ETV Bharat / state

ডোমিসাইল সংরক্ষণেও মিলল না সাড়া, যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়রিংয়ে ফাঁকা 261 আসন - Jadavpur University

এ বছর থেকেই রাজ্যের পড়ুয়াদের জন্য 90 শতাংশ সংরক্ষণ চালু হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিংয়ে । তার ফলস্বরূপই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্বিকভাবে গত বছরের থেকে পড়ুয়া ভরতির চিত্রটা এ বছর ভালো বলে মনে করা হচ্ছিল প্রথমদিকে । কিন্তু ভরতির সময় বদলে যায় সেই চিত্র ৷ ভরতি প্রক্রিয়া শেষ হয়ে হয়ে যাওয়ার পরও ফাঁকা 261 আসন ৷

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়
author img

By

Published : Aug 11, 2019, 11:15 PM IST

কলকাতা, 11 অগাস্ট : রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের অ্যালটমেন্টের পর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে রিপোর্টিং করেছিল পড়ুয়ারা ৷ কিন্তু তারপরও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিং বিভাগে 197 টি আসন ফাঁকা ছিল ৷ 24 জুলাই থেকে 6 অগাস্ট পর্যন্ত চলে বিশ্ববিদ্যালয়ে রিপোর্টিং করা পড়ুয়াদের ভরতি প্রক্রিয়া ৷ এতেই সামনে আসে আসল অঙ্ক ৷ জানা যায়, 197 নয় ফাঁকা রয়েছে 261 টি আসন ৷

261 টি আসনের মধ্যে 16 টি বিভাগ মিলিয়ে ডোমিসাইল সংরক্ষণের আওতায় ফাঁকা রয়েছে 138 টি আসন৷ অন্যান্য বাকি সব ক্যাটাগরিতে 16 টি বিভাগে 123 টি আসন ফাঁকা রয়েছে । এই ফাঁকা আসনগুলি ভরতি করতে 16, 17 ও 19 অগাস্ট ডিসেন্ট্রালাইজ় কাউন্সেলিং করতে চলেছে বিশ্ববিদ্যালয় ৷

এ বছর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিং ফ্যাকাল্টির সব বিভাগ মিলিয়ে মোট আসনসংখ্যা ছিল 1273 টি । রাজ্য জয়েন্ট বোর্ড মোট 1260 জন পড়ুয়াকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যালট করেছিল । প্রসঙ্গত, এ বছর থেকেই রাজ্যের পড়ুয়াদের জন্য 90 শতাংশ সংরক্ষণ চালু হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিংয়ে । তার ফলস্বরূপই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্বিকভাবে গত বছরের থেকে পড়ুয়া ভরতির চিত্রটা এ বছর ভালো বলে মনে করা হচ্ছিল প্রথমদিকে । কিন্তু ভরতির সময় বদলে যায় সেই চিত্র ৷

রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের 1260 জন পড়ুয়ার মধ্যে 1231 জন পড়ুয়া 5000 টাকা দিয়ে আসন বুক করেন ৷ তাঁদের মধ্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রিপোর্টিংয়ে আসেন 1076 জন । যার ফলে ফাঁকা ছিল 197 টি আসন ৷ ২৪ জুলাই থেকে ৬ অগাস্ট পর্যন্ত চলে শেষ ধাপের ভর্তি প্রক্রিয়া । তারপরেই দেখা যায় ফাঁকা থাকা আসনের সংখ্যা আরও বেড়ে গেছে ।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, "ফাঁকা আসনের সংখ্যা গত বছরের তুলনায় এবছর বেড়েছে । গত বছর 255 টি আসন ফাঁকা ছিল ইঞ্জিনিয়রিংয়ে । এবছর 261 টি খালি আসন রয়েছে । এটা কেন হল বলা খুব মুশকিল । অনেকে যাদবপুরে অ্যালটমেন্ট পেয়েও বা অনেকে NIC পোর্টালে রিপোর্টিং করার পরেও NIT বা ছোটোখাটো IIT-তে সুযোগ পেয়ে চলে গেছে । "

কলকাতা, 11 অগাস্ট : রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের অ্যালটমেন্টের পর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে রিপোর্টিং করেছিল পড়ুয়ারা ৷ কিন্তু তারপরও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিং বিভাগে 197 টি আসন ফাঁকা ছিল ৷ 24 জুলাই থেকে 6 অগাস্ট পর্যন্ত চলে বিশ্ববিদ্যালয়ে রিপোর্টিং করা পড়ুয়াদের ভরতি প্রক্রিয়া ৷ এতেই সামনে আসে আসল অঙ্ক ৷ জানা যায়, 197 নয় ফাঁকা রয়েছে 261 টি আসন ৷

261 টি আসনের মধ্যে 16 টি বিভাগ মিলিয়ে ডোমিসাইল সংরক্ষণের আওতায় ফাঁকা রয়েছে 138 টি আসন৷ অন্যান্য বাকি সব ক্যাটাগরিতে 16 টি বিভাগে 123 টি আসন ফাঁকা রয়েছে । এই ফাঁকা আসনগুলি ভরতি করতে 16, 17 ও 19 অগাস্ট ডিসেন্ট্রালাইজ় কাউন্সেলিং করতে চলেছে বিশ্ববিদ্যালয় ৷

এ বছর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিং ফ্যাকাল্টির সব বিভাগ মিলিয়ে মোট আসনসংখ্যা ছিল 1273 টি । রাজ্য জয়েন্ট বোর্ড মোট 1260 জন পড়ুয়াকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যালট করেছিল । প্রসঙ্গত, এ বছর থেকেই রাজ্যের পড়ুয়াদের জন্য 90 শতাংশ সংরক্ষণ চালু হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়রিংয়ে । তার ফলস্বরূপই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্বিকভাবে গত বছরের থেকে পড়ুয়া ভরতির চিত্রটা এ বছর ভালো বলে মনে করা হচ্ছিল প্রথমদিকে । কিন্তু ভরতির সময় বদলে যায় সেই চিত্র ৷

রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের 1260 জন পড়ুয়ার মধ্যে 1231 জন পড়ুয়া 5000 টাকা দিয়ে আসন বুক করেন ৷ তাঁদের মধ্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রিপোর্টিংয়ে আসেন 1076 জন । যার ফলে ফাঁকা ছিল 197 টি আসন ৷ ২৪ জুলাই থেকে ৬ অগাস্ট পর্যন্ত চলে শেষ ধাপের ভর্তি প্রক্রিয়া । তারপরেই দেখা যায় ফাঁকা থাকা আসনের সংখ্যা আরও বেড়ে গেছে ।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, "ফাঁকা আসনের সংখ্যা গত বছরের তুলনায় এবছর বেড়েছে । গত বছর 255 টি আসন ফাঁকা ছিল ইঞ্জিনিয়রিংয়ে । এবছর 261 টি খালি আসন রয়েছে । এটা কেন হল বলা খুব মুশকিল । অনেকে যাদবপুরে অ্যালটমেন্ট পেয়েও বা অনেকে NIC পোর্টালে রিপোর্টিং করার পরেও NIT বা ছোটোখাটো IIT-তে সুযোগ পেয়ে চলে গেছে । "

Intro:কলকাতা, ১০ অগাস্ট: রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের অ্যালটমেন্টের পর, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পড়ুয়ারা রিপোর্টিং করার পরে দেখা গেছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ১৯৭টি আসন ফাঁকা রয়েছে। রিপোর্টিংয়ের পরে গত ২৪ জুলাই থেকে ৬ অগাস্ট পর্যন্ত ভর্তি নেওয়া হয়েছে পড়ুয়াদের। তাতে দেখা গেছে, ১৯৭ নয়, ভর্তি হননি আরও অনেক পড়ুয়া। ভর্তির পরে এখনও যাদবপুরের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ফাঁকা রয়েছে মোট ২৬১টি আসন। যার মধ্যে বেশিরভাগ আসনই ডোমিসাইল সংরক্ষণের আওতায় রয়েছে। এই ফাঁকা আসনগুলো ভর্তি করতে আগামী ১৬, ১৭ ও ১৯ অগাস্ট ডিসেন্ট্রালাইজ কাউন্সেলিং হতে চলেছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে।

Body:এই বছর যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির সব বিভাগ মিলিয়ে মোট আসনসংখ্যা ছিল ১২৭৩টি। রাজ্য জয়েন্ট বোর্ড তিনটি অ্যালটমেন্ট তালিকায় মোট ১২৬০ জন পড়ুয়াকে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যালট করেছিল। প্রসঙ্গত, এই বছর থেকেই রাজ্যের পড়ুয়াদের জন্য ৯০ শতাংশ সংরক্ষণ চালু হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। তার ফলস্বরূপই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্বিকভাবে গত বছরের থেকে পড়ুয়া ভর্তির চিত্রটা এই বছর অনেক বেশি ভালো বলে মনে করা হচ্ছিল প্রথমদিকে। কিন্তু, আসল ভর্তির সময়েই বদলে গেছিল সেই চিত্র।

রাজ্য জয়েন্ট বোর্ডের কাছে থেকে ১২৬০টি আসনে পড়ুয়ারা অ্যালটমেন্ট পায়, ৫০০০ টাকা দিয়ে আসন বুক করেন ১২৩১ জন পড়ুয়া। তারপরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে রিপোর্টিংয়ে আসেন ১০৭৬ জন। সবমিলিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ১৯৭টি আসন ফাঁকা ছিল। গত ২৪ জুলাই থেকে ৬ অগাস্ট পর্যন্ত শেষ ধাপের ভর্তি প্রক্রিয়া চলে। তারপরেই এই আসন ফাঁকা থাকার সংখ্যাটা আরও বেড়ে গেছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানাচ্ছেন, এখনও ২৬১টা আসন ফাঁকা রয়েছে। এই আসনগুলিতে পড়ুয়া ভর্তির জন্য আগামী ১৬, ১৭ ও ১৯ অগাস্ট ডিসেন্ট্রালাইজ কাউন্সেলিং করা হবে।

দেখা যাচ্ছে, ২৬১টি ফাঁকা আসনের মধ্যে ১৬টি বিভাগ মিলিয়ে ডোমিসাইল সংরক্ষণের অধীনে এখনও ১৩৮টি আসন ফাঁকা রয়েছে ও অন্যান্য বাকি সব ক্যাটাগরিতে ১৬টি বিভাগে ১২৩টি আসন ফাঁকা রয়েছে। অর্থাৎ, বলাই যেতে পারে বেশিরভাগ আসনে ফাঁকা রয়েছে ডোমিসাইল সংরক্ষণের অধীনেই। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানাচ্ছেন, ফাঁকা আসনের সংখ্যা গত বছরের থেকে একটু বেড়ে গেছে। গত বছর প্রায় ২৫৫টি আসন ফাঁকা ছিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, "২৬১টা খালি আসন রয়েছে। আগে ১৯৭টা খালি ছিল। এখন ওটা বেড়ে ২৬১ হয়ে গেছে। গত বছর ২৫৫ বা ২৫৩-র মতো আসন খালি ছিল। তার থেকে বাড়ল। এটা কেন হল বলা খুব মুশকিল। অনেকে যাদবপুরে অ্যালটমেন্ট পেয়েও বা অনেকে NIC পোর্টালে রিপোর্টিং করার পরেও NIT বা ছোটখাটো IIT-তে পেয়ে বেড়িয়ে গেছে। এটা কেন হচ্ছে বলা খুব মুশকিল।"





Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.