তপন, 25 নভেম্বর : ঋণের দায়ে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হলেন এক দিনমজুর। মৃত ওই দিনমজুরের নাম মণি বর্মন বয়স 40 বছর । বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন থানার খীরট্টা এলাকায়। মঙ্গলবার সকালে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই ব্যক্তি কীটনাশক খান বলে জানা গিয়েছে । বিষয়টি পরিবার ও প্রতিবেশীদের নজরে আসতে তাকে তড়িঘড়ি তপন গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় মণি বর্মনকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে মারা যায় মণি বর্মন। বুধবার মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাটে পাঠানো হয় ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন তপন থানার পুলিশ।
পেশায় দিনমজুর মণি বর্মনের বাড়িতে এক ছেলে ও স্ত্রী রয়েছে । দিনমজুরের পাশাপাশি লোকের জমিতে চাষ করতেন তিনি । একমাত্র ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন । অভাব নিত্যসঙ্গী হওয়ায় সংসার চালানোর জন্য একাধিক জায়গা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন মণি । তবে, সেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারছিলেন না তিনি। এর ফলে তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। অবশেষে গতকাল কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয় তিনি ।
পরিবারের তরফে আরও জানানো হয়েছে, এক বছর আগে বেসরকারি ব্যাঙ্ক এবং লোকের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিলেন মণি বর্মন। সুদ-সহ সেই ঋণের টাকা বেশি হয়ে পড়ায় তা পরিশোধ করতে পারছিলেন না তিনি । এর ফলে রোজ টাকা চাইতে মহাজনরা আসতো বাড়িতে ৷ সেই থেকেই মানসিক অবসাদে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হন ।
ঋণের টাকা শোধ করতে না পেরে আত্মহত্য়া দিনমজুরের
পেশায় দিনমজুর মণি বর্মনের বাড়িতে এক ছেলে ও স্ত্রী রয়েছে । দিনমজুরের পাশাপাশি লোকের জমিতে চাষ করতেন তিনি । একমাত্র ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন । অভাব নিত্যসঙ্গী হওয়ায় সংসার চালানোর জন্য একাধিক জায়গা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন মণি ।
তপন, 25 নভেম্বর : ঋণের দায়ে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হলেন এক দিনমজুর। মৃত ওই দিনমজুরের নাম মণি বর্মন বয়স 40 বছর । বাড়ি দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন থানার খীরট্টা এলাকায়। মঙ্গলবার সকালে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে ওই ব্যক্তি কীটনাশক খান বলে জানা গিয়েছে । বিষয়টি পরিবার ও প্রতিবেশীদের নজরে আসতে তাকে তড়িঘড়ি তপন গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় মণি বর্মনকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় গঙ্গারামপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল রাতে মারা যায় মণি বর্মন। বুধবার মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাটে পাঠানো হয় ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন তপন থানার পুলিশ।
পেশায় দিনমজুর মণি বর্মনের বাড়িতে এক ছেলে ও স্ত্রী রয়েছে । দিনমজুরের পাশাপাশি লোকের জমিতে চাষ করতেন তিনি । একমাত্র ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন । অভাব নিত্যসঙ্গী হওয়ায় সংসার চালানোর জন্য একাধিক জায়গা থেকে ঋণ নিয়েছিলেন মণি । তবে, সেই ঋণের টাকা পরিশোধ করতে পারছিলেন না তিনি। এর ফলে তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। অবশেষে গতকাল কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হয় তিনি ।
পরিবারের তরফে আরও জানানো হয়েছে, এক বছর আগে বেসরকারি ব্যাঙ্ক এবং লোকের কাছ থেকে ঋণ নিয়েছিলেন মণি বর্মন। সুদ-সহ সেই ঋণের টাকা বেশি হয়ে পড়ায় তা পরিশোধ করতে পারছিলেন না তিনি । এর ফলে রোজ টাকা চাইতে মহাজনরা আসতো বাড়িতে ৷ সেই থেকেই মানসিক অবসাদে কীটনাশক খেয়ে আত্মঘাতী হন ।