ETV Bharat / city

হায়দরাবাদ থেকে গ্রেপ্তার আন্তর্জাতিক নারী পাচার চক্রের কিংপিন - Kolkata

অবাধে বাংলাদেশি মেয়েদের পাচার চলছিল ভারতের বিভিন্ন শহরে। আজ সেই আন্তর্জাতিক নারী পাচার চক্রের পাণ্ডাকে হায়দরাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করল NIA।

arrested Kingpin of international women trafficking gang
কলকাতা
author img

By

Published : May 23, 2020, 11:51 PM IST

কলকাতা, 23 মে: বাংলাদেশ থেকে ভারতের বিভিন্ন শহরে অবাধে চলছিল নারী পাচার। বিষয়টি নজরে আসে NIA-এর। শুরু হয় তদন্ত। জানা যায়, পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত পার করে বাংলাদেশি মেয়েদের পাচার করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন শহরে। যার কিংপিন বসে আছে হায়দরাবাদে। এরপরই হায়দরাবাদে অভিযান চালায় NIA। আজ হায়দরাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হল আন্তর্জাতিক নারী পাচার চক্রের দুই পাণ্ডাকে। পাচার চক্রের বিরুদ্ধে এটি NIA-র বড় সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে।

গত বছর 17 সেপ্টেম্বর NIA উদ্ধার করে বেশ কয়েকজন যুবতিকে। হায়দরাবাদ থেকেই উদ্ধার করা হয় তাদের। এরপর তল্লাশি চালিয়ে জানা যায় তারা বাংলাদেশের নাগরিক। এও জানা যায় যে, নারী পাচার চক্রটি সক্রিয় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গেও। পশ্চিমবঙ্গের একটি পাচার চক্রের সঙ্গে যোগসাজসেই বাংলাদেশ থেকে আনা হচ্ছে যুবতিদের। তারপর তাদের ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ভারতের বিভিন্ন শহরে। ব্যবহার করা হচ্ছে যৌনকর্মী হিসেবে। হায়দরাবাদের বিভিন্ন যৌনপল্লিতে এমন আরও কয়েকজন যুবতির সন্ধান পান তদন্তকারীরা। সেই সূত্র ধরেই আজ হায়দরাবাদ শহরে অভিযান চালিয়ে জাস্টিন ওরফে আবদুল সালামকে গ্রেপ্তার করল NIA। তাকে হায়দরাবাদের ছাত্রীনাকা থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার ভাড়া বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে দুই যুবতিকে। যাদের সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। ইতিমধ্যে জাস্টিনকে জেরা করে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, তার স্ত্রীও এই চক্রের অন্যতম পাণ্ডা। NIA শিভুলি খাতুন নামে 29 বছরের ওই যুবতিকেও গ্রেপ্তার করেছে।

এদিকে, এই মামলায় এর আগে মহম্মদ ইউসুফ খান, বিথি বেগম, সজিব শেখকে গত বছর গ্রেপ্তার করা হয়। গত 12 মার্চ তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট ফাইল করা হয়েছে। এদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই গোয়েন্দারা জানতে পারেন আন্তর্জাতিক নারীপাচার চক্রটির কথা। ধৃতদের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের আর কাদের যোগ রয়েছে তা তদন্ত করে দেখছেন গোয়েন্দারা।

কলকাতা, 23 মে: বাংলাদেশ থেকে ভারতের বিভিন্ন শহরে অবাধে চলছিল নারী পাচার। বিষয়টি নজরে আসে NIA-এর। শুরু হয় তদন্ত। জানা যায়, পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত পার করে বাংলাদেশি মেয়েদের পাচার করা হচ্ছে দেশের বিভিন্ন শহরে। যার কিংপিন বসে আছে হায়দরাবাদে। এরপরই হায়দরাবাদে অভিযান চালায় NIA। আজ হায়দরাবাদ থেকে গ্রেপ্তার করা হল আন্তর্জাতিক নারী পাচার চক্রের দুই পাণ্ডাকে। পাচার চক্রের বিরুদ্ধে এটি NIA-র বড় সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে।

গত বছর 17 সেপ্টেম্বর NIA উদ্ধার করে বেশ কয়েকজন যুবতিকে। হায়দরাবাদ থেকেই উদ্ধার করা হয় তাদের। এরপর তল্লাশি চালিয়ে জানা যায় তারা বাংলাদেশের নাগরিক। এও জানা যায় যে, নারী পাচার চক্রটি সক্রিয় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গেও। পশ্চিমবঙ্গের একটি পাচার চক্রের সঙ্গে যোগসাজসেই বাংলাদেশ থেকে আনা হচ্ছে যুবতিদের। তারপর তাদের ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ভারতের বিভিন্ন শহরে। ব্যবহার করা হচ্ছে যৌনকর্মী হিসেবে। হায়দরাবাদের বিভিন্ন যৌনপল্লিতে এমন আরও কয়েকজন যুবতির সন্ধান পান তদন্তকারীরা। সেই সূত্র ধরেই আজ হায়দরাবাদ শহরে অভিযান চালিয়ে জাস্টিন ওরফে আবদুল সালামকে গ্রেপ্তার করল NIA। তাকে হায়দরাবাদের ছাত্রীনাকা থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার ভাড়া বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে দুই যুবতিকে। যাদের সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। ইতিমধ্যে জাস্টিনকে জেরা করে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, তার স্ত্রীও এই চক্রের অন্যতম পাণ্ডা। NIA শিভুলি খাতুন নামে 29 বছরের ওই যুবতিকেও গ্রেপ্তার করেছে।

এদিকে, এই মামলায় এর আগে মহম্মদ ইউসুফ খান, বিথি বেগম, সজিব শেখকে গত বছর গ্রেপ্তার করা হয়। গত 12 মার্চ তাদের বিরুদ্ধে চার্জশিট ফাইল করা হয়েছে। এদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই গোয়েন্দারা জানতে পারেন আন্তর্জাতিক নারীপাচার চক্রটির কথা। ধৃতদের সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের আর কাদের যোগ রয়েছে তা তদন্ত করে দেখছেন গোয়েন্দারা।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.