ETV Bharat / city

ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্টের রিপোর্ট নিয়ে গাইডলাইন দিল রাজ‍্যের স্বাস্থ্য কমিশন

author img

By

Published : Oct 8, 2020, 8:22 PM IST

বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্ট নিয়ে অনেক অভিযোগ জমা পড়েছে ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশনে ৷ ইতিমধ্যে বুধবার সাতটি অভিযোগের শুনানি হয়েছে ৷

diagnostic center
ডায়াগনস্টিক সেন্টারে টেস্টের রিপোর্ট নিয়ে গাইডলাইন

কলকাতা, 8 অক্টোবর: কোনও ক্ষেত্রে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্টে যেমন টাইপের ভুল থাকে, তেমনই কোনও ক্ষেত্রে আবার টেস্টের রিপোর্টেও ভুল থাকে। বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিরুদ্ধে এমনই বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ দায়ের হচ্ছে ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশনে (WBCERC)। যার জেরে, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিভিন্ন টেস্টের রিপোর্টের জন্য গাইডলাইন তৈরি করে দিল রাজ‍্যের এই স্বাস্থ্য কমিশন।


বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্ট নিয়ে অনেক অভিযোগ আসে‌। এ রকম সাতটি অভিযোগের শুনানি বুধবার হয়েছে রাজ‍্যের স্বাস্থ্য কমিশনে। এই সাতটি অভিযোগের মধ্যে চারটি প‍্যাথলজি এবং তিনটি রেডিওলজি সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অভিযোগ। কমিশন জানিয়েছে, প‍্যাথলজিক‍্যাল টেস্ট সংক্রান্ত বিষয়ে এই অভিযোগগুলির ক্ষেত্রে যে রায় দেওয়া হয়েছে, তা গাইডলাইনের মতো। রাজ‍্যের এই স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন, জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেন, "অনেক সময় এমন অভিযোগ আসে, রিপোর্ট ভুল হয়েছে এবং ওই ভুল রিপোর্টের ভিত্তিতে যে চিকিৎসা হয়েছে, তার জন্য ক্ষতি হয়েছে।" তিনি বলেন, "প্রধানত প‍্যাথলজিক‍্যাল রিপোর্টের ক্ষেত্রে কমিশন বলেছে, যেহেতু এটা মেকানিক্যাল রিপোর্ট, সাধারণত এখানে এই ধরনের ভুল হয়: টাইপ করতে গিয়ে ভুল রিপোর্ট দেওয়া হল। টেস্টের রিপোর্ট ভুল হল, পরে অন্য জায়গায় গিয়ে ওই একই টেস্টের রিপোর্ট ঠিক হল।" তিনি জানিয়েছেন, টাইপিস্ট যদি ভুল করেন, তাই, প্যাথলজিস্ট, যিনি সই করছেন রিপোর্টে, তিনি যেন না দেখে সই না করেন। কমিশন জানিয়েছে, এই রিপোর্টে প‍্যাথলজিস্ট, মাইক্রোবায়োলজিস্ট কিংবা, বায়োকেমিস্ট বা রেডিয়োলজিস্ট যিনি সই করবেন, নিজের হাতে তাঁকে সই করতে হবে। তাঁর সই ছাপার অক্ষর কিংবা স্ট্যাম্পের মাধ্যমে দিলে হবে না।

কমিশন জানিয়েছে, রিপোর্টে টাইপিস্টের ভুলের জন্য মারাত্মক অভিযোগ জানানো হয়েছে। COVID-19 পজেটি়ভ এক রোগীর ডি-ডাইমার টেস্টের রিপোর্টে এসেছিল 410.32। কিন্তু যে রিপোর্ট দেওয়া তাঁকে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ছিল 41032। টাইপের ভুলে এই রিপোর্টে দশমিক না দেওয়ার জন্য সেটা হয়ে যায় 41032। এই রিপোর্ট দেখে ওই রোগীর 15 বছরের মেয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। বাড়ির অন্যরাও অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই রিপোর্টে যে টাইপের ভুল হয়েছিল, তা সংশ্লিষ্ট ল‍্যাবরেটরির স্বীকার করে নিয়েছে। কমিশন প্রশ্ন করে, এই রিপোর্টে যে চিকিৎসক সই করেছিলেন, অস্বাভাবিক এই রিপোর্ট দেখেও তিনি কেন সই করেছিলেন? কারও ক্ষেত্রে শিরা, ধমনীর মধ্যে রক্তের জমাট বাঁধার প্রবণতা রয়েছে কি না, এই ডি-ডাইমার টেস্টে তা বোঝা যায়। কমিশন জানিয়েছে, যখন টাইপিস্ট টাইপ করছেন, টাইপ হয়ে যাওয়ার পরে ওই রিপোর্টকে কমপেয়ার করা উচিত। যে প্যাথলজিস্ট সই করছেন, এই রিপোর্ট দেখে তাঁর যদি মনে হয় অস্বাভাবিক হচ্ছে, তাঁরও কমপেয়ার করা উচিত। দুই বার যদি রি-চেকিং হয়, তাহলে এই ধরনের ভুল হবে না।

রাজ‍্যের এই স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন, জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেন, "টেস্টের রেজাল্টের ক্ষেত্রে যেখানে গন্ডগোল আছে, সেখানে আমরা বলেছি, যদি পেশেন্ট পার্টি এসে বলেন, তাঁর চিকিৎসক বলছেন রিপোর্ট ঠিক হয়নি, তখন বিনামূল্যে আরও একবার ওই টেস্ট করে দেওয়া উচিত। ওই পেশেন্ট পার্টি যদি ওই একই টেস্ট বাইরে থেকে করান, তাহলে বাইরে থেকে করা ওই টেস্টের খরচ এবং আগের টেস্টের খরচ, এই দুটো খরচ-ই প্রথম ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ফেরত দেওয়া উচিত। কিন্তু, টাইপের ভুল যদি হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্যাথলজিক্যাল সেন্টারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। মোটামুটি এই রকম একটি গাইডলাইন আমরা তৈরি করেছি।" বুধবার তিনি বলেন, "এই ধরনের চারটি কেসে আমরা রায় দিয়েছি, যেখানে একটি কেসে 10 হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এবং, টেস্টের খরচ ফেরত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অন্য একটি কেসেও টেস্টের খরচ ফেরত দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে, অন্য আরও দুটি কেসের ক্ষেত্রে কমিশন মনে করেছে প্যাথলজি সেন্টারের কোনও দোষ নেই।"

কমিশন জানিয়েছে, রেডিওলজির যে তিনটি অভিযোগ ছিল, তার মধ্যে এক ব্যক্তির কবজির হাড় ভেঙে গিয়েছিল। তিনি এক্স-রে করান। কিন্তু, এক্স-রের রিপোর্টে কোনও ফ্র্যাকচার দেখা যায়নি। পরে চিকিৎসককে যখন তিনি দেখান, তখন চিকিৎসক বলেন ফ্র্যাকচার ছিল, তবে তখন আর কিছু করা যাবে না। অন্য একটি কেসে এক মহিলার পেটে যন্ত্রণা হচ্ছিল। এই জন্য তাঁর আল্ট্রাসাউন্ড করা হয়। তাঁকে রিপোর্ট দেওয়া হয় যে তাঁর গলব্লাডারে স্টোন রয়েছে। পরে অন্য দুই জায়গায় ওই একই টেস্ট করিয়ে দেখা যায় যে গলব্লাডারে স্টোন নেই। এ ক্ষেত্রে এই রোগীর বক্তব্য, অন্য জায়গা থেকে টেস্ট করিয়ে আগের রিপোর্ট অন্যরকম ছিল বলে তিনি জানতে পারেন। কমিশন জানিয়েছে, এই তিনটি কেসের ক্ষেত্রে একজন রেডিওলজি বিশেষজ্ঞের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে।


কমিশনের চেয়ারপার্সন, জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেন, "এই তিনটি কেসের ক্ষেত্রে রাজ‍্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য, প্রদীপকুমার দেবের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। এই তিনটি কেস আমরা একসঙ্গে রেখেছি। এক্স-রে প্লেট, আল্ট্রাসাউন্ডের ছবি পেশেন্ট পার্টিদের জমা দিতে বলা হয়েছে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ পেলে এবং এই রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে কমিশন এই অভিযোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।"

কলকাতা, 8 অক্টোবর: কোনও ক্ষেত্রে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্টে যেমন টাইপের ভুল থাকে, তেমনই কোনও ক্ষেত্রে আবার টেস্টের রিপোর্টেও ভুল থাকে। বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিরুদ্ধে এমনই বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ দায়ের হচ্ছে ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশনে (WBCERC)। যার জেরে, ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিভিন্ন টেস্টের রিপোর্টের জন্য গাইডলাইন তৈরি করে দিল রাজ‍্যের এই স্বাস্থ্য কমিশন।


বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রিপোর্ট নিয়ে অনেক অভিযোগ আসে‌। এ রকম সাতটি অভিযোগের শুনানি বুধবার হয়েছে রাজ‍্যের স্বাস্থ্য কমিশনে। এই সাতটি অভিযোগের মধ্যে চারটি প‍্যাথলজি এবং তিনটি রেডিওলজি সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে অভিযোগ। কমিশন জানিয়েছে, প‍্যাথলজিক‍্যাল টেস্ট সংক্রান্ত বিষয়ে এই অভিযোগগুলির ক্ষেত্রে যে রায় দেওয়া হয়েছে, তা গাইডলাইনের মতো। রাজ‍্যের এই স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন, জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেন, "অনেক সময় এমন অভিযোগ আসে, রিপোর্ট ভুল হয়েছে এবং ওই ভুল রিপোর্টের ভিত্তিতে যে চিকিৎসা হয়েছে, তার জন্য ক্ষতি হয়েছে।" তিনি বলেন, "প্রধানত প‍্যাথলজিক‍্যাল রিপোর্টের ক্ষেত্রে কমিশন বলেছে, যেহেতু এটা মেকানিক্যাল রিপোর্ট, সাধারণত এখানে এই ধরনের ভুল হয়: টাইপ করতে গিয়ে ভুল রিপোর্ট দেওয়া হল। টেস্টের রিপোর্ট ভুল হল, পরে অন্য জায়গায় গিয়ে ওই একই টেস্টের রিপোর্ট ঠিক হল।" তিনি জানিয়েছেন, টাইপিস্ট যদি ভুল করেন, তাই, প্যাথলজিস্ট, যিনি সই করছেন রিপোর্টে, তিনি যেন না দেখে সই না করেন। কমিশন জানিয়েছে, এই রিপোর্টে প‍্যাথলজিস্ট, মাইক্রোবায়োলজিস্ট কিংবা, বায়োকেমিস্ট বা রেডিয়োলজিস্ট যিনি সই করবেন, নিজের হাতে তাঁকে সই করতে হবে। তাঁর সই ছাপার অক্ষর কিংবা স্ট্যাম্পের মাধ্যমে দিলে হবে না।

কমিশন জানিয়েছে, রিপোর্টে টাইপিস্টের ভুলের জন্য মারাত্মক অভিযোগ জানানো হয়েছে। COVID-19 পজেটি়ভ এক রোগীর ডি-ডাইমার টেস্টের রিপোর্টে এসেছিল 410.32। কিন্তু যে রিপোর্ট দেওয়া তাঁকে দেওয়া হয়েছিল, সেখানে ছিল 41032। টাইপের ভুলে এই রিপোর্টে দশমিক না দেওয়ার জন্য সেটা হয়ে যায় 41032। এই রিপোর্ট দেখে ওই রোগীর 15 বছরের মেয়ে অজ্ঞান হয়ে যায়। বাড়ির অন্যরাও অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই রিপোর্টে যে টাইপের ভুল হয়েছিল, তা সংশ্লিষ্ট ল‍্যাবরেটরির স্বীকার করে নিয়েছে। কমিশন প্রশ্ন করে, এই রিপোর্টে যে চিকিৎসক সই করেছিলেন, অস্বাভাবিক এই রিপোর্ট দেখেও তিনি কেন সই করেছিলেন? কারও ক্ষেত্রে শিরা, ধমনীর মধ্যে রক্তের জমাট বাঁধার প্রবণতা রয়েছে কি না, এই ডি-ডাইমার টেস্টে তা বোঝা যায়। কমিশন জানিয়েছে, যখন টাইপিস্ট টাইপ করছেন, টাইপ হয়ে যাওয়ার পরে ওই রিপোর্টকে কমপেয়ার করা উচিত। যে প্যাথলজিস্ট সই করছেন, এই রিপোর্ট দেখে তাঁর যদি মনে হয় অস্বাভাবিক হচ্ছে, তাঁরও কমপেয়ার করা উচিত। দুই বার যদি রি-চেকিং হয়, তাহলে এই ধরনের ভুল হবে না।

রাজ‍্যের এই স্বাস্থ্য কমিশনের চেয়ারপার্সন, জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেন, "টেস্টের রেজাল্টের ক্ষেত্রে যেখানে গন্ডগোল আছে, সেখানে আমরা বলেছি, যদি পেশেন্ট পার্টি এসে বলেন, তাঁর চিকিৎসক বলছেন রিপোর্ট ঠিক হয়নি, তখন বিনামূল্যে আরও একবার ওই টেস্ট করে দেওয়া উচিত। ওই পেশেন্ট পার্টি যদি ওই একই টেস্ট বাইরে থেকে করান, তাহলে বাইরে থেকে করা ওই টেস্টের খরচ এবং আগের টেস্টের খরচ, এই দুটো খরচ-ই প্রথম ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ফেরত দেওয়া উচিত। কিন্তু, টাইপের ভুল যদি হয়, তাহলে সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্যাথলজিক্যাল সেন্টারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। মোটামুটি এই রকম একটি গাইডলাইন আমরা তৈরি করেছি।" বুধবার তিনি বলেন, "এই ধরনের চারটি কেসে আমরা রায় দিয়েছি, যেখানে একটি কেসে 10 হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এবং, টেস্টের খরচ ফেরত দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অন্য একটি কেসেও টেস্টের খরচ ফেরত দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে, অন্য আরও দুটি কেসের ক্ষেত্রে কমিশন মনে করেছে প্যাথলজি সেন্টারের কোনও দোষ নেই।"

কমিশন জানিয়েছে, রেডিওলজির যে তিনটি অভিযোগ ছিল, তার মধ্যে এক ব্যক্তির কবজির হাড় ভেঙে গিয়েছিল। তিনি এক্স-রে করান। কিন্তু, এক্স-রের রিপোর্টে কোনও ফ্র্যাকচার দেখা যায়নি। পরে চিকিৎসককে যখন তিনি দেখান, তখন চিকিৎসক বলেন ফ্র্যাকচার ছিল, তবে তখন আর কিছু করা যাবে না। অন্য একটি কেসে এক মহিলার পেটে যন্ত্রণা হচ্ছিল। এই জন্য তাঁর আল্ট্রাসাউন্ড করা হয়। তাঁকে রিপোর্ট দেওয়া হয় যে তাঁর গলব্লাডারে স্টোন রয়েছে। পরে অন্য দুই জায়গায় ওই একই টেস্ট করিয়ে দেখা যায় যে গলব্লাডারে স্টোন নেই। এ ক্ষেত্রে এই রোগীর বক্তব্য, অন্য জায়গা থেকে টেস্ট করিয়ে আগের রিপোর্ট অন্যরকম ছিল বলে তিনি জানতে পারেন। কমিশন জানিয়েছে, এই তিনটি কেসের ক্ষেত্রে একজন রেডিওলজি বিশেষজ্ঞের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে।


কমিশনের চেয়ারপার্সন, জাস্টিস (অবসরপ্রাপ্ত) অসীম বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেন, "এই তিনটি কেসের ক্ষেত্রে রাজ‍্যের স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য, প্রদীপকুমার দেবের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। এই তিনটি কেস আমরা একসঙ্গে রেখেছি। এক্স-রে প্লেট, আল্ট্রাসাউন্ডের ছবি পেশেন্ট পার্টিদের জমা দিতে বলা হয়েছে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ পেলে এবং এই রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে কমিশন এই অভিযোগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.