ETV Bharat / state

বেপাত্তা সালাউদ্দিন, কওসরের পর জামাতের ভারতীয় শাখার অস্থায়ী প্রধান ছিল হাবিবুর !

বোমারু মিজ়ানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হাবিবুর বিস্ফোরক বানাতেও ছিল ওস্তাদ । মিজ়ানের কাছেই সে পেয়েছিল প্রশিক্ষণ । মিজ়ানের অনুপস্থিতিতে জঙ্গিদের বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল হাবিবুর ।

jamat
author img

By

Published : Jun 28, 2019, 6:04 PM IST

কলকাতা, 28 জুন : জামাত-উল মুজাহিদিনের আমের সালাউদ্দিন কোথায়, খোঁজ নেই কারও কাছে । তবে বোমারু মিজ়ান ওরফে কওসর গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাদের ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার জামাত-উল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া বা জামাত-উল মুজাহিদিন হিন্দের অস্থায়ী প্রধান বা আমের হিসেবে কাজ করছিল হাবিবুর রহমান । সেই চালাচ্ছিল সংগঠনের কাজ । বিস্ফোরক তথ্য পেয়েছে NIA ।

শুধু সংগঠন চালানোই নয়, বোমারু মিজ়ানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হাবিবুর বিস্ফোরক বানাতেও ছিল ওস্তাদ । মিজ়ানের কাছেই সে পেয়েছিল প্রশিক্ষণ । মিজ়ানের অনুপস্থিতিতে জঙ্গিদের বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল হাবিবুর ।

NIA সূত্রের খবর, মিজ়ানের সঙ্গে হাবিবুরের পারিবারিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল । মিজ়ানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছিল সে । এমন কী তার কথাতেই মুর্শিদাবাদে কওসরের শ্যালিকাকে নিকাহ করেছে হাবিবুর । কওসর গ্রেপ্তার হওয়ার পর একটু একটু করে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়ার সংগঠন নিজের হাতে তুলে নেয় সে ।

আদালতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাবিবুরকে

মিজ়ানের সঙ্গে বেঙ্গালুরুতে থাকার সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করত হাবিবুর । সূত্র জানাচ্ছে, কওসরের গ্রেপ্তারের খবর পেয়েই কেরালা, তামিলনাড়ু এবং তেলাঙ্গানায় আত্মগোপন করেছিল । তারপর সুযোগ বুঝে আসে কলকাতায় । সেখান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে চলে যায় বাংলাদেশ । সূত্রের খবর, সেখানে কওসরের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করে । জামাতুল মুজাহিদিনের চিফ সালাউদ্দিনের নির্দেশে তাকে আত্মগোপন করতে সাহায্য করে জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের অন্য জঙ্গিরা । পরে ভারতের তদন্তকারীদের ধরপাকড় কিছুটা স্তিমিত দেখে ফের বেঙ্গালুরুতে ফেরে । শুরু করে সংগঠনের জাল বিস্তারের কাজকর্ম । সঙ্গে বিস্ফোরক বানানোর প্রশিক্ষণও ।

তবে, শেষরক্ষা হয়নি । অবশেষে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেপ্তার হয় মিজ়ান ঘনিষ্ঠ জঙ্গি হাবিবুর ।

কলকাতা, 28 জুন : জামাত-উল মুজাহিদিনের আমের সালাউদ্দিন কোথায়, খোঁজ নেই কারও কাছে । তবে বোমারু মিজ়ান ওরফে কওসর গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাদের ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার জামাত-উল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া বা জামাত-উল মুজাহিদিন হিন্দের অস্থায়ী প্রধান বা আমের হিসেবে কাজ করছিল হাবিবুর রহমান । সেই চালাচ্ছিল সংগঠনের কাজ । বিস্ফোরক তথ্য পেয়েছে NIA ।

শুধু সংগঠন চালানোই নয়, বোমারু মিজ়ানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হাবিবুর বিস্ফোরক বানাতেও ছিল ওস্তাদ । মিজ়ানের কাছেই সে পেয়েছিল প্রশিক্ষণ । মিজ়ানের অনুপস্থিতিতে জঙ্গিদের বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল হাবিবুর ।

NIA সূত্রের খবর, মিজ়ানের সঙ্গে হাবিবুরের পারিবারিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল । মিজ়ানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছিল সে । এমন কী তার কথাতেই মুর্শিদাবাদে কওসরের শ্যালিকাকে নিকাহ করেছে হাবিবুর । কওসর গ্রেপ্তার হওয়ার পর একটু একটু করে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়ার সংগঠন নিজের হাতে তুলে নেয় সে ।

আদালতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাবিবুরকে

মিজ়ানের সঙ্গে বেঙ্গালুরুতে থাকার সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করত হাবিবুর । সূত্র জানাচ্ছে, কওসরের গ্রেপ্তারের খবর পেয়েই কেরালা, তামিলনাড়ু এবং তেলাঙ্গানায় আত্মগোপন করেছিল । তারপর সুযোগ বুঝে আসে কলকাতায় । সেখান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে চলে যায় বাংলাদেশ । সূত্রের খবর, সেখানে কওসরের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করে । জামাতুল মুজাহিদিনের চিফ সালাউদ্দিনের নির্দেশে তাকে আত্মগোপন করতে সাহায্য করে জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের অন্য জঙ্গিরা । পরে ভারতের তদন্তকারীদের ধরপাকড় কিছুটা স্তিমিত দেখে ফের বেঙ্গালুরুতে ফেরে । শুরু করে সংগঠনের জাল বিস্তারের কাজকর্ম । সঙ্গে বিস্ফোরক বানানোর প্রশিক্ষণও ।

তবে, শেষরক্ষা হয়নি । অবশেষে বেঙ্গালুরু থেকে গ্রেপ্তার হয় মিজ়ান ঘনিষ্ঠ জঙ্গি হাবিবুর ।

Intro:কলকাতা, ২৮ জুন: জামাতুল মুজাহিদিনের আমের সালাউদ্দিন কোথায়, খোঁজ নেই কারো কাছে। তবে বোমারু মিজান ওরফে কওসর গ্রেপ্তার হওয়ার পর তাদের ইন্ডিয়া চ্যাপ্টার জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়া বা জামাতুল মুজাহিদিন হিন্দের অস্থায়ী প্রধান বা আমের হিসেবে কাজ করছিল হাবিবুর রহমান। সেই চালাচ্ছিল সংগঠনের কাজ। এমনই বিস্ফোরক তথ্য পেয়েছে NIA। শুধু তাই নয়, বোমারু মিজানের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হাবিবুর বিস্ফোরক বানাতেও হয়ে উঠেছিল ওস্তাদ। মিজানের কাছেই সে পেয়েছিল শিক্ষা। NIA সূত্রের খবর, মিজানের অনুপস্থিতিতে জঙ্গিদের বোমা বানানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছিল হাবিবুর।


Body:NIA সূত্রে খবর, মিজানের সঙ্গে হাবিবুরের তৈরী হয়ে গিয়েছিল পারিবারিক সম্পর্ক। মিজানের অত্যন্ত বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছিল সে। এমনকি মিজানের কথাতেই বিয়েও করেছে হাবিবুর। মুর্শিদাবাদে বিয়ে করেছে সে। কওসরের স্ত্রীর বোনকে বিয়ে করে হাবিবুর। কওসর গ্রেপ্তার হওয়ার পর একটু একটু করে জামাতুল মুজাহিদিন ইন্ডিয়ার সংগঠন নিজের হাতে তুলে নেয় হাবিবুর। মিজানের সঙ্গে ব্যাঙ্গালুরুতে থাকার সময় রাজমিস্ত্রির কাজ করতো সে। সূত্র জানাচ্ছে, গ্রেপ্তারের খবর পেয়েই কেরল, তামিলনাডু এবং তেলেঙ্গানায় আত্মগোপন করেছিল সে। তারপর সুযোগ বুঝে আসে কলকাতায়। সেখান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে চলে যায় বাংলাদেশে। সূত্রের খবর, সেখানে কওসরের পরিবারের সঙ্গেও দেখা করে সে। জামাতুল মুজাহিদিন এর চিফ সালাউদ্দিনের নির্দেশে তাকে আত্মগোপন করতে সাহায্য করে জামাতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের অন্য জঙ্গিরা। পরে ভারতের তদন্তকারীদের ধরপাকড় কিছুটা স্তিমিত দেখে ফের ব্যাঙ্গালুরুতে ফেরে সে। শুরু করে সংগঠনের জাল বিস্তারের কাজকর্ম। সঙ্গে বিস্ফোরক বানানোর প্রশিক্ষণ।



Conclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.