ETV Bharat / state

রাজ্যে হানা দেয়নি পঙ্গপাল, জানালেন কৃষিমন্ত্রী - Locusts attack

রাজ্যে পঙ্গপাল হানা নিয়ে গুজব রটেছিল । জানালেন কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, বাঁকুড়ার জঙ্গলে যে পতঙ্গের ঝাঁক দেখা গিয়েছে তা আসলে এক ধরনের গঙ্গাফড়িং।

Minister of agricultural asish banerjee
author img

By

Published : Jun 5, 2020, 4:59 PM IST

রামপুরহাট, 5 জুন : রাজ্যে এখনও হানা দেয়নি পঙ্গপাল । জানালেন কৃষি মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, "বাঁকুড়ায় এক ঝাঁক যে পতঙ্গ দেখা গিয়েছিল তা আসলে এক ধরনের গঙ্গা ফড়িং।"

দেশের একাধিক জায়গায় হানা দিয়েছে পঙ্গপাল। কয়েকদিন আগে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের বিভিন্ন জঙ্গলে প্রচুর পরিমাণে পতঙ্গ দেখা যায়। এই খবর ছড়াতেই পঙ্গপাল ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সেখানকার বাসিন্দারা । পরে বিশেষজ্ঞদের তরফে জানানো হয়, এই পতঙ্গগুলি পঙ্গপাল নয় । এক ধরনের গঙ্গা ফড়িং।

আজ বিশেষজ্ঞদের মতকেই সমর্থন করে কৃষিমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, "পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত একটিও পঙ্গপাল দেখা যায়নি । এক ধরনের পতঙ্গ দেখে রাজ্যবাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল । সাধারণত ছয় হাজারেরও বেশি ঘাস ফড়িং আছে তারমধ্যে মাত্র কয়েকটি প্রজাতিকে পঙ্গপাল হিসেবে চিহ্নিত করা হয় । তাই বাঁকুড়ার শালবনে শাল পাতা খেতে যে পতঙ্গগুলিকে দেখা গিয়েছিল বিশেষজ্ঞদের মতে তা আসলে এক ধরনের ফড়িং। যারা কখনই কোনও ফসলের বড়সড় কোনও ক্ষতি করে না ।"

কৃষিমন্ত্রী বলেন, "খাদ্যের জন্যই পঙ্গপাল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় উড়ে যায়। পঙ্গপালের খাওয়ার মতো ফসল এখন পশ্চিমবঙ্গের কোনও জমিতে নেই। এছাড়া, পঙ্গপালের ডিম পাড়ার জন্য যে পরিবেশ দরকার তাও আমাদের রাজ্যে নেই । তাই যারা বলছেন যে রাজ্যে পঙ্গপাল এসেছে তা পুরোপুরি ভুল।"

তিনি আরও বলেন, "পঙ্গপাল বাঁকুড়ার জঙ্গলের শালপাতা খেয়ে ফেলছে, তা জানার পরই কৃষি দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছিলাম বিষয়টি খতিয়ে দেখতে । তারপরই জানতে পারি ওগুলো এক ধরনের পতঙ্গ। কৃষি দপ্তর থেকে ওই পতঙ্গ দমনে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।"

রামপুরহাট, 5 জুন : রাজ্যে এখনও হানা দেয়নি পঙ্গপাল । জানালেন কৃষি মন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন, "বাঁকুড়ায় এক ঝাঁক যে পতঙ্গ দেখা গিয়েছিল তা আসলে এক ধরনের গঙ্গা ফড়িং।"

দেশের একাধিক জায়গায় হানা দিয়েছে পঙ্গপাল। কয়েকদিন আগে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের বিভিন্ন জঙ্গলে প্রচুর পরিমাণে পতঙ্গ দেখা যায়। এই খবর ছড়াতেই পঙ্গপাল ভেবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন সেখানকার বাসিন্দারা । পরে বিশেষজ্ঞদের তরফে জানানো হয়, এই পতঙ্গগুলি পঙ্গপাল নয় । এক ধরনের গঙ্গা ফড়িং।

আজ বিশেষজ্ঞদের মতকেই সমর্থন করে কৃষিমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, "পশ্চিমবঙ্গে এখনও পর্যন্ত একটিও পঙ্গপাল দেখা যায়নি । এক ধরনের পতঙ্গ দেখে রাজ্যবাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল । সাধারণত ছয় হাজারেরও বেশি ঘাস ফড়িং আছে তারমধ্যে মাত্র কয়েকটি প্রজাতিকে পঙ্গপাল হিসেবে চিহ্নিত করা হয় । তাই বাঁকুড়ার শালবনে শাল পাতা খেতে যে পতঙ্গগুলিকে দেখা গিয়েছিল বিশেষজ্ঞদের মতে তা আসলে এক ধরনের ফড়িং। যারা কখনই কোনও ফসলের বড়সড় কোনও ক্ষতি করে না ।"

কৃষিমন্ত্রী বলেন, "খাদ্যের জন্যই পঙ্গপাল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় উড়ে যায়। পঙ্গপালের খাওয়ার মতো ফসল এখন পশ্চিমবঙ্গের কোনও জমিতে নেই। এছাড়া, পঙ্গপালের ডিম পাড়ার জন্য যে পরিবেশ দরকার তাও আমাদের রাজ্যে নেই । তাই যারা বলছেন যে রাজ্যে পঙ্গপাল এসেছে তা পুরোপুরি ভুল।"

তিনি আরও বলেন, "পঙ্গপাল বাঁকুড়ার জঙ্গলের শালপাতা খেয়ে ফেলছে, তা জানার পরই কৃষি দপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছিলাম বিষয়টি খতিয়ে দেখতে । তারপরই জানতে পারি ওগুলো এক ধরনের পতঙ্গ। কৃষি দপ্তর থেকে ওই পতঙ্গ দমনে ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.