ETV Bharat / state

আলিপুরদুয়ারে বেড়েই চলেছে কোরোনা সংক্রমণ

author img

By

Published : Jun 8, 2020, 12:12 AM IST

গ্রীন জোন আলিপুরদুয়ারে হু হু করে বাড়ছে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত মোট 38 জন কোরোনা সংক্রমণের হদিশ মিলেছে।

Corona virus increase in alipurduar
Corona virus increase in alipurduar

আলিপুরদুয়ার, 7 জুন:- জুন মাস পড়তেই জেলায় হুহু করে বাড়তে শুরু করেছে কোরোনা সংক্রমণ রোগীর সংখ্যা। আলিপুরদুয়ার শহরের তুলনায় জেলার ব্লক গুলোতে কোরোনা সংক্রমনের প্রবনতা অনেক বেশি। শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে ভিন রাজ্যে থেকে শ্রমিকরা জেলায় ফিরতেই গ্রীন জোন আলিপুরদুয়ারের চিত্র বদলাতে শুরু করেছে। জুন মাসের 6 তারিখ পর্যন্ত জেলায় কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল 20জন। এর মধ্যে আলিপুরদুয়ার শহরে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল মাত্র 1 জন। বাকি 19 আক্রান্তের মধ্যে একজন রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের লরি চালক। দুই জন কোচবিহারের বক্সিরহাটের বাসিন্দা। বাকি সকলেই ফালাকাটা, কুমারগ্রাম, কালচিনি মাদারিহাটের বিভিন্ন চা বাগান এবং গ্রামের মানুষ।
যদিও 6 তারিখের পর রবিবার 7 তারিখ এক ধাক্কায় জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় 38 জন। রবিবার আলিপুরদুয়ার জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের কাছে 18 জন করোনা আক্রান্তের রিপোর্ট হাতে আসে।
এই 18 জনের মধ্যে কোলকাতা থেকে আসা এক মহিলাই কেবল মাত্র আলিপুরদুয়ার জেলা শহরের। বাকি 17 জন কোরোনা আক্রান্ত আলিপুরদুয়ার বিভিন্ন ব্লকের।
রবিবার আক্রান্তদের মধ্যে আলিপুরদুয়ার দুই নম্বর ব্লকের সংখ্যাই বেশি। এছাড়াও কালচিনি, মাদারিহাটেও রবিবার করোনা আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গেছে।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রের খবর, 29 তারিখ এই 18 জনের সোয়াব পরীক্ষার জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। তাঁদের রিপোর্ট প্রায় আটদিন পর জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের হাতে এসেছে। রিপোর্টে এই 18 জনের দেহে কোরোনা পজিটিভ পাওয়া যায়। এদিনের পজিটিভ আসা 18 জনের মধ্যে প্রায় সকলকেই রিপোর্ট আসার আগেই কোয়ারানটিন সেন্টার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। রিপোর্ট আসতেই আক্রন্তদের খোঁজে হন্য হয়ে জেলা জুড়ে ছোটাছুটি পড়ে যায় স্বাস্থ্যদপ্তরের।
আক্রান্তদের খোঁজ করে তাঁদের তপসিখাতায় নিয়ে যাওয়া হবে।
এদিকে আলিপুরদুয়ার শহরে আক্রান্ত মহিলার ভাই নিউটাউন বাজারের মাছ বিক্রেতা। এদিন আক্রান্তের ভাই বাজারে দোকান নিয়ে বসেছিল। কিন্তু তাঁর দিদির পজিটিভ হওয়ার খবর মিলতেই নিউটাউন বাজারে ব্যবসায়ী এবং ক্রেতাদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মুহুর্তেই ফাঁকা হয়ে যায় নিউটাউন বাজার।
জেলার এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, বাইরে থেকে জেলায় প্রবেশ করা ব্যক্তিরাই করোনায় আক্রান্ত। জেলায় গোষ্ঠী সংক্রমণের খবর নেই।
জেলার অপর এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন জেলায় ফিরতেই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে।

আলিপুরদুয়ার, 7 জুন:- জুন মাস পড়তেই জেলায় হুহু করে বাড়তে শুরু করেছে কোরোনা সংক্রমণ রোগীর সংখ্যা। আলিপুরদুয়ার শহরের তুলনায় জেলার ব্লক গুলোতে কোরোনা সংক্রমনের প্রবনতা অনেক বেশি। শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনে ভিন রাজ্যে থেকে শ্রমিকরা জেলায় ফিরতেই গ্রীন জোন আলিপুরদুয়ারের চিত্র বদলাতে শুরু করেছে। জুন মাসের 6 তারিখ পর্যন্ত জেলায় কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল 20জন। এর মধ্যে আলিপুরদুয়ার শহরে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল মাত্র 1 জন। বাকি 19 আক্রান্তের মধ্যে একজন রাজ্য স্বাস্থ্যদপ্তরের লরি চালক। দুই জন কোচবিহারের বক্সিরহাটের বাসিন্দা। বাকি সকলেই ফালাকাটা, কুমারগ্রাম, কালচিনি মাদারিহাটের বিভিন্ন চা বাগান এবং গ্রামের মানুষ।
যদিও 6 তারিখের পর রবিবার 7 তারিখ এক ধাক্কায় জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় 38 জন। রবিবার আলিপুরদুয়ার জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের কাছে 18 জন করোনা আক্রান্তের রিপোর্ট হাতে আসে।
এই 18 জনের মধ্যে কোলকাতা থেকে আসা এক মহিলাই কেবল মাত্র আলিপুরদুয়ার জেলা শহরের। বাকি 17 জন কোরোনা আক্রান্ত আলিপুরদুয়ার বিভিন্ন ব্লকের।
রবিবার আক্রান্তদের মধ্যে আলিপুরদুয়ার দুই নম্বর ব্লকের সংখ্যাই বেশি। এছাড়াও কালচিনি, মাদারিহাটেও রবিবার করোনা আক্রান্তের হদিশ পাওয়া গেছে।
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রের খবর, 29 তারিখ এই 18 জনের সোয়াব পরীক্ষার জন্য উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল। তাঁদের রিপোর্ট প্রায় আটদিন পর জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের হাতে এসেছে। রিপোর্টে এই 18 জনের দেহে কোরোনা পজিটিভ পাওয়া যায়। এদিনের পজিটিভ আসা 18 জনের মধ্যে প্রায় সকলকেই রিপোর্ট আসার আগেই কোয়ারানটিন সেন্টার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। রিপোর্ট আসতেই আক্রন্তদের খোঁজে হন্য হয়ে জেলা জুড়ে ছোটাছুটি পড়ে যায় স্বাস্থ্যদপ্তরের।
আক্রান্তদের খোঁজ করে তাঁদের তপসিখাতায় নিয়ে যাওয়া হবে।
এদিকে আলিপুরদুয়ার শহরে আক্রান্ত মহিলার ভাই নিউটাউন বাজারের মাছ বিক্রেতা। এদিন আক্রান্তের ভাই বাজারে দোকান নিয়ে বসেছিল। কিন্তু তাঁর দিদির পজিটিভ হওয়ার খবর মিলতেই নিউটাউন বাজারে ব্যবসায়ী এবং ক্রেতাদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। মুহুর্তেই ফাঁকা হয়ে যায় নিউটাউন বাজার।
জেলার এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, বাইরে থেকে জেলায় প্রবেশ করা ব্যক্তিরাই করোনায় আক্রান্ত। জেলায় গোষ্ঠী সংক্রমণের খবর নেই।
জেলার অপর এক স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন জেলায় ফিরতেই কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.