বালুরঘাট, 6 নভেম্বর : জেলার হস্তশিল্পকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে দিতে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতার আয়োজন করে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসন । প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীতে গতকাল সকালের দিকে লোক থাকলে বিকেলের পর থেকে জনমানব শূন্য হয়ে পড়ে অনুষ্ঠান চত্বর । সেখানে দর্শক থেকে সরকারি আধিকারিক বা কর্মী কারোরই দেখা মেলেনি । এতেই উঠতে শুরু করেছে নানা প্রশ্ন । যদিও এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কিছু বলতে চাননি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মী ও আধিকারিকরা ।
গতকাল সকালে বালুরঘাটের একটি বেসরকারি অনুষ্ঠান ভবনে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতার ও প্রদর্শনীর আয়োজন করে জেলা শিল্প কেন্দ্র । এদিন মেলার শুভ সূচনা করেন অতিরিক্ত জেলা শাসক (উন্নয়ন) রঞ্জন কুমার ঝাঁ । এছাড়াও ছিলেন জেলা তথ্য ও সাংস্কৃতিক আধিকারিক শান্তনু চক্রবর্তী, জেলা শিল্প কেন্দ্রের মহা প্রবন্ধক অসীমকুমার চৌধুরি সহ অন্যান্য আধিকারিক ও বিশিষ্টজনরা । এবারের প্রতিযোগিতায় মোট চারটি বিভাগে ৭৭ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন । প্রত্যেক বিভাগ থেকে প্রথম তিন জন বিজয়ীকে বেছে নেয় বিচারক মণ্ডলীরা । তাদের শিল্প সামগ্রী কলকাতায় পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে । ডিসেম্বর মাসে কলকাতায় রাজ্যস্তরে প্রতিযোগিতা হবে । সেখান থেকে বিজয়ীরা দিল্লিতে জাতীয় স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে ন। সেখান থেকে আবার আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতায় যাওয়ার সুযোগ পাবেন ।
বালুরঘাটে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা, দেখা মিলল না সরকারি আধিকারিকদেরই - Handicraft Competition in Balurghat by state govt
রাজ্য সরকারের তরফে আয়োজিত হস্তশিল্প প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীতে দেখা মিলল না সরকারি আধিকারিকদেরই । উপস্থিত ছিল না শিল্পী বা সাধারণ মানুষ কেউই । সকালের দিকে একটু লোকজন থাকলেও বিকেলে একেবারে ফাঁকা চত্বর৷
বালুরঘাট, 6 নভেম্বর : জেলার হস্তশিল্পকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে দিতে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতার আয়োজন করে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা প্রশাসন । প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীতে গতকাল সকালের দিকে লোক থাকলে বিকেলের পর থেকে জনমানব শূন্য হয়ে পড়ে অনুষ্ঠান চত্বর । সেখানে দর্শক থেকে সরকারি আধিকারিক বা কর্মী কারোরই দেখা মেলেনি । এতেই উঠতে শুরু করেছে নানা প্রশ্ন । যদিও এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে কিছু বলতে চাননি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মী ও আধিকারিকরা ।
গতকাল সকালে বালুরঘাটের একটি বেসরকারি অনুষ্ঠান ভবনে হস্তশিল্প প্রতিযোগিতার ও প্রদর্শনীর আয়োজন করে জেলা শিল্প কেন্দ্র । এদিন মেলার শুভ সূচনা করেন অতিরিক্ত জেলা শাসক (উন্নয়ন) রঞ্জন কুমার ঝাঁ । এছাড়াও ছিলেন জেলা তথ্য ও সাংস্কৃতিক আধিকারিক শান্তনু চক্রবর্তী, জেলা শিল্প কেন্দ্রের মহা প্রবন্ধক অসীমকুমার চৌধুরি সহ অন্যান্য আধিকারিক ও বিশিষ্টজনরা । এবারের প্রতিযোগিতায় মোট চারটি বিভাগে ৭৭ জন প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন । প্রত্যেক বিভাগ থেকে প্রথম তিন জন বিজয়ীকে বেছে নেয় বিচারক মণ্ডলীরা । তাদের শিল্প সামগ্রী কলকাতায় পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে । ডিসেম্বর মাসে কলকাতায় রাজ্যস্তরে প্রতিযোগিতা হবে । সেখান থেকে বিজয়ীরা দিল্লিতে জাতীয় স্তরে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে ন। সেখান থেকে আবার আন্তর্জাতিক স্তরে প্রতিযোগিতায় যাওয়ার সুযোগ পাবেন ।