ETV Bharat / city

কোরোনায় নয়, আলিপুর বডিগার্ড লাইনে ব্যক্তির মৃত‍্যু সেরিব্রাল অ্যাটাকে - কোরোনা

গতরাতে আলিপুর বডিগার্ড লাইনের ক্যান্টিনে উদ্ধার হয় 48 বছরের সুজিত সিংহ রায়ের দেহ। সেরিব্রাল অ্যাটাকেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা গেছে ।

bodyguard
বডিগার্ড
author img

By

Published : May 14, 2020, 9:27 PM IST

কলকাতা, 14 মে: কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে নয়। খুনও নয়। আলিপুর বডিগার্ড লাইনের ক্যান্টিন কর্মীর দাদার মৃত্যু স্বাভাবিক। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে, সেরিব্রাল অ্যাটাকেই মৃত্যু হয়েছে ওই ব‍্যক্তির।



গতরাতে আলিপুর বডিগার্ড লাইনের ক্যান্টিনে উদ্ধার হয় 48 বছরের সুজিত সিংহ রায়ের দেহ। তাঁর মুখের উপর রাখা ছিল একটি বালিশ। তাই তাঁকে খুন করা হয়েছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। ওই ব্যক্তির বাড়ি বাঁকুড়ায়। লকডাউন শুরুর দিন কয়েক আগে তিনি আলিপুর বডিগার্ড লাইনে এসেছিলেন । তাঁর ভাই সেখানকার ক‍্যান্টিন কর্মী। তবে তিনি ভাইয়ের সঙ্গে থাকতেন না। থাকতেন ওই ক্যান্টিনে। তার ভাই জানান, দাদা অসুস্থ ছিল। চিকিৎসার জন্যই কলকাতায় এসেছিলেন। তারপরই মৃত্যু । কোরোনা সংক্রমণের জন্য কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল।


প্রসঙ্গত ইতিমধ্যেই আলিপুর বডিগার্ড লাইনে দুজনের শরীরে পাওয়া গেছে কোরোনার সংক্রমণ। এরফলে বডিগার্ড লাইনকে কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে এই ধরনের মৃত্যুর ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়ায় বাসিন্দাদের মধ্যে। রাতেই ঠিক করা হয় ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ পরীক্ষা করা হবে। ওই ব্যক্তিকে কেউ খুন করেছে কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য করা হবে ময়নাতদন্ত। সেই ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট ইতিমধ্যেই এসে পৌঁছেছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের হাতে। যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির শরীরে কোরোনা সংক্রমণ ছিল না। ময়নাতদন্তের 36 থেকে 48 ঘন্টা আগে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, সেরিব্রাল অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে ওই ব্যক্তির।

কলকাতা, 14 মে: কোরোনায় আক্রান্ত হয়ে নয়। খুনও নয়। আলিপুর বডিগার্ড লাইনের ক্যান্টিন কর্মীর দাদার মৃত্যু স্বাভাবিক। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে, সেরিব্রাল অ্যাটাকেই মৃত্যু হয়েছে ওই ব‍্যক্তির।



গতরাতে আলিপুর বডিগার্ড লাইনের ক্যান্টিনে উদ্ধার হয় 48 বছরের সুজিত সিংহ রায়ের দেহ। তাঁর মুখের উপর রাখা ছিল একটি বালিশ। তাই তাঁকে খুন করা হয়েছে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। ওই ব্যক্তির বাড়ি বাঁকুড়ায়। লকডাউন শুরুর দিন কয়েক আগে তিনি আলিপুর বডিগার্ড লাইনে এসেছিলেন । তাঁর ভাই সেখানকার ক‍্যান্টিন কর্মী। তবে তিনি ভাইয়ের সঙ্গে থাকতেন না। থাকতেন ওই ক্যান্টিনে। তার ভাই জানান, দাদা অসুস্থ ছিল। চিকিৎসার জন্যই কলকাতায় এসেছিলেন। তারপরই মৃত্যু । কোরোনা সংক্রমণের জন্য কি না তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছিল।


প্রসঙ্গত ইতিমধ্যেই আলিপুর বডিগার্ড লাইনে দুজনের শরীরে পাওয়া গেছে কোরোনার সংক্রমণ। এরফলে বডিগার্ড লাইনকে কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেখানে এই ধরনের মৃত্যুর ঘটনায় স্বাভাবিকভাবেই চাঞ্চল্য ছড়ায় বাসিন্দাদের মধ্যে। রাতেই ঠিক করা হয় ওই ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ পরীক্ষা করা হবে। ওই ব্যক্তিকে কেউ খুন করেছে কি না তা খতিয়ে দেখার জন্য করা হবে ময়নাতদন্ত। সেই ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট ইতিমধ্যেই এসে পৌঁছেছে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের হাতে। যুগ্ম কমিশনার (অপরাধ) মুরলীধর শর্মা জানিয়েছেন, ওই ব্যক্তির শরীরে কোরোনা সংক্রমণ ছিল না। ময়নাতদন্তের 36 থেকে 48 ঘন্টা আগে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। প্রাথমিক রিপোর্ট বলছে, সেরিব্রাল অ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে ওই ব্যক্তির।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.