিড? বাংলাদেশ কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগ করে এনআইএ জানতে পেরেছে যে আইডি, বোমা বিস্ফোরণ তৈরিতে সিদ্ধহস্ত এই সাব্বির বা জন ডেভিড। সাব্বির নব্য জেএমবির ময়মনসিংহ অঞ্চলের দায়িত্বশীল সামরিক কমান্ডার।

আরও পড়ুন : Shantanu Sen : শান্তনু সরকারকে সাসপেন্ড করার আর্জি বিজেপির

সে ময়মনসিংহ, জামালপুর ও টাঙ্গাইল এলাকার অনেক তরুণকে জঙ্গি কার্যকলাপে জড়িয়ে তাদের হাতেকলমে ও অনলাইনে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দিয়েছে। তাছাড়াও এদেশের একাধিক রাজ্যে নব্য জেএমবি-র স্লিপার সেলের সদস্যদেরও দায়িত্ব সহকারে কীভাবে বোমা তৈরি করা যেতে পারে, তা অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেনিং বা প্রশিক্ষণ দিচ্ছে এই সাব্বির।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.