ETV Bharat / city

কোরোনা আক্রান্ত OC-র শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল

কোরোনায় আক্রান্ত বন্দর এলাকার এক থানার OC-র অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর ।

corona positive
কোরোনা
author img

By

Published : Apr 19, 2020, 11:55 PM IST

কলকাতা, 19 এপ্রিল: বন্দর এলাকায় এক থানার অফিসার ইনচার্জের কোরোনা সংক্রমণ নিয়ে রীতিমতো চিন্তায় পড়ে গিয়েছিল লালবাজার। তাঁর চিকিৎসা চলছে সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। তবে ওই পুলিশ অফিসারের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

বুধবার সকালে MR বাঙুর হাসপাতালে কোরোনার উপসর্গ নিয়ে ভরতি হন ওই অফিসার ইনচার্জ। শুক্রবার রিপোর্টে জানা যায়, তাঁর সংক্রমণ হয়েছে। তারপরই তাঁকে সল্টলেকের ওই বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। তাঁর পরিবারের সদস্যদের কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হয়েছে । ইতিমধ্যেই ওই অফিসারকে বদলি করা হয়েছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চে। তাঁর জায়গায় ওই থানায় OC-র দায়িত্ব নিয়েছেন ময়ূখময় দাস। সংক্রমিত অফিসারের গাড়ির চালক সহ তাঁর সংস্পর্শে আসা সব পুলিশকর্মীকেও পাঠানো হয়েছে কোয়ারান্টাইনে। জীবাণুমুক্ত করা হয়েছে ওই থানাও।


বন্দর এলাকায় লকডাউন কার্যকর করতে গিয়ে রীতিমতো চাপে পড়তে হয় পুলিশকে। কেন্দ্রীয় রিপোর্টেও এই অঞ্চলের একাধিক জায়গায় নাম উল্লেখ করা হয়। সংক্রমিত অফিসার সশরীরে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে মানুষকে গৃহবন্দী করার কাজ করছিলেন। সেই সূত্রেই কোনও কোরোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে এসে তিনিও আক্রান্ত হয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

গতকাল কলকাতার পুলিশ কমিশনার বন্দর এলাকায় গিয়ে পুলিশ কর্মীদের মনোবল বাড়ানোর কাজ করেছেন। তবে আজ ওই পুলিশ অফিসারের শারীরিক অবস্থার খবর কার্যত স্বস্তি দিল লালবাজারকে।

কলকাতা, 19 এপ্রিল: বন্দর এলাকায় এক থানার অফিসার ইনচার্জের কোরোনা সংক্রমণ নিয়ে রীতিমতো চিন্তায় পড়ে গিয়েছিল লালবাজার। তাঁর চিকিৎসা চলছে সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। তবে ওই পুলিশ অফিসারের শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

বুধবার সকালে MR বাঙুর হাসপাতালে কোরোনার উপসর্গ নিয়ে ভরতি হন ওই অফিসার ইনচার্জ। শুক্রবার রিপোর্টে জানা যায়, তাঁর সংক্রমণ হয়েছে। তারপরই তাঁকে সল্টলেকের ওই বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। তাঁর পরিবারের সদস্যদের কোয়ারান্টাইনে পাঠানো হয়েছে । ইতিমধ্যেই ওই অফিসারকে বদলি করা হয়েছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চে। তাঁর জায়গায় ওই থানায় OC-র দায়িত্ব নিয়েছেন ময়ূখময় দাস। সংক্রমিত অফিসারের গাড়ির চালক সহ তাঁর সংস্পর্শে আসা সব পুলিশকর্মীকেও পাঠানো হয়েছে কোয়ারান্টাইনে। জীবাণুমুক্ত করা হয়েছে ওই থানাও।


বন্দর এলাকায় লকডাউন কার্যকর করতে গিয়ে রীতিমতো চাপে পড়তে হয় পুলিশকে। কেন্দ্রীয় রিপোর্টেও এই অঞ্চলের একাধিক জায়গায় নাম উল্লেখ করা হয়। সংক্রমিত অফিসার সশরীরে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে মানুষকে গৃহবন্দী করার কাজ করছিলেন। সেই সূত্রেই কোনও কোরোনা আক্রান্তের সংস্পর্শে এসে তিনিও আক্রান্ত হয়েছেন বলে মনে করা হচ্ছে।

গতকাল কলকাতার পুলিশ কমিশনার বন্দর এলাকায় গিয়ে পুলিশ কর্মীদের মনোবল বাড়ানোর কাজ করেছেন। তবে আজ ওই পুলিশ অফিসারের শারীরিক অবস্থার খবর কার্যত স্বস্তি দিল লালবাজারকে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.