ETV Bharat / city

বাসে মোবাইল পকেটমারি? চিনে নিন ওদের

অফিস টাইমের ভিড় বাসে পকেটমারের খোঁজে পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার তিন ৷

ধৃতরা
author img

By

Published : Oct 17, 2019, 12:13 PM IST

কলকাতা, 17 অক্টোবর : অফিস টাইমে হাওড়া কিংবা শিয়ালদাগামী বাসে ভিড় থাকে যথেষ্টই । আর সেই সুযোগ নিয়ে পকেটমাররা হাপিস করে দেয় মানিব্যাগ ও মোবাইল ফোন । এই রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন অনেকেই ৷ এই বিষয়ে কলকাতা পুলিশের কাছে জমা পড়েছে বহু অভিযোগ ৷ তারই ভিত্তিতে নজরদারিতে নেমেছে পুলিশ ৷ গতরাতে হদিশ পাওয়া গেছে এমনই একটি পকেটমার চক্রের ৷

দুর্গা পুজোর আগে থেকেই মানিকতলা থানা এলাকার বাসগুলিতে নজরদারি চালাচ্ছে সাদা পোশাকের পুলিশ ৷ আর তাতেই সামনে এল পকেটমার চক্র । গতরাতে হাওড়াগামী একটি বাসে মানিকতলা থানার এক পুলিশকর্মী হাতেনাতে ধরে ফেলেন এক পকেটমারকে । সেই পকেটমার ক্রিক রো'র বাসিন্দা গণেশ সহানি নামে এক ব্যক্তির পকেট থেকে মোবাইল তুলে নিতে যাচ্ছিল । জানা যায়, ধৃতের নাম পরিতোষ হালদার (19) ৷ সে পার্ক সার্কাস ময়দান এলাকার ঝুপড়িতে থাকে । তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় অনেক মোবাইল । তাকে তৎক্ষণাৎ মানিকতলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয় । নির্দিষ্ট ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে ।

ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চত্বরের অন্য পকেটমারদের সম্পর্কেও খোঁজখবর নেয় পুলিশ । তাকে সঙ্গে নিয়েই তল্লাশি চালায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় । নারকেলডাঙা থানা এলাকায় একটি বাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সন্দেশখালির বাসিন্দা রাহুল শেখকে । তার কাছেও উদ্ধার হয় মোবাইল । আবার ওই দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পাওয়া যায় আরো একজন পকেটমারের খোঁজ। তার নাম বাপি নস্কর । সে বারুইপুর এলাকার বাসিন্দা । তার কাছেও উদ্ধার হয়েছে একটি দামি মোবাইল ।



.

কলকাতা, 17 অক্টোবর : অফিস টাইমে হাওড়া কিংবা শিয়ালদাগামী বাসে ভিড় থাকে যথেষ্টই । আর সেই সুযোগ নিয়ে পকেটমাররা হাপিস করে দেয় মানিব্যাগ ও মোবাইল ফোন । এই রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছেন অনেকেই ৷ এই বিষয়ে কলকাতা পুলিশের কাছে জমা পড়েছে বহু অভিযোগ ৷ তারই ভিত্তিতে নজরদারিতে নেমেছে পুলিশ ৷ গতরাতে হদিশ পাওয়া গেছে এমনই একটি পকেটমার চক্রের ৷

দুর্গা পুজোর আগে থেকেই মানিকতলা থানা এলাকার বাসগুলিতে নজরদারি চালাচ্ছে সাদা পোশাকের পুলিশ ৷ আর তাতেই সামনে এল পকেটমার চক্র । গতরাতে হাওড়াগামী একটি বাসে মানিকতলা থানার এক পুলিশকর্মী হাতেনাতে ধরে ফেলেন এক পকেটমারকে । সেই পকেটমার ক্রিক রো'র বাসিন্দা গণেশ সহানি নামে এক ব্যক্তির পকেট থেকে মোবাইল তুলে নিতে যাচ্ছিল । জানা যায়, ধৃতের নাম পরিতোষ হালদার (19) ৷ সে পার্ক সার্কাস ময়দান এলাকার ঝুপড়িতে থাকে । তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় অনেক মোবাইল । তাকে তৎক্ষণাৎ মানিকতলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয় । নির্দিষ্ট ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে ।

ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চত্বরের অন্য পকেটমারদের সম্পর্কেও খোঁজখবর নেয় পুলিশ । তাকে সঙ্গে নিয়েই তল্লাশি চালায় সংশ্লিষ্ট এলাকায় । নারকেলডাঙা থানা এলাকায় একটি বাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সন্দেশখালির বাসিন্দা রাহুল শেখকে । তার কাছেও উদ্ধার হয় মোবাইল । আবার ওই দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পাওয়া যায় আরো একজন পকেটমারের খোঁজ। তার নাম বাপি নস্কর । সে বারুইপুর এলাকার বাসিন্দা । তার কাছেও উদ্ধার হয়েছে একটি দামি মোবাইল ।



.

Intro:কলকাতা, 16 অক্টোবর: অফিস টাইমে হাওড়া কিংবা শিয়ালদাগামী বাসে ভিড় থাকে যথেষ্টই। আর সেই সুযোগ নিয়ে পকেটমাররা হাপিস করে দেয় মানিব্যাগ কিমা মোবাইল ফোন। অনেকেই বাসে খুইয়েছেন সেসব। কিন্তু কারা করে এই কাজ?
Body:দুর্গা পুজোর আগে থেকেই মানিকতলা থানা বাসগুলিতে নজরদারি চালাচ্ছে। সাদা পোশাকে চলন্ত বাসে চলছে নজরদারি। আর তাতেই সামনে এলো পকেটমার চক্র। গতরাতে হাওড়াগামী একটি বাসে মানিকতলা থানার পুলিশ কর্মী হাতেনাতে ধরে ফেলেন এক পকেটমারকে। সেই পকেটমার ক্রিক রোয়ের বাসিন্দা গণেশ সহানি নামে এক ব্যক্তির পকেট থেকে মোবাইল তুলে নিচ্ছিল। হাতেনাতে ধরে ফেলা হয় পকেটমারকে। জানা যায়, তার নাম পরিতোষ হালদার। 19 বছরের পরিতোষ পার্ক সার্কাস ময়দান এলাকার ঝুপরিবাসী। তার কাছ থেকে উদ্ধার হয় মোবাইল। তাকে তৎক্ষণাৎ মানিকতলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। নির্দিষ্ট ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।Conclusion:ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চত্ত্বরের অন্য পকেটমারদের সম্পর্কেও খোঁজখবর নেওয়া হয়। তারপর তাকে সঙ্গে নিয়েই তল্লাশি চালায় পুলিশ। নারকেলডাঙা থানা এলাকায় একটি বাস থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সন্দেশখালির বাসিন্দা রাহুল শেখকে। তার কাছেও উদ্ধার হয় মোবাইল। এই দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পাওয়া যায় আরো একজনের খোঁজ। তার নাম বাপি নস্কর। সে বারুইপুর এলাকার বাসিন্দা। তার কাছেও উদ্ধার হয়েছে একটি দামি মোবাইল।



.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.