ETV Bharat / state

জোরপাটকি গ্রামে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি, পুলিশ সুপারের দ্বারস্থ বিজেপি

author img

By

Published : Apr 12, 2021, 11:04 PM IST

বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, শনিবারের ঘটনার পর থেকে বিজেপি কর্মীরা বাড়ি ছাড়া হয়ে রয়েছে । তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসছে ।

deployment of central force at Jorpatki village
deployment of central force at Jorpatki village

কোচবিহার, 12 এপ্রিল : শীতলকুচি বিধানসভার জোরপাটকি গ্রামে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোতায়েনের দাবি তুলল বিজেপি ৷ চতুর্থ দফায় এই এলাকার 126 নম্বর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় হয় 4 জনের । এরপর থেকে এলাকা ছাড়া হয়ে রয়েছে স্থানীয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা । তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাদের বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ । এই অবস্থায় তাদের বাড়ি ফেরানোর দাবিতে আজ রাতে কোচবিহার পুলিশ সুপারের সঙ্গে দেখা করে বিজেপি নেতৃত্ব ।

বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, শনিবারের ঘটনার পর থেকে বিজেপি কর্মীরা বাড়ি ছাড়া হয়ে রয়েছে । তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসছে । এই অবস্থায় এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ফেরানো দাবি জানান তারা । এবিষয়ে কোচবিহারের পুলিশ সুপার দেবাশিস ধরের সঙ্গে দেখা করে বিজেপি নেতৃত্ব ৷ শীতলকুচি বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী বরেন চন্দ্র বর্মন, জেলা বিজেপির সভাপতি মালতি রাভা রায়, জেলা বিজেপির অবজারভার অভিজিৎ বর্মণ, বিজেপি নেতা নিত্যানন্দ মুন্সি প্রমুখ ছিলেন ।

জোরপাটকি গ্রামে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি

আরও পড়ুন : পরিযায়ী শ্রমিকরা কি শুধুই ভোটব্যাঙ্ক ? গণতন্ত্রের উৎসবে হাহাকার শীতলকুচির

নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া পর্যবেক্ষককে দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, শীতলকুচি বিধানসভা এলাকার ওই জোরপাটকিতে সকাল সাড়ে 9টা নাগাদ টহল দিচ্ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশ ৷ কিন্তু ওই সময় প্রায় 50-60 জন গ্রামবাসী কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর আক্রমণ চালায় ৷ যারা আক্রমণ করে তারা ভোটারদের বুথে যেতে বাধা দিচ্ছিল বলে অভিযোগ ৷ সেই সময় একটি শিশু পড়ে যায় ৷ আহত হয় ৷ এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয় ৷ বাহিনীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয় ৷ পরে সিআইএসএফ-এর একজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন ৷ তখন শূন্যে 6 রাউন্ড গুলি চালানো হয় ৷ তখন জওয়ানরা ও পুলিশ সেখান থেকে সরে আসে ৷ তার পর পরিস্থিতি শান্ত হয় ৷ কিন্তু ঘণ্টাখানেক পর পরিস্থিতি আবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ৷ ভোটকর্মীদের মারধর করা হয় ৷ আশাকর্মী, হোমগার্ডদের হেনস্থা করা হয় ৷ সেই পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে দু’রাউন্ড গুলি চালানো হয় শূন্যে ৷ তখন ঘটনাস্থলে যায় সিআইএসএফ-এর কুইক রেসপন্স টিমও ৷ এই অবস্থায় পরিস্থিতি আয়ত্তের বাইরে চলে যায় ৷ আর নিজেদের বাঁচাতে 7 রাউন্ড গুলি ছোঁড়েন জওয়ানরা ৷ তাতেই চারজনের মৃত্যু হয় ৷ আহত হন কয়েকজন ৷ অন্যদিকে মৃতের পরিজনদের বক্তব্য, শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট হচ্ছিল ৷ হঠাৎই গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা ৷

কোচবিহার, 12 এপ্রিল : শীতলকুচি বিধানসভার জোরপাটকি গ্রামে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোতায়েনের দাবি তুলল বিজেপি ৷ চতুর্থ দফায় এই এলাকার 126 নম্বর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত্যু হয় হয় 4 জনের । এরপর থেকে এলাকা ছাড়া হয়ে রয়েছে স্থানীয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা । তৃণমূলের পক্ষ থেকে তাদের বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ । এই অবস্থায় তাদের বাড়ি ফেরানোর দাবিতে আজ রাতে কোচবিহার পুলিশ সুপারের সঙ্গে দেখা করে বিজেপি নেতৃত্ব ।

বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, শনিবারের ঘটনার পর থেকে বিজেপি কর্মীরা বাড়ি ছাড়া হয়ে রয়েছে । তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনী বাড়িতে গিয়ে হুমকি দিয়ে আসছে । এই অবস্থায় এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ফেরানো দাবি জানান তারা । এবিষয়ে কোচবিহারের পুলিশ সুপার দেবাশিস ধরের সঙ্গে দেখা করে বিজেপি নেতৃত্ব ৷ শীতলকুচি বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী বরেন চন্দ্র বর্মন, জেলা বিজেপির সভাপতি মালতি রাভা রায়, জেলা বিজেপির অবজারভার অভিজিৎ বর্মণ, বিজেপি নেতা নিত্যানন্দ মুন্সি প্রমুখ ছিলেন ।

জোরপাটকি গ্রামে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি

আরও পড়ুন : পরিযায়ী শ্রমিকরা কি শুধুই ভোটব্যাঙ্ক ? গণতন্ত্রের উৎসবে হাহাকার শীতলকুচির

নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া পর্যবেক্ষককে দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, শীতলকুচি বিধানসভা এলাকার ওই জোরপাটকিতে সকাল সাড়ে 9টা নাগাদ টহল দিচ্ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশ ৷ কিন্তু ওই সময় প্রায় 50-60 জন গ্রামবাসী কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর আক্রমণ চালায় ৷ যারা আক্রমণ করে তারা ভোটারদের বুথে যেতে বাধা দিচ্ছিল বলে অভিযোগ ৷ সেই সময় একটি শিশু পড়ে যায় ৷ আহত হয় ৷ এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয় ৷ বাহিনীর গাড়ি ভাঙচুর করা হয় ৷ পরে সিআইএসএফ-এর একজন উচ্চপদস্থ আধিকারিক গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেন ৷ তখন শূন্যে 6 রাউন্ড গুলি চালানো হয় ৷ তখন জওয়ানরা ও পুলিশ সেখান থেকে সরে আসে ৷ তার পর পরিস্থিতি শান্ত হয় ৷ কিন্তু ঘণ্টাখানেক পর পরিস্থিতি আবার উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ৷ ভোটকর্মীদের মারধর করা হয় ৷ আশাকর্মী, হোমগার্ডদের হেনস্থা করা হয় ৷ সেই পরিস্থিতি আয়ত্তে আনতে দু’রাউন্ড গুলি চালানো হয় শূন্যে ৷ তখন ঘটনাস্থলে যায় সিআইএসএফ-এর কুইক রেসপন্স টিমও ৷ এই অবস্থায় পরিস্থিতি আয়ত্তের বাইরে চলে যায় ৷ আর নিজেদের বাঁচাতে 7 রাউন্ড গুলি ছোঁড়েন জওয়ানরা ৷ তাতেই চারজনের মৃত্যু হয় ৷ আহত হন কয়েকজন ৷ অন্যদিকে মৃতের পরিজনদের বক্তব্য, শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট হচ্ছিল ৷ হঠাৎই গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা ৷

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.