ETV Bharat / jagte-raho

দিঘায় যুবতি খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার মৃতের স্বামী ও হোটেল কর্মী - দিঘা যুবতি খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হল মৃতের স্বামী ও হোটেল কর্মী

বুধবার দিঘার একটি হোটেলের ঘর থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার হয় পিয়ালি দেড়ের (20) দেহ ৷ এই ঘটনায় হোটেল কর্মী কার্তিক জানা ও মৃত মহিলার স্বামী প্রসেনজিৎ দাসকে গ্রেপ্তার করে আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে ।

digha
author img

By

Published : Nov 16, 2019, 8:39 PM IST

Updated : Nov 16, 2019, 11:33 PM IST

দিঘা, 16 নভেম্বর : দিঘায় যুবতি খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হল মৃতের স্বামী ও হোটেল কর্মী ৷ আজ তাদের কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয় ৷ দুইজনকে পাঁচ দিনের পুলিশ হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত ৷

বুধবার দিঘার একটি হোটেলের ঘর থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার হয় পিয়ালি দেড়ের (20) ঝুলন্ত দেহ ৷ মঙ্গলবার বিকেলের দিকে তিনি চার বছরের শিশুকে সঙ্গে নিয়ে হোটেলে উঠেছিলেন । পরিচয়পত্র হিসেবে জমা দিয়েছিলেন নিজের আধার কার্ডের ফটোকপি । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অতিরিক্ত গ্রামীণ পুলিশ সুপার অরবিন্দ আনন্দ বলেন, "মঙ্গলবার বিকেলের দিকে হুগলি থেকে এক বিবাহিত যুবতি তাঁর শিশুকে সঙ্গে নিয়ে একটি হোটেলে উঠেছিলেন । গতকাল সকালে ওই হোটেল থেকে খবর আসে সেই যুবতি হাত বাঁধা অবস্থায় হোটেলের সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলছে । পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে ওই মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে । পরে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । "

দেখুন ভিডিয়ো...

এই ঘটনায় হোটেল কর্মী কার্তিক জানা ও মৃত মহিলার স্বামী প্রসেনজিৎ দাসকে গ্রেপ্তার করে আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে । তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সংবিধানের 302/120বি ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ যদিও প্রসেনজিৎ দাসকে প্রশ্ন করা হলে সে বলে , "আমি খুন করিনি ৷ আমার স্ত্রীর পরিবারের অভিযোগ মিথ্যে ৷ "

দিঘা, 16 নভেম্বর : দিঘায় যুবতি খুনের ঘটনায় গ্রেপ্তার হল মৃতের স্বামী ও হোটেল কর্মী ৷ আজ তাদের কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয় ৷ দুইজনকে পাঁচ দিনের পুলিশ হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত ৷

বুধবার দিঘার একটি হোটেলের ঘর থেকে হাত বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার হয় পিয়ালি দেড়ের (20) ঝুলন্ত দেহ ৷ মঙ্গলবার বিকেলের দিকে তিনি চার বছরের শিশুকে সঙ্গে নিয়ে হোটেলে উঠেছিলেন । পরিচয়পত্র হিসেবে জমা দিয়েছিলেন নিজের আধার কার্ডের ফটোকপি । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অতিরিক্ত গ্রামীণ পুলিশ সুপার অরবিন্দ আনন্দ বলেন, "মঙ্গলবার বিকেলের দিকে হুগলি থেকে এক বিবাহিত যুবতি তাঁর শিশুকে সঙ্গে নিয়ে একটি হোটেলে উঠেছিলেন । গতকাল সকালে ওই হোটেল থেকে খবর আসে সেই যুবতি হাত বাঁধা অবস্থায় হোটেলের সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলছে । পুলিশ ঘটনাস্থানে গিয়ে ওই মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে । পরে দুই ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে । "

দেখুন ভিডিয়ো...

এই ঘটনায় হোটেল কর্মী কার্তিক জানা ও মৃত মহিলার স্বামী প্রসেনজিৎ দাসকে গ্রেপ্তার করে আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে । তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় সংবিধানের 302/120বি ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ যদিও প্রসেনজিৎ দাসকে প্রশ্ন করা হলে সে বলে , "আমি খুন করিনি ৷ আমার স্ত্রীর পরিবারের অভিযোগ মিথ্যে ৷ "

Intro:দিঘায় পর্যটক খুনের ঘটনায় গ্রেফতার দুই ।


সমুদ্র সৈকত দীঘাতে গত বুধবার এক পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু কে উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্যকর ছড়িয়ে ছিল । গত বুধবার সকালে দীঘা থানার সরকারি বাস ডিপোর কাছে একটি হোটেলের ঘরের ভিতরে সিলিংফ্যানে দুই হাত, কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় হোটেলের কর্মীরা দেখতে পায় । দীঘা থানায় খবর দিলে, দীঘা থানার পুলিশ এসে মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কাঁথির মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছিল । হোটেলের কর্মী সূত্রে জানা যায় গত মঙ্গলবার বিকেলের দিকে এক মহিলা ও একটি চার বছরের শিশুকে সঙ্গে নিয়ে হোটেলে আসে । পরিচয় হিসেবে নিজের আধারকার্ড জমা দেয় । তার ঠিকানা পিয়ালি দেড়ে (২০) হুগলি জেলার হিমনগর ক্ষুদিরাম বসু পল্লির বাসিন্দা । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অতিরিক্ত গ্রামীন পুলিশ সুপার অরবিন্দ আনন্দ বলেন হুগলি থেকে এক বিবাহিত মহিলা ও সঙ্গে তার শিশুকে নিয়ে একটি হোটেলে উঠেছিল । গতবুধবার সকালে ঐ হোটেল থেকে খবর আসে এক মহিলা হাত বাঁধা অবস্থায় হোটেলের সিলিংফ্যানে ঝুলছে । পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঐ পর্যটক মহিলার মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছিল । মৃতের চার বছরের ঐ শিশুকে জিজ্ঞাসা বাদ করে অনেক কিছু তথ্য উঠে আসে । এবং হোটেলের কর্মী কার্তিক জানা ও মৃত মহিলার স্বামী প্রসেনজিত দাস কে গ্রেফতার করে আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে । তাদের বিরুদ্ধে ৩০২/১২০বি/৩৪ipc/ ইত্যাদি মামলা রুজু করা হয়েছে পুলিশের তরফ থেকে । পুলিশের তরফ থেকে সাতদিন পুলিশ হেফাজতে চাওয়া হয়েছিল, আদালত পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন ।Body:দিঘায় পর্যটক খুনের ঘটনায় গ্রেফতার দুই ।


সমুদ্র সৈকত দীঘাতে গত বুধবার এক পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু কে উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্যকর ছড়িয়ে ছিল । গত বুধবার সকালে দীঘা থানার সরকারি বাস ডিপোর কাছে একটি হোটেলের ঘরের ভিতরে সিলিংফ্যানে দুই হাত, কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় হোটেলের কর্মীরা দেখতে পায় । দীঘা থানায় খবর দিলে, দীঘা থানার পুলিশ এসে মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কাঁথির মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছিল । হোটেলের কর্মী সূত্রে জানা যায় গত মঙ্গলবার বিকেলের দিকে এক মহিলা ও একটি চার বছরের শিশুকে সঙ্গে নিয়ে হোটেলে আসে । পরিচয় হিসেবে নিজের আধারকার্ড জমা দেয় । তার ঠিকানা পিয়ালি দেড়ে (২০) হুগলি জেলার হিমনগর ক্ষুদিরাম বসু পল্লির বাসিন্দা । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অতিরিক্ত গ্রামীন পুলিশ সুপার অরবিন্দ আনন্দ বলেন হুগলি থেকে এক বিবাহিত মহিলা ও সঙ্গে তার শিশুকে নিয়ে একটি হোটেলে উঠেছিল । গতবুধবার সকালে ঐ হোটেল থেকে খবর আসে এক মহিলা হাত বাঁধা অবস্থায় হোটেলের সিলিংফ্যানে ঝুলছে । পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঐ পর্যটক মহিলার মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছিল । মৃতের চার বছরের ঐ শিশুকে জিজ্ঞাসা বাদ করে অনেক কিছু তথ্য উঠে আসে । এবং হোটেলের কর্মী কার্তিক জানা ও মৃত মহিলার স্বামী প্রসেনজিত দাস কে গ্রেফতার করে আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে । তাদের বিরুদ্ধে ৩০২/১২০বি/৩৪ipc/ ইত্যাদি মামলা রুজু করা হয়েছে পুলিশের তরফ থেকে । পুলিশের তরফ থেকে সাতদিন পুলিশ হেফাজতে চাওয়া হয়েছিল, আদালত পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন ।Conclusion:দিঘায় পর্যটক খুনের ঘটনায় গ্রেফতার দুই ।


সমুদ্র সৈকত দীঘাতে গত বুধবার এক পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু কে উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্যকর ছড়িয়ে ছিল । গত বুধবার সকালে দীঘা থানার সরকারি বাস ডিপোর কাছে একটি হোটেলের ঘরের ভিতরে সিলিংফ্যানে দুই হাত, কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় হোটেলের কর্মীরা দেখতে পায় । দীঘা থানায় খবর দিলে, দীঘা থানার পুলিশ এসে মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কাঁথির মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছিল । হোটেলের কর্মী সূত্রে জানা যায় গত মঙ্গলবার বিকেলের দিকে এক মহিলা ও একটি চার বছরের শিশুকে সঙ্গে নিয়ে হোটেলে আসে । পরিচয় হিসেবে নিজের আধারকার্ড জমা দেয় । তার ঠিকানা পিয়ালি দেড়ে (২০) হুগলি জেলার হিমনগর ক্ষুদিরাম বসু পল্লির বাসিন্দা । পূর্ব মেদিনীপুর জেলার অতিরিক্ত গ্রামীন পুলিশ সুপার অরবিন্দ আনন্দ বলেন হুগলি থেকে এক বিবাহিত মহিলা ও সঙ্গে তার শিশুকে নিয়ে একটি হোটেলে উঠেছিল । গতবুধবার সকালে ঐ হোটেল থেকে খবর আসে এক মহিলা হাত বাঁধা অবস্থায় হোটেলের সিলিংফ্যানে ঝুলছে । পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঐ পর্যটক মহিলার মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছিল । মৃতের চার বছরের ঐ শিশুকে জিজ্ঞাসা বাদ করে অনেক কিছু তথ্য উঠে আসে । এবং হোটেলের কর্মী কার্তিক জানা ও মৃত মহিলার স্বামী প্রসেনজিত দাস কে গ্রেফতার করে আজ কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়েছে । তাদের বিরুদ্ধে ৩০২/১২০বি/৩৪ipc/ ইত্যাদি মামলা রুজু করা হয়েছে পুলিশের তরফ থেকে । পুলিশের তরফ থেকে সাতদিন পুলিশ হেফাজতে চাওয়া হয়েছিল, আদালত পাঁচ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন ।
Last Updated : Nov 16, 2019, 11:33 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.