ETV Bharat / state

যন্ত্র পাঠিয়ে মহাকাশ গবেষণা, খরচ 50-60 হাজার - Hooghly space science news

স্বল্প খরচে মহাকাশ গবেষণা করছে ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজ়িকস ৷ শুধু তাই নয় , তারা সংগ্রহ করে আনছে মহাকাশ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ৷

ছবি
author img

By

Published : Nov 24, 2019, 2:39 PM IST

আরামবাগ, 24 নভেম্বর : মাত্র পঞ্চাশ থেকে ষাট হাজার টাকায় মহাকাশ গবেষণা করা যায় ! শুনেছেন কখনও ? শুধু তাই নয়, পাঁচ ছয় ঘণ্টায় মহাকাশের বিভিন্ন তথ্য চলে আসবে আপনার হাতের মুঠোয়। আর এই গবেষণা পৃথিবীর শুধুমাত্র ভারতবর্ষেই করা হয় ৷

কিন্তু কারা করেন এই ধরনের গবেষণা ? ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজ়িকসের ডিরেক্টর সন্দীপ চক্রবর্তী বলেন, যাঁরা মহাকাশ নিয়ে Ph.D করছেন তাঁরাই নিজেদের তৈরি যন্ত্র পাঠান মহাকাশে ৷ 5-6 ঘণ্টা সেটি মহাকাশ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে নেমে আসে প্যারাসুটের মাধ্যমে । তিনি আরও জানান, এই সংস্থার নানা গবেষণা সংক্রান্ত তথ্য আমেরিকার জার্নালে ছাপাও হয়।

গতকাল সকাল ১১:১২ মিনিটে এরকমই একটা কম খরচে তৈরি যন্ত্র ছাড়া হয় বীরভূম জেলার বোলপুর থেকে ৷ যা সন্ধেয় প্যারাসুটের মাধ্যমে নামে হুগলির আরামবাগের সালেপুর গ্রামের দ্বারকেশ্বর নদীর পাড়ে ।

দেখুন ভিডিয়ো

একটি বড় থার্মোকলের বাক্স দেখে প্রথমে স্থানীয় বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ৷ থার্মোকলের বাক্সের মধ্যে ফোন নম্বর দেওয়া ছিল এবং তাতে লেখা ছিল যদি কোনও ব্যক্তি বাক্সটি দেখতে পান এই নম্বরে ফোন করে জানাবেন। কিন্তু গ্রামবাসীরা আরামবাগ থানায় ফোন করে ব্যাপারটি জানান ৷ আরামবাগ থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে বাক্সটি উদ্ধার করে । প্রথমে পুলিশ তরফ জানানো হয় যে ভয়ের কোনও কারণ নেই এটি একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার যন্ত্রাংশ । পুলিশের তরফ থেকে বাক্সে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করা হয় । তারপরই থানায় হাজির হন ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজ়িকসের ডিরেক্টর সন্দীপ চক্রবর্তী ।

আরামবাগ, 24 নভেম্বর : মাত্র পঞ্চাশ থেকে ষাট হাজার টাকায় মহাকাশ গবেষণা করা যায় ! শুনেছেন কখনও ? শুধু তাই নয়, পাঁচ ছয় ঘণ্টায় মহাকাশের বিভিন্ন তথ্য চলে আসবে আপনার হাতের মুঠোয়। আর এই গবেষণা পৃথিবীর শুধুমাত্র ভারতবর্ষেই করা হয় ৷

কিন্তু কারা করেন এই ধরনের গবেষণা ? ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজ়িকসের ডিরেক্টর সন্দীপ চক্রবর্তী বলেন, যাঁরা মহাকাশ নিয়ে Ph.D করছেন তাঁরাই নিজেদের তৈরি যন্ত্র পাঠান মহাকাশে ৷ 5-6 ঘণ্টা সেটি মহাকাশ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে নিয়ে নেমে আসে প্যারাসুটের মাধ্যমে । তিনি আরও জানান, এই সংস্থার নানা গবেষণা সংক্রান্ত তথ্য আমেরিকার জার্নালে ছাপাও হয়।

গতকাল সকাল ১১:১২ মিনিটে এরকমই একটা কম খরচে তৈরি যন্ত্র ছাড়া হয় বীরভূম জেলার বোলপুর থেকে ৷ যা সন্ধেয় প্যারাসুটের মাধ্যমে নামে হুগলির আরামবাগের সালেপুর গ্রামের দ্বারকেশ্বর নদীর পাড়ে ।

দেখুন ভিডিয়ো

একটি বড় থার্মোকলের বাক্স দেখে প্রথমে স্থানীয় বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ৷ থার্মোকলের বাক্সের মধ্যে ফোন নম্বর দেওয়া ছিল এবং তাতে লেখা ছিল যদি কোনও ব্যক্তি বাক্সটি দেখতে পান এই নম্বরে ফোন করে জানাবেন। কিন্তু গ্রামবাসীরা আরামবাগ থানায় ফোন করে ব্যাপারটি জানান ৷ আরামবাগ থানার পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে বাক্সটি উদ্ধার করে । প্রথমে পুলিশ তরফ জানানো হয় যে ভয়ের কোনও কারণ নেই এটি একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার যন্ত্রাংশ । পুলিশের তরফ থেকে বাক্সে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করা হয় । তারপরই থানায় হাজির হন ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজ়িকসের ডিরেক্টর সন্দীপ চক্রবর্তী ।

Intro:Body:মাত্র পঞ্চাশ থেকে ষাট হাজার টাকা খরচ করে মহাকাশ গবেষণা করা যায় ! শুনেছেন কখনো মত পাঁচ ছয় ঘন্টায় মহাকাশের ডেটা আপনার হাতের মুঠোয়।
এক দম ঠিক পৃথিবীর শুধু মাত্র ভারত বর্ষেই এই মহাকাশ গবেষণা করা হয়।
করা করেন ?ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স এর ডিরেক্টর সন্দীপ চক্রবর্তী বলেন যারা কলেজ ছাত্র মহাকাশ নিয়ে পি এইচ ডি করছেন তারাই তাদের তৈরি যন্ত্র পাঠায় মহাকাশে এবং তা পাঠানো হয় স্যটালাইটের মাধ্যমে এবং মহাকাশের ডেটা সংগ্রহ করে নেমে আসে প্যারাসুটের মাধ্যমে।তিনি আরো জানান পৃথিবীর মধ্যে কম খরচে মহাকাশ গবেষণা করে ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স যার গবেষণার ডেটা আমেরিকার জার্নালে ছাপা হয়।

আজ সকাল ১১:১২ মিনিটে এরকমই একটা কম খরচে মহাকাশ যান ছাড়া হয় বীরভূম জেলার বোলপুরের মুলুক থেকে
যা আজ সন্ধ্যায় প্যারাসুটের মাধ্যমে নামে হুগলির আরামবাগের সালেপুর গ্রামের দ্বারকেশ্বর নদীর পাড়ে।
একটি বড় থার্মোকলের বাক্স দেখে প্রথমে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গ্রামবাসীদের মধ্যে।থার্মোকলের বাক্সের মধ্যে ফোন নাম্বার দেওয়া ছিল এবং তাতে লেখা আছে যদি কোন ব্যক্তি বাক্সটি দেখতে পান এই নাম্বারে ফোন করে জানাবেন। কিন্তু গ্রামবাসীরা আরামবাগ থানায় ফোন করে ব্যাপারটি জানান আরামবাগ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে বাক্সটি উদ্ধার করে ।প্রথমে পুলিশ তরফ জানানো হয় ভয়ের কোন কারন নেই এটি একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার যন্ত্রাংশ। পুলিশের তরফ থেকে বাক্সে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করা হয়।থানায় হাজির হন ইন্ডিয়ান সেন্টার ফর স্পেস ফিজিক্স এর ডিরেক্টর সন্দীপ চক্রবর্তী।

wb_hgl_01_arambagh_space research_copi_10007Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.