ETV Bharat / international

ধুঁকছে অর্থনীতি, প্রশ্নের মুখে গণতন্ত্রও; কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়েই ফের প্রধানমন্ত্রিত্বের আশায় হাসিনা - খালেদা জিয়া

Bangladesh General Election 2024: রবিবার বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচন। 350টি আসনের মধ্যে ভোট হবে 300টি আসনে। তার আগে বেশ ভালো জায়গায় রয়েছে আওয়ামি লিগ। তবে একাধিক চ্যালেঞ্জের মুখেও পড়তে হবে তাদের। বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন পড়ুন ইটিভি ভারতে।

Etv Bharat
Etv Bharat
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jan 5, 2024, 9:23 AM IST

Updated : Jan 5, 2024, 9:51 AM IST

ঢাকা, 5 জানুয়ারি: অন্নদাশঙ্কর রায় লিখেছেন, "যতদিন রবে পদ্মা-যমুনা-গৌরি-মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।" এবার বাংলাদেশের দ্বাদশ সাধারণ নির্বাচনের আগে আরও একবার জাগ্রত মুজিব-আবেগ। দেশের সাধারণ নির্বাচন 7 জানুয়ারি । সংসদের মোট 350টি আসনের মধ্যে 300টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। বাকি 50টি আসন সংরক্ষিত মহিলাদের জন্য। নির্বাচনে জয়ী দল বা জোট ওই সদস্যদের মনোনীত করবে। শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগের ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা উজ্জ্বল বলেই মত রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের। সেটা হলে চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু-তনয়া। তবে ভোটের আগে 'পদ্মাপাড়ের বৃত্তান্ত' অবশ্য খুব একটা ভালো নয় ৷ বিরোধীদের দাবি গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে ৷ তথ্য় বলছে, বড় জয় পাওয়া মোটের উপর নিশ্চিত হলেও একাধিক আর্থিক এবং রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতেই হবে হাসিনাকে ৷

2014 এবং 2018 সালেও বিরোধীদের কার্যত হাওয়ায় উড়িয়ে ক্ষমতায় আসেন হাসিনা ৷ তবে তাতেও যে আওয়ামি লিগ নিশ্চিন্তে আছে তেমনটা ভাবার বিশেষ সুযোগ নেই ৷ এবারের ভোটের আগে বেশ কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী থেকেছে বাংলাদেশ ৷ একের পর এক বিরোধী দলের নেতা গ্রেফতার হয়েছেন ৷ তাছাড়া সরকার বিরোধী জমায়েত থেকে শুরু করে বিরোধীদের জনসভায় যোগ দেওয়ায় একসঙ্গে বহু সাধারণ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ উঠেছে রাষ্ট্রযন্ত্রের অপব্যবহারের বিস্তর অভিযোগ ৷ স্বভাবতই এ নিয়ে ক্ষোভও আছে দেশে।

অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও সুখকর নয় ৷ সাম্প্রতিক কিছু তথ্য় থেকেই সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে ৷ একটি পরিসংখ্যান বলছে, বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার 20 বিলিয়ন ডলারের তলায় নেমে গিয়েছে ৷ অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক বাজারে দেনার পরিমাণ 3.56 বিলিয়ন ডলার ৷ আর্থিক পরিস্থিতি ঠিক কতটা খারাপ তা ব্যাঙ্কের অবস্থা থেকেও অনুমান করা যায় ৷ অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ বাড়তে বাড়তে মোট ঋণের 10.11 শতাংশে পৌঁছে গিয়েছে ৷ সরকারিভাবে মুদ্রাস্ফীতি 9 শতাংশের চেয়ে বেশি ৷ কিন্তু সূত্রের দাবি, আদতে মুদ্রাস্ফীতি 11 শতাংশের চেয়ে কম নয় ৷ নগদে টান পড়ায় একাধিক ব্যাঙ্কে বড় অঙ্কের লেনদেন স্থগিত রাখতে হয়েছে ৷ দেশের অন্যতম বড় ব্যবসার ক্ষেত্র হল পোশাক ৷ তাতেও মন্দার ছাপ স্পষ্ট ৷ সবমিলিয়ে এস অ্য়ান্ড পি, মুডিজ এবং ফিচের মতো সংস্থার রেটিংয়ে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ ৷

হাসিনার দলের কাছে এখন সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসা ৷ এর আগে 2014 সালে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় একাধিক অভিযোগ তুলে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিল খালেদা জিয়ার দল বিএনপি ৷ তাদের দাবি ছিল, নির্বাচনে প্রার্থী দিতে বাধা দিচ্ছে শাসক শিবির ৷ সেই অভিযোগের ছায়া যাতে এবার না পড়ে তার জন্য 'গোঁজ প্রার্থী' দিয়েছে আওয়ামি লিগ ! কিন্তু এত কিছুর পর অভিযোগ মুক্ত ভোট আয়োজন করতে ব্যর্থ হাসিনা প্রশাসন!

একটি সূত্র থেকে দাবি করা হয়েছে, নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় নিশ্চিত করতে 'বাঁকা পথ'ও ধরেছে আওয়ামি লিগ ৷ বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পের সুবিধে পান দেশের 12.8 মিলিয়ন মানুষ। তাছাড়া বিভিন্ন ভাতা ধরলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় 19.7 মিলিয়ন ৷ নানা জায়গায় নাকি শাসক শিবিরের তরফে তরফে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পের কার্ড নিয়ে নেওয়া হয়েছে ৷ বলা হয়েছে,'সঠিক জায়গায়' ভোট পড়লে সঠিক সময়ে কার্ড বাড়ি ফিরে আসবে! এই অভিযোগকে সামনে রেখেই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের দাবি, ভোটের হার বেশি হলেই তাকে 'ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ'বলা যাবে না ৷

1992 সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় একটি কথা বিশেষ জনপ্রিয় হয়েছিল ৷ বিল ক্লিন্টনের অন্যতম নির্বাচনী উপদেষ্টা জেমস কার্ভাইল বলেছিলেন, "ইটস দ্য ইকনমি, স্টুপিড ৷" তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডবলু বুশ দেশের আর্থিক প্রয়োজনের দিকে নজর দিচ্ছেন না বোঝাতেই এই শব্দবন্ধের ব্যবহার হত ৷ ক্লিন্টন শিবির প্রচারে বারবার বোঝাতে চাইত অর্থনীতির দিকে নজর দিতে হবে ৷ তাতে সাড়া দিয়েছিল আমেরিকা। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ক্লিন্টন ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসেন। বঙ্গবন্ধুর দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিও তাই ৷ কিন্তু মজার কথা সরকার তা নিয়ে ভাবিত নয় ৷ সরকারের লক্ষ্য আরও একবার ক্ষমতায় ফেরা ৷ ইংল্যান্ডের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল একবার বলেছিলেন, "একজন নেতা সবসময় পরের ভোট নিয়ে ভাবেন। একজন স্টেটসম্যান ভাবেন পরের প্রজন্মকে নিয়ে।" বাংলাদেশ এমনই কোনও এক স্টেটসম্যানের সন্ধান করছে।

নির্বাচনের সময়ের এই পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও জলঘোলা হয়েছে ৷ আমেরিকা থেকে শুরু করে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে ৷ তবে রাশিয়া, চিন এবং ভারত বাংলাদেশের পাশেই দাঁড়িয়েছে ৷ রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের দাবি, এবার জেতার পর আওয়ামি লিগ ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের অস্তিত্বই প্রশ্নের মুখে পড়ে যেতে পারে ৷ আর এভাবেই ধীরে ধীরে স্বৈরতন্ত্রের পদধ্বনি শোনা যাবে পদ্মাপারে ৷

আরও পড়ুন:

  1. বাংলাদেশে ভোটে জিতলে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বে আরও জোর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি শেখ হাসিনার
  2. হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের পর বাংলায় টুইট মোদির, 'আলোচনা ফলপ্রসূ' জানালেন প্রধানমন্ত্রী
  3. ভারতের সাহায্যে 3টি প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ঢাকা, 5 জানুয়ারি: অন্নদাশঙ্কর রায় লিখেছেন, "যতদিন রবে পদ্মা-যমুনা-গৌরি-মেঘনা বহমান, ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।" এবার বাংলাদেশের দ্বাদশ সাধারণ নির্বাচনের আগে আরও একবার জাগ্রত মুজিব-আবেগ। দেশের সাধারণ নির্বাচন 7 জানুয়ারি । সংসদের মোট 350টি আসনের মধ্যে 300টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। বাকি 50টি আসন সংরক্ষিত মহিলাদের জন্য। নির্বাচনে জয়ী দল বা জোট ওই সদস্যদের মনোনীত করবে। শেখ হাসিনার আওয়ামি লিগের ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা উজ্জ্বল বলেই মত রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের। সেটা হলে চতুর্থবার প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু-তনয়া। তবে ভোটের আগে 'পদ্মাপাড়ের বৃত্তান্ত' অবশ্য খুব একটা ভালো নয় ৷ বিরোধীদের দাবি গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে ৷ তথ্য় বলছে, বড় জয় পাওয়া মোটের উপর নিশ্চিত হলেও একাধিক আর্থিক এবং রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতেই হবে হাসিনাকে ৷

2014 এবং 2018 সালেও বিরোধীদের কার্যত হাওয়ায় উড়িয়ে ক্ষমতায় আসেন হাসিনা ৷ তবে তাতেও যে আওয়ামি লিগ নিশ্চিন্তে আছে তেমনটা ভাবার বিশেষ সুযোগ নেই ৷ এবারের ভোটের আগে বেশ কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী থেকেছে বাংলাদেশ ৷ একের পর এক বিরোধী দলের নেতা গ্রেফতার হয়েছেন ৷ তাছাড়া সরকার বিরোধী জমায়েত থেকে শুরু করে বিরোধীদের জনসভায় যোগ দেওয়ায় একসঙ্গে বহু সাধারণ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷ উঠেছে রাষ্ট্রযন্ত্রের অপব্যবহারের বিস্তর অভিযোগ ৷ স্বভাবতই এ নিয়ে ক্ষোভও আছে দেশে।

অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও সুখকর নয় ৷ সাম্প্রতিক কিছু তথ্য় থেকেই সেটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে ৷ একটি পরিসংখ্যান বলছে, বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার 20 বিলিয়ন ডলারের তলায় নেমে গিয়েছে ৷ অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক বাজারে দেনার পরিমাণ 3.56 বিলিয়ন ডলার ৷ আর্থিক পরিস্থিতি ঠিক কতটা খারাপ তা ব্যাঙ্কের অবস্থা থেকেও অনুমান করা যায় ৷ অনাদায়ী ঋণের পরিমাণ বাড়তে বাড়তে মোট ঋণের 10.11 শতাংশে পৌঁছে গিয়েছে ৷ সরকারিভাবে মুদ্রাস্ফীতি 9 শতাংশের চেয়ে বেশি ৷ কিন্তু সূত্রের দাবি, আদতে মুদ্রাস্ফীতি 11 শতাংশের চেয়ে কম নয় ৷ নগদে টান পড়ায় একাধিক ব্যাঙ্কে বড় অঙ্কের লেনদেন স্থগিত রাখতে হয়েছে ৷ দেশের অন্যতম বড় ব্যবসার ক্ষেত্র হল পোশাক ৷ তাতেও মন্দার ছাপ স্পষ্ট ৷ সবমিলিয়ে এস অ্য়ান্ড পি, মুডিজ এবং ফিচের মতো সংস্থার রেটিংয়ে অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ ৷

হাসিনার দলের কাছে এখন সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসা ৷ এর আগে 2014 সালে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় একাধিক অভিযোগ তুলে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিল খালেদা জিয়ার দল বিএনপি ৷ তাদের দাবি ছিল, নির্বাচনে প্রার্থী দিতে বাধা দিচ্ছে শাসক শিবির ৷ সেই অভিযোগের ছায়া যাতে এবার না পড়ে তার জন্য 'গোঁজ প্রার্থী' দিয়েছে আওয়ামি লিগ ! কিন্তু এত কিছুর পর অভিযোগ মুক্ত ভোট আয়োজন করতে ব্যর্থ হাসিনা প্রশাসন!

একটি সূত্র থেকে দাবি করা হয়েছে, নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় নিশ্চিত করতে 'বাঁকা পথ'ও ধরেছে আওয়ামি লিগ ৷ বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পের সুবিধে পান দেশের 12.8 মিলিয়ন মানুষ। তাছাড়া বিভিন্ন ভাতা ধরলে সংখ্যাটা দাঁড়ায় 19.7 মিলিয়ন ৷ নানা জায়গায় নাকি শাসক শিবিরের তরফে তরফে বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পের কার্ড নিয়ে নেওয়া হয়েছে ৷ বলা হয়েছে,'সঠিক জায়গায়' ভোট পড়লে সঠিক সময়ে কার্ড বাড়ি ফিরে আসবে! এই অভিযোগকে সামনে রেখেই রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের দাবি, ভোটের হার বেশি হলেই তাকে 'ভোটারদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ'বলা যাবে না ৷

1992 সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় একটি কথা বিশেষ জনপ্রিয় হয়েছিল ৷ বিল ক্লিন্টনের অন্যতম নির্বাচনী উপদেষ্টা জেমস কার্ভাইল বলেছিলেন, "ইটস দ্য ইকনমি, স্টুপিড ৷" তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডবলু বুশ দেশের আর্থিক প্রয়োজনের দিকে নজর দিচ্ছেন না বোঝাতেই এই শব্দবন্ধের ব্যবহার হত ৷ ক্লিন্টন শিবির প্রচারে বারবার বোঝাতে চাইত অর্থনীতির দিকে নজর দিতে হবে ৷ তাতে সাড়া দিয়েছিল আমেরিকা। ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী ক্লিন্টন ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসেন। বঙ্গবন্ধুর দেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিও তাই ৷ কিন্তু মজার কথা সরকার তা নিয়ে ভাবিত নয় ৷ সরকারের লক্ষ্য আরও একবার ক্ষমতায় ফেরা ৷ ইংল্যান্ডের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল একবার বলেছিলেন, "একজন নেতা সবসময় পরের ভোট নিয়ে ভাবেন। একজন স্টেটসম্যান ভাবেন পরের প্রজন্মকে নিয়ে।" বাংলাদেশ এমনই কোনও এক স্টেটসম্যানের সন্ধান করছে।

নির্বাচনের সময়ের এই পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলেও জলঘোলা হয়েছে ৷ আমেরিকা থেকে শুরু করে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে ৷ তবে রাশিয়া, চিন এবং ভারত বাংলাদেশের পাশেই দাঁড়িয়েছে ৷ রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশের দাবি, এবার জেতার পর আওয়ামি লিগ ছাড়া অন্য রাজনৈতিক দলের অস্তিত্বই প্রশ্নের মুখে পড়ে যেতে পারে ৷ আর এভাবেই ধীরে ধীরে স্বৈরতন্ত্রের পদধ্বনি শোনা যাবে পদ্মাপারে ৷

আরও পড়ুন:

  1. বাংলাদেশে ভোটে জিতলে ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বে আরও জোর দেওয়ার প্রতিশ্রুতি শেখ হাসিনার
  2. হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের পর বাংলায় টুইট মোদির, 'আলোচনা ফলপ্রসূ' জানালেন প্রধানমন্ত্রী
  3. ভারতের সাহায্যে 3টি প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
Last Updated : Jan 5, 2024, 9:51 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.