ETV Bharat / state

তানিয়ার দেখানো পথে আরও 14 মহিলা দমকলকর্মী AAI-তে - Tania sanyal

বেঙ্গালুরু ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট 14 জন মহিলাকে নিয়োগ করেছে ফায়ার সার্ভিসে। তাঁদের প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে এয়ারপোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (AAI) কলকাতা ট্রেনিং সেন্টারে।

চলছে প্রশিক্ষণ
author img

By

Published : Apr 15, 2019, 6:17 AM IST

কলকাতা, 15 এপ্রিল : তানিয়া সান্যাল ইন্ডিয়ান অ্যাভিয়েশন ফায়ার সার্ভিস বা AFS-এর প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার। তারপর আরও একজন মহিলা ফায়ার ফাইটার পেয়েছিল ফায়ার সার্ভিস। অঞ্জলি মিনার পরে এবার একসঙ্গে 14 জন মহিলা ফায়ার ফাইটার পেল AFS। বর্তমানে তাঁরা ফায়ার সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার কলকাতার নারায়ণপুরে প্রশিক্ষণরত। 10 মার্চ এই ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে আসেন তাঁরা। মাত্র এক মাসেই পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দু'মিনিটের মধ্যে আগুনের মোকাবিলা করায় পারদর্শী হয়ে উঠেছেন।

শুনুন তানিয়া সান্যালের বক্তব্য

বেঙ্গালুরু ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট 14 জন মহিলাকে নিয়োগ করেছে ফায়ার সার্ভিসে। তাঁদের প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে এয়ারপোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (AAI) কলকাতা ট্রেনিং সেন্টারে। গতকাল ন্যাশনাল ফায়ার সার্ভিস ডে পালন করা হয় এই ট্রেনিং সেন্টারে। সেখানে বিভিন্ন অত‍্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায‍্যে মাত্র দু'মিনিটের মধ‍্যে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে দেখান প্রশিক্ষণরতরা। বর্তমানে এই ট্রেনিং সেন্টারে প্রায় 60 জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছেন এই 14 মহিলা। আগুনের সঙ্গে মোকাবিলা করার প্রদর্শনীতে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেন তাঁরা। আগামী 5 জুলাই পর্যন্ত চলবে তাঁদের ট্রেনিং। তারপরে বেঙ্গালুরুতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসে যোগ দেবেন তাঁরা।

বর্তমানে জুনিয়র অ্যাসিস্ট‍্যান্ট ফায়ার সার্ভিস হিসাবে প্রশিক্ষণরতদের ট্রেনিং দেন অ্যাভিয়েশনের প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার তানিয়া সান্যাল। এতদিন পর্যন্ত ইন্ডিয়ান অ্যাভিয়েশনে দ্বিতীয় মহিলা ফায়ার ফাইটার অঞ্জলি মিনা ছাড়া, পুরুষদেরই প্রশিক্ষণ দিয়ে এসেছেন তিনি। এপ্রসঙ্গে তানিয়া সান্যাল বলেন, "ফাইনালি এয়ারপোর্ট ফায়ার সার্ভিসে 14 জন মেয়ে জয়েন করেছেন।‌ এবং তাঁরা সবাই বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতা এসেছেন ট্রেনিংয়ের জন্য। আমি খুবই আনন্দিত যে, নতুন প্রজন্মের মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠছে এই ফিল্ডে।"

এক মাসে কতটা পারদর্শী হয়ে উঠেছে এই প্রমীলা বাহিনী? তানিয়া সান্যাল বলেন, "এক মাসে বিশাল পরিবর্তন এসেছে ওদের মধ্যে। ওরা এখন ফায়ার ফাইটার হয়ে গেছে আমি বলব। যদিও, ওদের ট্রেনিংয়ের এখনও তিন মাস বাকি আছে। এই তিন মাস পর ওরা পুরো ফায়ার ফাইটার হয়ে যাবে।"

প্রশিক্ষণরতদের একজন প্রিয়দর্শিনী বিরাদর বলেন, "আমাদের ধারণা ছিল না ফায়ার সার্ভিসে মহিলাদের ডাকছে। তারপরে কয়েক জায়গা থেকে আমাদের কাছে মেসেজ আসে যে, ফায়ার ফাইটিংয়ে মহিলাদের নিয়োগ করা হচ্ছে। তখন মাইসোরে গেলাম সিলেকশনের জন্য। সিলেকশন প্রক্রিয়ায় আমরা ভালো করেছিলাম। পরে একটু ভয় লেগেছিল। কী করে আগুনের সঙ্গে লড়াই করব, ফায়ার ফাইটিং তো ছেলেরা করে, আমরা কী করে করব? তখন আমাদের তানিয়া ম‍্যামের ভিডিয়ো দেখানো হয়। আমরা বুকে বল পেলাম যে, আমরাও করতে পারব। উনিই ফায়ার ফাইটার টিমের অ্যাম্বাসাডর।"

কলকাতা, 15 এপ্রিল : তানিয়া সান্যাল ইন্ডিয়ান অ্যাভিয়েশন ফায়ার সার্ভিস বা AFS-এর প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার। তারপর আরও একজন মহিলা ফায়ার ফাইটার পেয়েছিল ফায়ার সার্ভিস। অঞ্জলি মিনার পরে এবার একসঙ্গে 14 জন মহিলা ফায়ার ফাইটার পেল AFS। বর্তমানে তাঁরা ফায়ার সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার কলকাতার নারায়ণপুরে প্রশিক্ষণরত। 10 মার্চ এই ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে আসেন তাঁরা। মাত্র এক মাসেই পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দু'মিনিটের মধ্যে আগুনের মোকাবিলা করায় পারদর্শী হয়ে উঠেছেন।

শুনুন তানিয়া সান্যালের বক্তব্য

বেঙ্গালুরু ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট 14 জন মহিলাকে নিয়োগ করেছে ফায়ার সার্ভিসে। তাঁদের প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে এয়ারপোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (AAI) কলকাতা ট্রেনিং সেন্টারে। গতকাল ন্যাশনাল ফায়ার সার্ভিস ডে পালন করা হয় এই ট্রেনিং সেন্টারে। সেখানে বিভিন্ন অত‍্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায‍্যে মাত্র দু'মিনিটের মধ‍্যে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে দেখান প্রশিক্ষণরতরা। বর্তমানে এই ট্রেনিং সেন্টারে প্রায় 60 জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছেন এই 14 মহিলা। আগুনের সঙ্গে মোকাবিলা করার প্রদর্শনীতে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেন তাঁরা। আগামী 5 জুলাই পর্যন্ত চলবে তাঁদের ট্রেনিং। তারপরে বেঙ্গালুরুতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসে যোগ দেবেন তাঁরা।

বর্তমানে জুনিয়র অ্যাসিস্ট‍্যান্ট ফায়ার সার্ভিস হিসাবে প্রশিক্ষণরতদের ট্রেনিং দেন অ্যাভিয়েশনের প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার তানিয়া সান্যাল। এতদিন পর্যন্ত ইন্ডিয়ান অ্যাভিয়েশনে দ্বিতীয় মহিলা ফায়ার ফাইটার অঞ্জলি মিনা ছাড়া, পুরুষদেরই প্রশিক্ষণ দিয়ে এসেছেন তিনি। এপ্রসঙ্গে তানিয়া সান্যাল বলেন, "ফাইনালি এয়ারপোর্ট ফায়ার সার্ভিসে 14 জন মেয়ে জয়েন করেছেন।‌ এবং তাঁরা সবাই বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতা এসেছেন ট্রেনিংয়ের জন্য। আমি খুবই আনন্দিত যে, নতুন প্রজন্মের মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠছে এই ফিল্ডে।"

এক মাসে কতটা পারদর্শী হয়ে উঠেছে এই প্রমীলা বাহিনী? তানিয়া সান্যাল বলেন, "এক মাসে বিশাল পরিবর্তন এসেছে ওদের মধ্যে। ওরা এখন ফায়ার ফাইটার হয়ে গেছে আমি বলব। যদিও, ওদের ট্রেনিংয়ের এখনও তিন মাস বাকি আছে। এই তিন মাস পর ওরা পুরো ফায়ার ফাইটার হয়ে যাবে।"

প্রশিক্ষণরতদের একজন প্রিয়দর্শিনী বিরাদর বলেন, "আমাদের ধারণা ছিল না ফায়ার সার্ভিসে মহিলাদের ডাকছে। তারপরে কয়েক জায়গা থেকে আমাদের কাছে মেসেজ আসে যে, ফায়ার ফাইটিংয়ে মহিলাদের নিয়োগ করা হচ্ছে। তখন মাইসোরে গেলাম সিলেকশনের জন্য। সিলেকশন প্রক্রিয়ায় আমরা ভালো করেছিলাম। পরে একটু ভয় লেগেছিল। কী করে আগুনের সঙ্গে লড়াই করব, ফায়ার ফাইটিং তো ছেলেরা করে, আমরা কী করে করব? তখন আমাদের তানিয়া ম‍্যামের ভিডিয়ো দেখানো হয়। আমরা বুকে বল পেলাম যে, আমরাও করতে পারব। উনিই ফায়ার ফাইটার টিমের অ্যাম্বাসাডর।"

Intro:কলকাতা, ১৪ এপ্রিল: তানিয়া সান‍্যাল ছিলেন ইন্ডিয়ান অ্যাভিয়েশন ফায়ার সার্ভিসের (AFS) প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার। তারপরে আরও একজন মহিলা ফায়ার ফাইটার পেয়েছিল ফায়ার সার্ভিস। অঞ্জলি মিনার পরে এবার একসঙ্গে ১৪ জন মহিলা ফায়ার ফাইটার পেল AFS। বর্তমানে তাঁরা ফায়ার সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টার কলকাতা, নারায়নপুরে প্রশিক্ষণরত। গত ১০ মার্চ এই ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে আসেন তারা। মাত্র ১ মাসেই পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দু'মিনিটের মধ্যে আগুনের মোকাবিলা করায় পারদর্শী হয়ে উঠেছেন তাঁরা।


Body:বেঙ্গালুরু ইন্টারন‍্যাশনাল এয়ারপোর্ট ১৪ জন মহিলাকে নিয়োগ করেছে ফায়ার সার্ভিসে। তাঁদের প্রশিক্ষণের জন‍্য পাঠানো হয়েছে এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার কলকাতা ট্রেনিং সেন্টারে। আজ ন‍্যাশনাল ফায়ার সার্ভিস ডে পালন করা হল এই ট্রেনিং সেন্টারে। সেখানে বিভিন্ন অত‍্যাধুনিক যন্ত্রের সাহায‍্যে মাত্র দু'মিনিটের মধ‍্যে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে দেখান প্রশিক্ষণরতরা। বর্তমানে এই ট্রেনিং সেন্টারে প্রায় ৬০ জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছেন এই ১৪ জন মহিলা। আজ আগুনের সঙ্গে মোকাবিলা করার প্রদর্শনীতে পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে, হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করেন তাঁরা। আগামী ৫ জুলাই পর্যন্ত চলবে তাঁদের ট্রেনিং। তারপরে ব্যাঙ্গালুরুতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসে যোগ দেবেন তাঁরা।

বর্তমানে জুনিয়র অ্যাসিস্ট‍্যান্ট ফায়ার সার্ভিস হিসাবে প্রশিক্ষণরতদের ট্রেনিং দেন অ্যাভিয়েশনের প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার তানিয়া সান্যাল। এতদিন পর্যন্ত ইন্ডিয়ান অ্যাভিয়েশনে দ্বিতীয় মহিলা ফায়ার ফাইটার অঞ্জলী মিনা ছাড়া, পুরুষদেরই প্রশিক্ষণ দিয়ে এসেছেন তিনি। এবার একসঙ্গে ১৪ জন মহিলাকে ট্রেনিং দেওয়ার অভিজ্ঞতা কী রকম? তানিয়া সান্যাল বলেন, "ফাইনালি এয়ারপোর্ট ফায়ার সার্ভিসে ১৪টা মেয়ে জয়েন করেছে‌ এবং এনারা সবাই বেঙ্গালুরু থেকে কলকাতা FSTC-তে এসেছেন ট্রেনিংয়ের জন্য। আমি খুবই আনন্দিত যে, অনেক যারা নতুন প্রজন্মের মেয়েরা রয়েছে, তাঁরা খুবই আগ্রহী হয়ে উঠছে এই ফিল্ডে এবং আসছে, জয়েন করছে। আমার সঙ্গে যাঁরা দাঁড়িয়ে রয়েছেন আমার ট্রেনিরা তাঁরা ওয়ান্ডারফুল পারফরম্যান্স করছেন। প্রত‍্যেকেই খুব ভালো স্টুডেন্ট ও খুব ভালো লার্নার।"

এক মাসে কতটা পারদর্শী হয়ে উঠেছে এই প্রমীলা বাহিনী? তানিয়া সান‍্যাল বলেন, "ওরা যখন এসেছিল তখন ওরা কিচ্ছু জানত না ফায়ার সার্ভিসের বিষয়। এখন ওরা সব কিছু করছে। এই এক মাসে বিশাল পরিবর্তন এসেছে ওদের মধ্যে। ওরা এখন ফায়ার ফাইটার হয়ে গেছে আমি বলব। যদিও, ওদের ট্রেনিংয়ের এখনও তিন মাস বাকি আছে। এই তিন মাস পর ওরা পুরো ফায়ার ফাইটার হয়ে যাবে।"

প্রশিক্ষণরতদের একজন প্রিয়দর্শিনী বিরাদর বলেন, " আমাদের ধারণা ছিল না ফায়ার সার্ভিসে মহিলাদের ডাকছে। তারপরে কয়েক জায়গা থেকে আমাদের কাছে মেসেজ আসে যে, ফায়ার ফাইটিংয়ে মহিলাদের নিয়োগ করা হচ্ছে। তখন মাইসোরে গেলাম সিলেকশনের জন‍্য। সেলেকশন প্রক্রিয়ায় আমরা ভালো করেছিলাম। পরে একটু ভয় লেগেছিল। কী করে আগুনের সঙ্গে লড়াই করব, ফায়ার ফাইটিং তো ছেলেরা করে, আমরা কী করে করব? তখন আমাদের তানিয়া ম‍্যামের ভিডিও দেখানো হয়। আমরা বুকে বল পেলাম যে, আমরাও করতে পারব।" অনুপ্রেরণা কী তাহলে প্রথম মহিলা ফায়ার ফাইটার তানিয়া সান‍্যাল? উত্তরে সব প্রশিক্ষণরতরাই একসুরে বলেন, "হ‍্যাঁ, তানিয়া ম‍্যাম।" প্রিয়দর্শিনী বলেন, "আমরা খুব লাকি ওনার মতো একজন রোল মডেল পেয়ে। তিনি শুধু রোল মডেল নন, তিনি এই ফায়ার ফাইটিং টিমের ব্র‍্যান্ড অ্যাম্বাসাডার।"

ট্রেনিং কেমন লাগছে? প্রিয়দর্শিনী বলেন, " প্রথমে খুব কঠিন লাগছিল। আমরা খুব ভালো সাপোর্টার ও ট্রেনার পেয়েছি। তাঁরা আমাদের খুব সাপোর্ট করেন‌। তারপরে ট্রেনিংয়ের পর আমরা মনে করি, আমরা ভালো করতে পারব। ওনারা যখন আমাদের সমর্থন করছেন তাহলে আমরা কেন আমাদের ১০০ শতাংশ দেব না? আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব। যদি আমরা কিছু ভুল করি তাহলে ওনারা আমাদের সেটা ঠিক করতে বলে দেবেন।" মহিলাদের জন‍্য কোনও আলাদা প্রায়োরিটি দেওয়া হয় না এই ট্রেনিং সেন্টারে‌। পুরুষ মহিলা নির্বিশেষে সকলকে একই রকম ভাবে ট্রেনিং দেওয়া হয় আগুনের মোকাবিলা করার। ফায়ার সার্ভিসের ম‍্যানেজার রাজন গাওয়াণ্ডে জানান, এখানে মহিলা, পুরুষ বলে কাউকে আলাদা কোনও সুবিধা দেওয়া হয় না। কোনও কাজ সবাইকেই করতে হবে। সবাই ডিসিপ্লিনে থাকেন।


Conclusion:আর তিন মাস পরেই বেঙ্গালরু ইন্টারন‍্যাশনাল এয়ারপোর্ট পেতে চলেছে এই ১৪ জন মহিলা ফায়ার ফাইটারকে। এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার ফায়ার সার্ভিসেও কি আগামী দিনে আরও মহিলা ফায়ার ফাইটার দেখা যাবে? তানিয়া সান‍্যাল বলেন, " আশা করি অবশ্যই ভবিষ্যতে আমরা আরও মেয়েদের দেখতে পাব। এবং আমি বলতে চাই, ইয়ং যাঁরা মেয়েরা রয়েছেন তাঁদের আমি মোটিভেট করতে চাই যে, ফোকাস কর, ডেডিকেশন রাখ, ডিটারমিনেশন রাখ, অবশ্যই তোমরা সাকসেস পাবে। আশা করি সাউদার্ন রিজিওনে মেয়েরা খুব শিগগিরই জয়েন করবেন।"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.