ETV Bharat / city

সামনে পুজো, 'অনাস্থার' ইংরেজবাজারে রাস্তায় রাস্তায় আবর্জনার স্তূপ ! - no confidence motions in Ingraj Bazar municipality

চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষের বক্তব্য, অনাস্থার কারণে নয়, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের জন্যই শহরের আবর্জনা ঠিকমতো সাফাই করা যাচ্ছে না । যতদিন না 34 নম্বর জাতীয় সড়কের বাইপাস খুলে দেওয়া হবে, ততদিন এই সমস্যা থাকবেই । অন্যদিকে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ অবশ্য জানিয়েছে, চলতি মাসে বাইপাস চালু হওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই ।

ইংরেজবাজারে রাস্তায় রাস্তায় আবর্জনার স্তুপ
author img

By

Published : Sep 16, 2019, 6:02 PM IST

Updated : Sep 16, 2019, 6:58 PM IST

মালদা, 16 সেপ্টেম্বর : চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব ঘিরে এখনও টালমাটাল ইংরেজবাজার পৌরসভা । যার প্রভাব পড়েছে পৌর পরিষেবায় । শহরজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে আবর্জনার স্তূপ । এদিকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার অন্যতম কারণ হিসেবে এলাকার বেহাল সাফাই ব্যবস্থাকে হাতিয়ার করেছিলেন তৃণমূল কাউন্সিলররা ৷ তবে চেয়ারম্যান নিজেও স্বীকার করেছেন পরিষেবা এখনও স্বাভাবিক হয়নি ৷ যদিও তাঁর দাবি, অনাস্থার কারণে নয়, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের জন্যই শহরের আবর্জনা ঠিকমতো সাফাই করা যাচ্ছে না । যতদিন না 34 নম্বর জাতীয় সড়কের বাইপাস খুলে দেওয়া হবে, ততদিন এই সমস্যা থাকবেই । অন্যদিকে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ অবশ্য জানিয়েছে, চলতি মাসে বাইপাস চালু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই ।

উল্লেখ্য, গত 28 অগাস্ট ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন 15 জন তৃণমূল কাউন্সিলর । তাঁদের বক্তব্য ছিল, পৌর পরিষেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন চেয়ারম্যান । শহরের আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে না । নিকাশি ব্যবস্থাও তথৈবচ । তাঁরা জনপ্রতিনিধি । অথচ মানুষের প্রশ্নের জবাব দিতে পারছেন না । তাই তাঁরা এই চেয়ারম্যানের অপসারণ চান । এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয় । আসরে নামতে হয় শাসকদলের রাজ্য নেতৃত্বকে । কিন্তু আজও সমস্যার সমাধান হয়নি । এখনও অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হয়নি । ফলে পৌরসভার অন্দরমহল এখনও অশান্ত । তার প্রভাব পড়ছে পৌর পরিষেবাতেও । শহরের আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে । পুজোর মুখে এনিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন সবাই ।

Ingraj Bazar municipality cleaning system of area is affected
ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ

এনিয়ে প্রশ্ন করা হলে চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, "অনাস্থার জন্য পৌর পরিষেবায় কোনও ব্যাঘাত ঘটেনি । আমি নিয়মিত পৌরসভায় আসছি । আসছেন ভাইস চেয়ারম্যানও । কেউ কোনও কাজ নিয়ে এলে আমাদের ক্ষমতার মধ্যে থেকে সেই কাজও করে দেওয়া হচ্ছে । আর অনাস্থার সঙ্গে জঞ্জালের কোনও সম্পর্ক নেই । এটা ঠিক, জঞ্জাল নিয়ে একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে । কারণ, জঞ্জাল ফেলার জন্য এতদিন আমাদের কোনও নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না । তা ফেলার জন্য আমরা মহদিপুরে একটা জায়গা কিনেছি । সেখানে সীমানা প্রাচীরের কাজও শুরু হয়েছে । আগে আমরা ইংরেজবাজার নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতি কিংবা অন্য কোনও জায়গায় আবর্জনা ফেলতাম । এখন মহদিপুরের ওই জায়গায় আবর্জনা ফেলার কাজও শুরু হয়েছে । কিন্তু ওই জায়গাটি শহর থেকে 17 কিলোমিটার দূরে । দূরত্বের জন্য সেখানে আবর্জনা নিয়ে যেতে সময় বেশি লাগছে । উপরন্তু, 34 নম্বর জাতীয় সড়ক ছাড়া সেখানে যাওয়ার কোনও রাস্তা নেই । কিন্তু এখন বাইপাস দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হওয়ায় প্রবল যানজটে এই 17 কিলোমিটার যাতায়াত করতে 4 থেকে 5 ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে । এই সমস্যার জন্য শহরের আবর্জনা যত তাড়াতাড়ি সাফ হওয়ার কথা, তা হচ্ছে না । বাইপাস চালু হয়ে গেলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শহরের আবর্জনা সাফ করে আমরা শহরকে পরিষ্কার রাখতে পারব ।"

দেখুন ভিডিয়ো...

অন্যদিকে 34 নম্বর জাতীয় সড়কের প্রোজেক্ট ডিরেক্টর দীনেশ হানসারিয়া জানিয়েছেন, বাইপাস চালু হয়নি ৷ এরই মধ্যে ওই রাস্তায় যান চলাচল শুরু হয়ে গেছে ৷ তাই কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে । বাইপাসের একাংশ বসে গেছে । এই মুহূর্তে সেখান দিয়ে যান চলাচল সম্ভব নয় । তাতে রাস্তার আরও ক্ষতি হবে । তবে ক্ষতিগ্রস্ত অংশের মেরামতির কাজ শুরু করা হয়েছে । রাস্তাটি চলাচলের উপযুক্ত করতে সেপ্টেম্বরের পুরোটাই লেগে যাবে । তবুও তাঁরা জেলাশাসক ও জেলার ব্যবসায়িক সংগঠনের আবেদনে সাড়া দিয়ে পুজোর আগে বাইপাস চালু করার চেষ্টা করছেন ।

মালদা, 16 সেপ্টেম্বর : চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব ঘিরে এখনও টালমাটাল ইংরেজবাজার পৌরসভা । যার প্রভাব পড়েছে পৌর পরিষেবায় । শহরজুড়ে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে আবর্জনার স্তূপ । এদিকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার অন্যতম কারণ হিসেবে এলাকার বেহাল সাফাই ব্যবস্থাকে হাতিয়ার করেছিলেন তৃণমূল কাউন্সিলররা ৷ তবে চেয়ারম্যান নিজেও স্বীকার করেছেন পরিষেবা এখনও স্বাভাবিক হয়নি ৷ যদিও তাঁর দাবি, অনাস্থার কারণে নয়, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের জন্যই শহরের আবর্জনা ঠিকমতো সাফাই করা যাচ্ছে না । যতদিন না 34 নম্বর জাতীয় সড়কের বাইপাস খুলে দেওয়া হবে, ততদিন এই সমস্যা থাকবেই । অন্যদিকে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ অবশ্য জানিয়েছে, চলতি মাসে বাইপাস চালু হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই ।

উল্লেখ্য, গত 28 অগাস্ট ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন 15 জন তৃণমূল কাউন্সিলর । তাঁদের বক্তব্য ছিল, পৌর পরিষেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন চেয়ারম্যান । শহরের আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে না । নিকাশি ব্যবস্থাও তথৈবচ । তাঁরা জনপ্রতিনিধি । অথচ মানুষের প্রশ্নের জবাব দিতে পারছেন না । তাই তাঁরা এই চেয়ারম্যানের অপসারণ চান । এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয় । আসরে নামতে হয় শাসকদলের রাজ্য নেতৃত্বকে । কিন্তু আজও সমস্যার সমাধান হয়নি । এখনও অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হয়নি । ফলে পৌরসভার অন্দরমহল এখনও অশান্ত । তার প্রভাব পড়ছে পৌর পরিষেবাতেও । শহরের আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে । পুজোর মুখে এনিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন সবাই ।

Ingraj Bazar municipality cleaning system of area is affected
ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ

এনিয়ে প্রশ্ন করা হলে চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, "অনাস্থার জন্য পৌর পরিষেবায় কোনও ব্যাঘাত ঘটেনি । আমি নিয়মিত পৌরসভায় আসছি । আসছেন ভাইস চেয়ারম্যানও । কেউ কোনও কাজ নিয়ে এলে আমাদের ক্ষমতার মধ্যে থেকে সেই কাজও করে দেওয়া হচ্ছে । আর অনাস্থার সঙ্গে জঞ্জালের কোনও সম্পর্ক নেই । এটা ঠিক, জঞ্জাল নিয়ে একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে । কারণ, জঞ্জাল ফেলার জন্য এতদিন আমাদের কোনও নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না । তা ফেলার জন্য আমরা মহদিপুরে একটা জায়গা কিনেছি । সেখানে সীমানা প্রাচীরের কাজও শুরু হয়েছে । আগে আমরা ইংরেজবাজার নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতি কিংবা অন্য কোনও জায়গায় আবর্জনা ফেলতাম । এখন মহদিপুরের ওই জায়গায় আবর্জনা ফেলার কাজও শুরু হয়েছে । কিন্তু ওই জায়গাটি শহর থেকে 17 কিলোমিটার দূরে । দূরত্বের জন্য সেখানে আবর্জনা নিয়ে যেতে সময় বেশি লাগছে । উপরন্তু, 34 নম্বর জাতীয় সড়ক ছাড়া সেখানে যাওয়ার কোনও রাস্তা নেই । কিন্তু এখন বাইপাস দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হওয়ায় প্রবল যানজটে এই 17 কিলোমিটার যাতায়াত করতে 4 থেকে 5 ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে । এই সমস্যার জন্য শহরের আবর্জনা যত তাড়াতাড়ি সাফ হওয়ার কথা, তা হচ্ছে না । বাইপাস চালু হয়ে গেলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শহরের আবর্জনা সাফ করে আমরা শহরকে পরিষ্কার রাখতে পারব ।"

দেখুন ভিডিয়ো...

অন্যদিকে 34 নম্বর জাতীয় সড়কের প্রোজেক্ট ডিরেক্টর দীনেশ হানসারিয়া জানিয়েছেন, বাইপাস চালু হয়নি ৷ এরই মধ্যে ওই রাস্তায় যান চলাচল শুরু হয়ে গেছে ৷ তাই কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে । বাইপাসের একাংশ বসে গেছে । এই মুহূর্তে সেখান দিয়ে যান চলাচল সম্ভব নয় । তাতে রাস্তার আরও ক্ষতি হবে । তবে ক্ষতিগ্রস্ত অংশের মেরামতির কাজ শুরু করা হয়েছে । রাস্তাটি চলাচলের উপযুক্ত করতে সেপ্টেম্বরের পুরোটাই লেগে যাবে । তবুও তাঁরা জেলাশাসক ও জেলার ব্যবসায়িক সংগঠনের আবেদনে সাড়া দিয়ে পুজোর আগে বাইপাস চালু করার চেষ্টা করছেন ।

Intro:মালদা, 16 সেপ্টেম্বর : চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব ঘিরে এখনও টালমাটাল ইংরেজবাজার পৌরসভা। এর প্রভাব পড়েছে পৌর পরিষেবায়। গোটা শহর জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে আবর্জনার স্তুপ। চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা নিয়ে আসার কারণ সম্পর্কে তৃণমূল কাউন্সিলরের বেহাল সাফাই ব্যবস্থাকেই হাতিয়ার করেছিলেন। কিন্তু এখনও সেই পরিষেবা স্বাভাবিক হয়নি। তা মেনে নিচ্ছেন খোদ চেয়ারম্যানও। তবে অনাস্থা নিয়ে নয়, তাঁর দাবি, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের জন্যই শহরের আবর্জনা ঠিকমতো সাফাই করা যাচ্ছে না। যতদিন না 34 নম্বর জাতীয় সড়কের বাইপাস খুলে দেওয়া হবে, ততদিন এই সমস্যা থাকবেই। এদিকে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে, চলতি মাসে বাইপাস চালু হওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই।


Body:উল্লেখ্য, গত 28 অগাস্ট ইংরেজবাজার পৌরসভার চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে আসেন 15 জন তৃণমূল কাউন্সিলর। তাঁদের বক্তব্য ছিল, পৌর পরিষেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন চেয়ারম্যান। শহরের আবর্জনা পরিষ্কার করা হচ্ছে না। নিকাশি ব্যবস্থাও তথৈবচ। তাঁরা জনপ্রতিনিধি। অথচ মানুষের প্রশ্নের জবাব দিতে পারছেন না। তাই তাঁরা এই চেয়ারম্যানের অপসারন চান। এই অনাস্থা প্রস্তাব নিয়ে বিস্তর জলঘোলা হয়। আসরে নামতে হয় শাসকদলের রাজ্য নেতৃত্বকে। কিন্তু আজও সমস্যার সমাধান হয়নি। এখনও অনাস্থা প্রস্তাব প্রত্যাহার করা হয়নি। ফলে পৌরসভার অন্দরমহল এখনও অশান্ত। তার প্রভাব পড়ছে পৌর পরিষেবাতেও। শহরের আবর্জনা নিয়মিত পরিষ্কার হয় না বলে অভিযোগ উঠেছে। পূজোর মুখে এনিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছেন সবাই।
এনিয়ে প্রশ্ন করা হলে চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ বলেন, "অনাস্থার জন্য পৌর পরিষেবায় কোনও ব্যাঘাত ঘটেনি। আমি নিয়মিত পৌরসভায় আসছি। আসছেন ভাইস চেয়ারম্যানও। কেউ কোনও কাজে আসলে আমাদের ক্ষমতার মধ্যে থেকে সেই কাজও করে দেওয়া হচ্ছে। আর অনাস্থার সঙ্গে জঞ্জালের কোনও সম্পর্ক নেই। এটা ঠিক, জঞ্জাল নিয়ে একটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। কারণ, জঞ্জাল ফেলার জন্য এতদিন আমাদের কোনও নির্দিষ্ট জায়গা ছিল না। তা ফেলার জন্য আমরা মহদিপুরে একটা জায়গা কিনেছি। সেখানে সীমানা প্রাচীরের কাজও শুরু হয়েছে। আগে আমরা ইংরেজবাজার নিয়ন্ত্রিত বাজার সমিতি কিংবা অন্য কোনও জায়গায় আবর্জনা ফেলতাম। এখন মহদিপুরের ওই জায়গায় আবর্জনা ফেলার কাজও শুরু হয়েছে। কিন্তু ওই জায়গাটি শহর থেকে 17 কিলোমিটার দূরে। দূরত্বের জন্য সেখানে আবর্জনা নিয়ে যেতে সময় বেশি লাগছে। উপরন্তু, 34 নম্বর জাতীয় সড়ক ছাড়া সেখানে যাওয়ার কোনও রাস্তা নেই। কিন্তু এখন বাইপাস দিয়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রবল যানজটে এই 17 কিলোমিটার যাতায়াত করতে 4-5 ঘন্টা সময় লেগে যাচ্ছে। এই সমস্যার জন্য শহরের আবর্জনা যত তাড়াতাড়ি সাফ হওয়ার কথা, তা হচ্ছে না। বাইপাস চালু হয়ে গেলে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শহরের আবর্জনা সাফ করে আমরা শহরকে পরিষ্কার রাখতে পারব।"


Conclusion:এদিকে 34 নম্বর জাতীয় সড়কের প্রজেক্ট ডিরেক্টর দীনেশ হানসারিয়া জানিয়েছেন, বাইপাস চালু না হতেই ওই রাস্তায় যান চলাচল শুরু হয়ে যাওয়ায় কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। বাইপাসের একাংশ বসে গেছে। এই মুহূর্তে সেখান দিয়ে যান চলাচল সম্ভব নয়। তাতে রাস্তার আরও ক্ষতি হবে। তবে ক্ষতিগ্রস্ত অংশের মেরামতির কাজ শুরু করা হয়েছে। রাস্তাটি চলাচলের উপযুক্ত করতে সেপ্টেম্বরের পুরোটাই লেগে যাবে। তবুও তাঁরা জেলাশাসক ও জেলার ব্যবসায়ী সংগঠনের আবেদনে সাড়া দিয়ে পুজোর আগে বাইপাস চালু করার চেষ্টা করছেন।
Last Updated : Sep 16, 2019, 6:58 PM IST

For All Latest Updates

TAGGED:

malda
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.