ETV Bharat / state

কুন্তলকে শেষ দেখতে জনতার ভিড়

ঘরে ফিরল কুন্তল কাঁড়ারের কফিনবন্দী দেহ। তাঁকে দেখতে ভিড় জমান জনতা।

author img

By

Published : May 26, 2019, 1:52 PM IST

Updated : May 26, 2019, 3:22 PM IST

kuntal

হাওড়া, 26 মে : লক্ষ্য ছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা জয়। কিন্তু সেই লক্ষ্যপূরণ হল না। শারীরিক অসুস্থতার কাছে হার মেনে গেল তাঁর স্বপ্ন । কফিনবন্দী হয়ে বাড়ি ফিরলেন হাওড়ার কুন্তল কাঁড়ার। গতরাতে কুন্তলবাবুর কফিনবন্দী দেহ আসে কলকাতায়। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তাঁর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় পিস হাভেনে । আজ সকালে সেখান থেকে কুন্তলবাবুর দেহ নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাবে।

হাওড়া মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাবে কুন্তলবাবুর দেহ নিয়ে আসা হলে সেখানে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান মন্ত্রী অরূপ রায়। উপস্থিত ছিলেন লক্ষীরতন শুক্লা। ক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে কুন্তলবাবুর নিজের বাসভবনে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর মরদেহ। বছর 46-এর প্রিয় কুন্তলকে শেষবার দেখতে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় হাওড়া অন্নপূর্ণা ব্যায়াম সমিতি প্রাঙ্গণ। কাঞ্চনজঙ্ঘা জয় করতে গিয়ে কফিনবন্দী হয়ে ফিরে আসা কুন্তলকে দেখতে ভেজা চোখে ভিড় করেন আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা । সকাল 8 টা নাগাদ শুরু হয় অন্তিম যাত্রা। বাঁশতলা শ্মশান ঘাটে হয় তাঁর শেষকৃত্য।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

লক্ষীরতন শুক্লা বলেন, "খুবই খারাপ লাগছে। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী আমাকে পাঠিয়েছেন। আমি গতকালও গেছিলাম বিমানবন্দরে কুন্তলবাবুর মরদেহ আনতে।" রাজ্য সরকারের তরফে এই পর্বতারোহীদের দেওয়া গাইডলাইন কতটা কার্যকরী তা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "প্রত্যেককেই এই গাইডলাইন দেওয়া হয়। এছাড়াও যাত্রা শুরুর আগে তাদের স্বাস্থ্যপরীক্ষাও করা হয়। আমাদের রাজ্যের মতো কোনও রাজ্যের সরকার এই কাজ করে না। তবে তা সত্ত্বেও যা ঘটেছে, তা খুবই দুঃখজনক।"

হাওড়া, 26 মে : লক্ষ্য ছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা জয়। কিন্তু সেই লক্ষ্যপূরণ হল না। শারীরিক অসুস্থতার কাছে হার মেনে গেল তাঁর স্বপ্ন । কফিনবন্দী হয়ে বাড়ি ফিরলেন হাওড়ার কুন্তল কাঁড়ার। গতরাতে কুন্তলবাবুর কফিনবন্দী দেহ আসে কলকাতায়। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তাঁর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় পিস হাভেনে । আজ সকালে সেখান থেকে কুন্তলবাবুর দেহ নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাবে।

হাওড়া মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাবে কুন্তলবাবুর দেহ নিয়ে আসা হলে সেখানে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান মন্ত্রী অরূপ রায়। উপস্থিত ছিলেন লক্ষীরতন শুক্লা। ক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে কুন্তলবাবুর নিজের বাসভবনে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর মরদেহ। বছর 46-এর প্রিয় কুন্তলকে শেষবার দেখতে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় হাওড়া অন্নপূর্ণা ব্যায়াম সমিতি প্রাঙ্গণ। কাঞ্চনজঙ্ঘা জয় করতে গিয়ে কফিনবন্দী হয়ে ফিরে আসা কুন্তলকে দেখতে ভেজা চোখে ভিড় করেন আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশীরা । সকাল 8 টা নাগাদ শুরু হয় অন্তিম যাত্রা। বাঁশতলা শ্মশান ঘাটে হয় তাঁর শেষকৃত্য।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

লক্ষীরতন শুক্লা বলেন, "খুবই খারাপ লাগছে। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী আমাকে পাঠিয়েছেন। আমি গতকালও গেছিলাম বিমানবন্দরে কুন্তলবাবুর মরদেহ আনতে।" রাজ্য সরকারের তরফে এই পর্বতারোহীদের দেওয়া গাইডলাইন কতটা কার্যকরী তা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, "প্রত্যেককেই এই গাইডলাইন দেওয়া হয়। এছাড়াও যাত্রা শুরুর আগে তাদের স্বাস্থ্যপরীক্ষাও করা হয়। আমাদের রাজ্যের মতো কোনও রাজ্যের সরকার এই কাজ করে না। তবে তা সত্ত্বেও যা ঘটেছে, তা খুবই দুঃখজনক।"

Intro:শনিবার রাতের দিকে সময় কুন্তল কাঁড়ারের মরদেহ দমদম এয়ারপোর্ট থেকে নিয়ে যাওয়া হয় পিস্ হেভেনে। আজ সকালে পিস্ ওয়ার্ল্ড থেকে কুন্তলের কফিনবন্দি দেহ নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া মাউন্টেনিয়ারিং ক্লাবে।

সেখানে শেষ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন জানান মন্ত্রী অরূপ রায়। এরপর ক্লাব প্রাঙ্গণে থেকে কুন্তল কাঁড়ারের বাসভবনা নিয়ে যাওয়া হবে দেহ। জনসাধারণের জন্য হাওড়া অন্নপূর্ণা ব্যায়াম সমিতি প্রাঙ্গণে রাখা হয়েছিল কুন্তল কারার এর মরদেহ। সকাল ৮ টার সময় অন্তিম যাত্রা শুরু হয় বাঁশতলা শ্মশান ঘাটে।
প্রসঙ্গত ৪৬ বছরের কুন্তল চতুর্থ ক্যাম্পের কিছুটা ওপরে মারা যান। তাঁর হাইপোথারমিয়া, স্নো-ব্লাইন্ডনেস এবং গুরুতর ফ্রস্ট বাইট হয়ে গিয়েছিল বলে অভিযানের আয়োজক পিক প্রোমশন প্রাইভেট লিমিটেড সূত্রে জানা গিয়েছিল। অসুস্থতার কারণে ৮,৪০০ মিটার উচ্চতা থেকে ক্যাম্প ফোরে নামিয়ে আনা হচ্ছিল তাঁকে। পথেই মারা যান কুন্তল।Body:GConclusion:
Last Updated : May 26, 2019, 3:22 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.