ETV Bharat / state

ভুয়ো সাংবাদিকের পরিচয় দিয়ে তোলাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার 3 , তথ্য প্রমাণ পেশ পুলিশের - হুগলি গ্রামীণ পুলিশ

ভুয়ো সাংবাদিক গ্রেপ্তারের তথ্য প্রমাণ তুলে ধরতে আজ সাংবাদিক সম্মেলন করে হুগলি গ্রামীণ পুলিশ । সেখানে জানানো হয় ওই তিনজনের নামে আগেও অনেক অভিযোগ রয়েছে ।

Hooghly
আরামবাগ
author img

By

Published : Jul 4, 2020, 9:28 PM IST

আরামবাগ , 4 জুলাই : ভুয়ো সাংবাদিকের পরিচয় দিয়েতোলাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সফিকুল ইসলামকে । সেই সত্যতা প্রমাণেরজন্যই শনিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা জানান হুগলির গ্রামীণ পুলিশ সুপার ।সফিকুলের বিরুদ্ধে একাধিক থানায় অভিযোগ দায়ের আছে বলে দাবি করেন পুলিশ সুপারতথাগত বসু । পাশাপাশি তোলাবাজির অভিযোগে তাঁর স্ত্রী আলিমা খাতুন-কে গ্রেপ্তার করাহয় । এর মধ্যে সুরাজ আলি খান নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে । 29 জুন তাদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আরামবাগ আদালতে তোলা হলে তিনজনকেপুলিশ হেপাজতের নির্দেশ দেওয়া হয় । পুলিশ তার বাড়ি থেকে কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করে। তদন্তে জানা গেছে , সফিকুলযে সমস্ত সংবাদপত্র তার কোনওটাই বৈধ নয় । আর এই সংবাদপত্র ও সাংবাদিক পরিচয়ের নামেভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে টাকা তোলা হত বলে দাবি করেছে পুলিশ । এমনকী , সফিকুল যে বাড়ি করেছে , পৌরসভার তরফ থেকে তার কোনও অনুমতি নেই।

পুলিশ সুপার তথাগত বসু জানান , সাংবাদিকের পরিচয় দিয়ে তোলাবাজি করা হয়েছে ।, তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া সংবাদপত্রগুলির মধ্যেআরামবাগ পৌরবার্তার একাধিক সংস্করণ প্রকাশ করা হয়েছিল । তাতে কোনও RNI নেই । সেই কাগজগুলি বিজ্ঞাপন নেওয়া হলেও কোনরকম রশিদদেওয়া হত না । সমস্ত ব্যাপারটি আইন বিরুদ্ধ কাজ ।

শুনে নিন পুলিশ সুপার তথাগত বসুর বক্তব্য

অভিযুক্ত সুরজ আলি খানের বক্তব্য , তাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে ।

আরামবাগ , 4 জুলাই : ভুয়ো সাংবাদিকের পরিচয় দিয়েতোলাবাজির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সফিকুল ইসলামকে । সেই সত্যতা প্রমাণেরজন্যই শনিবার সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা জানান হুগলির গ্রামীণ পুলিশ সুপার ।সফিকুলের বিরুদ্ধে একাধিক থানায় অভিযোগ দায়ের আছে বলে দাবি করেন পুলিশ সুপারতথাগত বসু । পাশাপাশি তোলাবাজির অভিযোগে তাঁর স্ত্রী আলিমা খাতুন-কে গ্রেপ্তার করাহয় । এর মধ্যে সুরাজ আলি খান নামে এক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে । 29 জুন তাদের বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আরামবাগ আদালতে তোলা হলে তিনজনকেপুলিশ হেপাজতের নির্দেশ দেওয়া হয় । পুলিশ তার বাড়ি থেকে কিছু কাগজপত্র উদ্ধার করে। তদন্তে জানা গেছে , সফিকুলযে সমস্ত সংবাদপত্র তার কোনওটাই বৈধ নয় । আর এই সংবাদপত্র ও সাংবাদিক পরিচয়ের নামেভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে টাকা তোলা হত বলে দাবি করেছে পুলিশ । এমনকী , সফিকুল যে বাড়ি করেছে , পৌরসভার তরফ থেকে তার কোনও অনুমতি নেই।

পুলিশ সুপার তথাগত বসু জানান , সাংবাদিকের পরিচয় দিয়ে তোলাবাজি করা হয়েছে ।, তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া সংবাদপত্রগুলির মধ্যেআরামবাগ পৌরবার্তার একাধিক সংস্করণ প্রকাশ করা হয়েছিল । তাতে কোনও RNI নেই । সেই কাগজগুলি বিজ্ঞাপন নেওয়া হলেও কোনরকম রশিদদেওয়া হত না । সমস্ত ব্যাপারটি আইন বিরুদ্ধ কাজ ।

শুনে নিন পুলিশ সুপার তথাগত বসুর বক্তব্য

অভিযুক্ত সুরজ আলি খানের বক্তব্য , তাদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.