ETV Bharat / city

হাসপাতাল থেকে স্বামী ফিরবেন বাড়িতে, স্ত্রী বেঁচে থাকবেন অন্যদের শরীরে

আজ (বুধবার) হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরছেন স্বামী কাজল দেব । কিন্তু, স্ত্রী ইতি দেবের আর বাড়িতে ফেরা হল না । তবে, তাঁর লিভার এবং দুই কিডনি এখন অন্য রোগীদের শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ।

কাজল দেব ও ইতি দেব
author img

By

Published : Aug 21, 2019, 6:06 AM IST

কলকাতা, 21 অগাস্ট : সপ্তাহ খানেকের ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন । আজ (বুধবার) হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরছেন স্বামী কাজল দেব । কিন্তু, স্ত্রী ইতি দেবের আর বাড়িতে ফেরা হল না । তবে, তাঁর লিভার এবং দুই কিডনি এখন অন্য রোগীদের শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছে । পরিজনদের বক্তব্য, এভাবেই তিনি এখন অন্যের শরীরে বেঁচে থাকবেন ৷

ইতি দেব । বাড়ি ব্যারাকপুরের ইছাপুরে । ৫৭ বছরের এই মহিলা যেদিন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন, তার দিন সাতেক আগে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁর স্বামী কাজল দেব (৭৮) । তিনি ইছাপুরের রাইফেল ফ্যাক্টরিতে চাকরি করতেন । মল্লিকবাজারে অবস্থিত বেসরকারি একটি হাসপাতালে কাজল দেবের চিকিৎসা হয়েছে । সোমবার হাসপাতাল থেকে তাঁকে ছুটি দেওয়ার কথা ছিল । কিন্তু, ওইদিনই ইতি দেবের ব্রেন ডেথ ঘোষণা করেন SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকরা । মঙ্গলবার তাঁদের এক আত্মীয় জয়দেব দাস বলেন, "বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয় । এই অবস্থায় কাজলবাবুকে আমরা হাসপাতাল থেকে ছুটি করাইনি ।" একইসঙ্গে তিনি বলেন, "স্ত্রীর মৃত্যুর কথা এখনও জানেন না কাজলবাবু । বুধবার তাঁকে আমরা হাসপাতাল থেকে ছুটি করিয়ে নিয়ে যাব । তবে, আপাতত নিজের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে না কাজলবাবুকে ।"

স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন । আগে একমাত্র ছেলে কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন । তিনি টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়র । ছেলের জন্য মা বাবার টেনশন হত । এ কথা জানিয়ে জয়দেব দাস বলেন, "কাজলবাবু স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সপ্তাহ খানেক পরে স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তাঁর স্ত্রী । কাজলবাবুর চিকিৎসা তখন চলছে মল্লিকবাজারের বেসরকারি একটি হাসপাতালে । তাঁর স্ত্রীকে আমরা স্থানীয় একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যাই । সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় মল্লিক বাজারের বেসরকারি ওই হাসপাতালে । সেখানকার চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, তাঁকে বাচাঁনো মুশকিল । এরপরে তাঁকে আমরা নিয়ে যাই SSKM হাসপাতালে ।" তিনি বলেন, "যদি কোনওভাবে ইতি দেবকে বাঁচিয়ে তোলা যায় তার চেষ্টা করছিলেন SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকরা । শেষপর্যন্ত ব্রেন ডেথ ঘোষণা করা ছাড়া অন্য আর কোনও উপায় ছিল না চিকিৎসকদের কাছে ।"

একইসঙ্গে তিনি বলেন, "বেঁচে থাকার সময় অঙ্গদানের কথা বলেছিলেন ইতি দেব । SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকদের আমরা জানিয়ে দিয়েছিলাম, ব্রেন ডেথ ঘোষণার পরে ইতি দেবের অঙ্গদান করার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি ।" শেষ পর্যন্ত সোমবার বিকালে ব্রেন ডেথ ঘোষণা করা হয় । ইতি দেবের হৃদযন্ত্র অন্য কোনও রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপনের জন্য যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হয়নি বলে জানা গেছে । এই জন্য ব্রেন ডেথ ঘোষিত এই রোগীর লিভার এবং দুই কিডনি মঙ্গলবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে তিন রোগীর শরীরে । জয়দেব দাস বলেন, "অন্য রোগীদের শরীরে ইতি দেবের অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমেই তিনি এখন আমাদের মধ্যে বেঁচে থাকবেন ।"

১৫ অগাস্ট থেকে SSKM হাসপাতালে ইতি দেবের চিকিৎসা চলছিল । তাঁর দুই কিডনি মঙ্গলবার SSKM হাসপাতালে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ৩৩ বছর বয়সি এক পুরুষ রোগী এবং ৪০ বছর বয়সি এক মহিলা রোগীর শরীরে । ব্রেন ডেথ ঘোষিত এই রোগীর লিভার মঙ্গলবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে উলটোডাঙার কাছে EM বাইপাসের ধারে অবস্থিত বেসরকারি এক হাসপাতালে । সেখানে ৬৩ বছর বয়সি এক পুরুষ রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছে এই লিভার । শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, এই ৩ জন অঙ্গগ্রহীতার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে ।

কলকাতা, 21 অগাস্ট : সপ্তাহ খানেকের ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন । আজ (বুধবার) হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরছেন স্বামী কাজল দেব । কিন্তু, স্ত্রী ইতি দেবের আর বাড়িতে ফেরা হল না । তবে, তাঁর লিভার এবং দুই কিডনি এখন অন্য রোগীদের শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছে । পরিজনদের বক্তব্য, এভাবেই তিনি এখন অন্যের শরীরে বেঁচে থাকবেন ৷

ইতি দেব । বাড়ি ব্যারাকপুরের ইছাপুরে । ৫৭ বছরের এই মহিলা যেদিন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন, তার দিন সাতেক আগে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁর স্বামী কাজল দেব (৭৮) । তিনি ইছাপুরের রাইফেল ফ্যাক্টরিতে চাকরি করতেন । মল্লিকবাজারে অবস্থিত বেসরকারি একটি হাসপাতালে কাজল দেবের চিকিৎসা হয়েছে । সোমবার হাসপাতাল থেকে তাঁকে ছুটি দেওয়ার কথা ছিল । কিন্তু, ওইদিনই ইতি দেবের ব্রেন ডেথ ঘোষণা করেন SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকরা । মঙ্গলবার তাঁদের এক আত্মীয় জয়দেব দাস বলেন, "বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয় । এই অবস্থায় কাজলবাবুকে আমরা হাসপাতাল থেকে ছুটি করাইনি ।" একইসঙ্গে তিনি বলেন, "স্ত্রীর মৃত্যুর কথা এখনও জানেন না কাজলবাবু । বুধবার তাঁকে আমরা হাসপাতাল থেকে ছুটি করিয়ে নিয়ে যাব । তবে, আপাতত নিজের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে না কাজলবাবুকে ।"

স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন । আগে একমাত্র ছেলে কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন । তিনি টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়র । ছেলের জন্য মা বাবার টেনশন হত । এ কথা জানিয়ে জয়দেব দাস বলেন, "কাজলবাবু স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সপ্তাহ খানেক পরে স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তাঁর স্ত্রী । কাজলবাবুর চিকিৎসা তখন চলছে মল্লিকবাজারের বেসরকারি একটি হাসপাতালে । তাঁর স্ত্রীকে আমরা স্থানীয় একটি নার্সিংহোমে নিয়ে যাই । সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় মল্লিক বাজারের বেসরকারি ওই হাসপাতালে । সেখানকার চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, তাঁকে বাচাঁনো মুশকিল । এরপরে তাঁকে আমরা নিয়ে যাই SSKM হাসপাতালে ।" তিনি বলেন, "যদি কোনওভাবে ইতি দেবকে বাঁচিয়ে তোলা যায় তার চেষ্টা করছিলেন SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকরা । শেষপর্যন্ত ব্রেন ডেথ ঘোষণা করা ছাড়া অন্য আর কোনও উপায় ছিল না চিকিৎসকদের কাছে ।"

একইসঙ্গে তিনি বলেন, "বেঁচে থাকার সময় অঙ্গদানের কথা বলেছিলেন ইতি দেব । SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকদের আমরা জানিয়ে দিয়েছিলাম, ব্রেন ডেথ ঘোষণার পরে ইতি দেবের অঙ্গদান করার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি ।" শেষ পর্যন্ত সোমবার বিকালে ব্রেন ডেথ ঘোষণা করা হয় । ইতি দেবের হৃদযন্ত্র অন্য কোনও রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপনের জন্য যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হয়নি বলে জানা গেছে । এই জন্য ব্রেন ডেথ ঘোষিত এই রোগীর লিভার এবং দুই কিডনি মঙ্গলবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে তিন রোগীর শরীরে । জয়দেব দাস বলেন, "অন্য রোগীদের শরীরে ইতি দেবের অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমেই তিনি এখন আমাদের মধ্যে বেঁচে থাকবেন ।"

১৫ অগাস্ট থেকে SSKM হাসপাতালে ইতি দেবের চিকিৎসা চলছিল । তাঁর দুই কিডনি মঙ্গলবার SSKM হাসপাতালে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ৩৩ বছর বয়সি এক পুরুষ রোগী এবং ৪০ বছর বয়সি এক মহিলা রোগীর শরীরে । ব্রেন ডেথ ঘোষিত এই রোগীর লিভার মঙ্গলবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে উলটোডাঙার কাছে EM বাইপাসের ধারে অবস্থিত বেসরকারি এক হাসপাতালে । সেখানে ৬৩ বছর বয়সি এক পুরুষ রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছে এই লিভার । শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, এই ৩ জন অঙ্গগ্রহীতার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে ।

Intro:কলকাতা, ২০ অগাস্ট: সপ্তাহ খানিকের ব্যবধানে স্বামী-স্ত্রী দু' জনেই স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন। আগামী কাল, বুধবার, হাসপাতাল থেকে বাড়িতেও ফিরছেন স্বামী কাজল দেব। অথচ, স্ত্রী ইতি দেবের আর বাড়িতে ফেরা হল না। তবে, তাঁর লিভার এবং দুই কিডনি এখন অন্য রোগীদের শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছে। আর, এভাবেই তিনি এখন অন্য মানুষের শরীরে বেঁচে থাকবেন বলে আশায় রয়েছেন পরিজনরা।
Body:ইতি দেব। ব্যারাকপুরের ইছাপুরের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। ৫৭ বছরের এই গৃহবধূ যে দিন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন, তার দিন সাতেক আগে স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁর স্বামী কাজল দেব (৭৮)। তিনি ইছাপুরের রাইফেল ফ্যাক্টরিতে চাকরি করতেন। মল্লিকবাজারে অবস্থিত বেসরকারি একটি হাসপাতালে কাজল দেবের চিকিৎসা হয়েছে। গতকাল, সোমবার হাসপাতাল থেকে তাঁকে ছুটি দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, গতকাল, সোমবারই ইতি দেবের ব্রেন ডেথ ঘোষণা করেন SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার তাঁদের এক আত্মীয় জয়দেব দাস বলেন, "বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। এই অবস্থায় কাজলবাবুকে আমরা হাসপাতাল থেকে ছুটি করাইনি।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "স্ত্রীর মৃত্যুর কথা এখনও জানেন না কাজলবাবু। বুধবার তাঁকে আমরা হাসপাতাল থেকে ছুটি করিয়ে নিয়ে যাব। তবে, আপাতত ওনাদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে না কাজলবাবুকে।"

স্বামী-স্ত্রী দু'জনেই হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন। আগের একমাত্র ছেলে কর্মসূত্রে রাজ্যের বাইরে থাকেন। তিনি টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ার। ছেলের জন্য মা বাবার টেনশন হতো। এ কথা জানিয়ে জয়দেব দাস বলেন, "কাজলবাবু স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার সপ্তাহ খানিক পরে স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তাঁর স্ত্রী। কাজলবাবুর চিকিৎসা তখন চলছে মল্লিকবাজারের বেসরকারি একটি হাসপাতালে। তাঁর স্ত্রীকে আমরা স্থানীয় একটি নার্সিং হোমে নিয়ে যায়। সেখান থেকে নিয়ে যায় মল্লিক বাজারের বেসরকারি ওই হাসপাতালে। সেখানকার চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, তাঁকে বাচাঁনো মুশকিল। এর পরে তাকে আমরা নিয়ে যায় SSKM হাসপাতালে।" তিনি বলেন, "যদি কোনও ভাবে ইতি দেবকে বাঁচিয়ে তোলা যায় তার চেষ্টা করছিলেন SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকরা। শেষ পর্যন্ত ব্রেন ডেথ ঘোষণা করা ছাড়া অন্য আর কোনও উপায় ছিল না চিকিৎসকদের কাছে।"Conclusion:একই সঙ্গে তিনি বলেন, "বেঁচে থাকার সময় অঙ্গ দানের কথা বলেছিলেন ইতি দেব। SSKM হাসপাতালের চিকিৎসকদের আমরা জানিয়ে দিয়েছিলাম, ব্রেন ডেথ ঘোষণার পরে ইতি দেবের অঙ্গ দান করার জন্য আমরা প্রস্তুত রয়েছি।" শেষ পর্যন্ত সোমবার বিকালে ব্রেন ডেথ ঘোষণা করা হয়। ইতি দেবের হৃদযন্ত্র অন্য কোনও রোগীর শরীরে প্রতিস্থাপনের জন্য যোগ্য হিসাবে বিবেচিত হয়নি বলে জানা গিয়েছে। এই জন্য ব্রেন ডেথ ঘোষিত এই রোগীর লিভার এবং দুই কিডনি মঙ্গলবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে তিন জন রোগীর শরীরে। জয়দেব দাস বলেন, "অন্য রোগীদের শরীরে ইতি দেবের অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমেই তিনি এখন আমাদের মধ্যে বেঁচে থাকবেন।"

গত ১৫ অগাস্ট থেকে SSKM হাসপাতালে ইতি দেবের চিকিৎসা চলছিল। তাঁর দুই কিডনি মঙ্গলবার SSKM হাসপাতালে প্রতিস্থাপিত হয়েছে ৩৩ বছর বয়সি এক পুরুষ রোগী এবং ৪০ বছর বয়সি এক মহিলা রোগীর শরীরে। ব্রেন ডেথ ঘোষিত এই রোগীর লিভার মঙ্গলবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে উল্টোডাঙার কাছে EM বাইপাসের ধারে অবস্থিত বেসরকারি এক হাসপাতালে। সেখানে ৬৩ বছর বয়সি এক পুরুষ রোগীর শরীরে প্রতি স্থাপিত হয়েছে এই লিভার। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, এই ৩ জন অঙ্গ গ্রহীতার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে।

_______

ছবি:
wb_kol_04a_brn_dth_orgn_donation_updtd_pic_7203421
ব্রেন ডেথ ঘোষিত রোগী এবং তাঁর স্বামী




ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.