ETV Bharat / city

সুজাপুরের ঘটনায় CID তদন্তের নির্দেশ, গ্রেপ্তার 7 - সুজাপুর সংক্রান্ত খবর

বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনের ডাকা ভারত বনধকে কেন্দ্র করে গতকাল উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কালিয়াচক থানার সুজাপুর ৷ ঘটনায় CID তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয় ৷ কালিয়াচক থানার পুলিশ এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে ৷ সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরে অভিযুক্ত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ ৷

CID investigation for Sujapur incident
সুজাপুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার 7
author img

By

Published : Jan 9, 2020, 5:02 PM IST

Updated : Jan 9, 2020, 7:05 PM IST

মালদা, 9 জানুয়ারি : মালদার সুজাপুরের ঘটনায় CID তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হল ৷ আজই মালদা রওনা হয়ে গেছে CID-র দল ৷ সূত্রের খবর, নবান্নের তরফে নির্দেশ, গন্ডগোলে জড়িতদের কাউকেই রেয়াত করা হবে না ।

অন্যদিকে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরে অভিযুক্ত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ ৷ আজ এ'কথা জানিয়েছেন পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া ৷ তিনি জানিয়েছেন, গতকালের ঘটনায় ধৃতদের আজ জেলা আদালতে পেশ করা হয়েছে ৷ একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত নিরাপত্তাকর্মীদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে ৷

উল্লেখ্য, বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনের ডাকা ভারত বনধকে কেন্দ্র করে গতকাল উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কালিয়াচক থানার সুজাপুর ৷ পুলিশের সঙ্গে উত্তেজিত জনতার সংঘর্ষ রণক্ষেত্রের আকার নেয় ৷ পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় ৷ মোট নয়টি গাড়ি আগুনে পুড়ে যায় ৷ একাধিক গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় ৷ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-কাচের বোতলের সঙ্গে বোমাও ছোড়া হয় ৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস, রবার বুলেট, এমনকী শূন্যে গুলিও চালায় পুলিশ ৷ এরই মধ্যে কয়েকজন পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ার সেখানে থাকা বেশ কয়েকটি গাড়িতে ভাঙচুর চালাচ্ছে এই রকম একটি ভিডিয়ো ফুটেজ় প্রকাশ্যে আসে ৷ যা নিয়ে গতকালই দুঃখপ্রকাশ করেন পুলিশ সুপার ৷ ঘটনায় জড়িত নিরাপত্তাকর্মীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসও দেন ৷ গতকাল বিকেল থেকেই শুরু হয় ধরপাকড় ৷

সুজাপুরের ঘটনায় CID তদন্তের নির্দেশ

পুলিশের উপর হামলা, সরকারি কাজে বাধাসহ একাধিক অভিযোগে এখনও পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ৷ আটক করা হয়েছে আরও কয়েকজনকে ৷ পুলিশ সুপার বলেন," গতকালের ঘটনায় আমরা বেশ কিছু ভিডিয়ো ফুটেজ় সংগ্রহ করেছি ৷ সেই ফুটেজ়গুলি খতিয়ে দেখে ঘটনায় জড়িত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছি ৷ সে ঘটনায় আরও যারা জড়িত ছিল তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে৷ শুধু তাই নয়, গতকাল যারা মানুষকে উত্তেজনায় প্ররোচনা দিয়েছিল, তাদেরও আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি ৷ তাদের বিরুদ্ধেও আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ৷ আর গতকাল যে পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের গাড়ি ভাঙচুরের ভিডিয়ো ফুটেজ় আমাদের হাতে এসেছে, তা খতিয়ে দেখে তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে ৷ তাদের বিরুদ্ধেও আমরা বিভাগীয় পদক্ষেপ নেব ৷"

পুলিশ সুপার এই নিয়ে বিশদে কিছু না বললেও জানা গিয়েছে, গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে ৷ আরও কয়েকজন পুলিশ ও সিভিককর্মী এই ঘটনায় জড়িত ছিল বলে জানতে পেরেছেন পুলিশকর্তারা ৷ তাদেরও চিহ্নিত করার কাজ চলছে ৷ প্রাথমিকভাবে তাদের সাসপেন্ড করা হতে পারে বলেই জানা যাচ্ছে ৷ তবে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে পুলিশের নজরে রয়েছে ধর্মঘটের আহ্বায়করাও ৷ পুলিশের বক্তব্য, যে ভাবে নিরাপত্তাকর্মীদের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনার দায় জেলা পুলিশকে নিতে হয়েছে, একইভাবে গতকালের ঘটনায় দায় ধর্মঘটের আহ্বায়করা এড়িয়ে যেতে পারে না ৷

অভিযুক্তদের নাম আমিনুল হক, আবু সুফিয়ান, ইমরান আলি, আসরাফুল শেখ, মহম্মদ সানাউল্লা হক, মহম্মদ মকিম শেখ ও মুস্তাফিজুর রহমান ৷ সাতদিনের পুলিশি হেপাজতের আবেদন জানিয়ে ধৃতদের আজই জেলা আদালতে পেশ করা হয় ৷ আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারক তাদের পাঁচদিনের পুলিশি হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন ৷ এদিকে আদালতে যাওয়ার পথে ধৃতরা দাবি করে, পুলিশ তাদের মিথ্যে অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে ৷ তারা এই ঘটনায় জড়িত নয় ৷

মালদা, 9 জানুয়ারি : মালদার সুজাপুরের ঘটনায় CID তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হল ৷ আজই মালদা রওনা হয়ে গেছে CID-র দল ৷ সূত্রের খবর, নবান্নের তরফে নির্দেশ, গন্ডগোলে জড়িতদের কাউকেই রেয়াত করা হবে না ।

অন্যদিকে এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে৷ একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরে অভিযুক্ত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ ৷ আজ এ'কথা জানিয়েছেন পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া ৷ তিনি জানিয়েছেন, গতকালের ঘটনায় ধৃতদের আজ জেলা আদালতে পেশ করা হয়েছে ৷ একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত নিরাপত্তাকর্মীদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে ৷

উল্লেখ্য, বামপন্থী শ্রমিক সংগঠনের ডাকা ভারত বনধকে কেন্দ্র করে গতকাল উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কালিয়াচক থানার সুজাপুর ৷ পুলিশের সঙ্গে উত্তেজিত জনতার সংঘর্ষ রণক্ষেত্রের আকার নেয় ৷ পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় ৷ মোট নয়টি গাড়ি আগুনে পুড়ে যায় ৷ একাধিক গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয় ৷ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-কাচের বোতলের সঙ্গে বোমাও ছোড়া হয় ৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাস, রবার বুলেট, এমনকী শূন্যে গুলিও চালায় পুলিশ ৷ এরই মধ্যে কয়েকজন পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ার সেখানে থাকা বেশ কয়েকটি গাড়িতে ভাঙচুর চালাচ্ছে এই রকম একটি ভিডিয়ো ফুটেজ় প্রকাশ্যে আসে ৷ যা নিয়ে গতকালই দুঃখপ্রকাশ করেন পুলিশ সুপার ৷ ঘটনায় জড়িত নিরাপত্তাকর্মীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসও দেন ৷ গতকাল বিকেল থেকেই শুরু হয় ধরপাকড় ৷

সুজাপুরের ঘটনায় CID তদন্তের নির্দেশ

পুলিশের উপর হামলা, সরকারি কাজে বাধাসহ একাধিক অভিযোগে এখনও পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ৷ আটক করা হয়েছে আরও কয়েকজনকে ৷ পুলিশ সুপার বলেন," গতকালের ঘটনায় আমরা বেশ কিছু ভিডিয়ো ফুটেজ় সংগ্রহ করেছি ৷ সেই ফুটেজ়গুলি খতিয়ে দেখে ঘটনায় জড়িত সাতজনকে গ্রেপ্তার করেছি ৷ সে ঘটনায় আরও যারা জড়িত ছিল তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে৷ শুধু তাই নয়, গতকাল যারা মানুষকে উত্তেজনায় প্ররোচনা দিয়েছিল, তাদেরও আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি ৷ তাদের বিরুদ্ধেও আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে ৷ আর গতকাল যে পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের গাড়ি ভাঙচুরের ভিডিয়ো ফুটেজ় আমাদের হাতে এসেছে, তা খতিয়ে দেখে তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে ৷ তাদের বিরুদ্ধেও আমরা বিভাগীয় পদক্ষেপ নেব ৷"

পুলিশ সুপার এই নিয়ে বিশদে কিছু না বললেও জানা গিয়েছে, গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে ৷ আরও কয়েকজন পুলিশ ও সিভিককর্মী এই ঘটনায় জড়িত ছিল বলে জানতে পেরেছেন পুলিশকর্তারা ৷ তাদেরও চিহ্নিত করার কাজ চলছে ৷ প্রাথমিকভাবে তাদের সাসপেন্ড করা হতে পারে বলেই জানা যাচ্ছে ৷ তবে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে পুলিশের নজরে রয়েছে ধর্মঘটের আহ্বায়করাও ৷ পুলিশের বক্তব্য, যে ভাবে নিরাপত্তাকর্মীদের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনার দায় জেলা পুলিশকে নিতে হয়েছে, একইভাবে গতকালের ঘটনায় দায় ধর্মঘটের আহ্বায়করা এড়িয়ে যেতে পারে না ৷

অভিযুক্তদের নাম আমিনুল হক, আবু সুফিয়ান, ইমরান আলি, আসরাফুল শেখ, মহম্মদ সানাউল্লা হক, মহম্মদ মকিম শেখ ও মুস্তাফিজুর রহমান ৷ সাতদিনের পুলিশি হেপাজতের আবেদন জানিয়ে ধৃতদের আজই জেলা আদালতে পেশ করা হয় ৷ আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারক তাদের পাঁচদিনের পুলিশি হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন ৷ এদিকে আদালতে যাওয়ার পথে ধৃতরা দাবি করে, পুলিশ তাদের মিথ্যে অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে ৷ তারা এই ঘটনায় জড়িত নয় ৷

Intro:মালদা, ০৯ জানুয়ারি : গতকাল সুজাপুরের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরে অভিযুক্ত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে চিহ্নিত করেছে পুলিশ৷ আজ একথা জানিয়েছেন পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া৷ তিনি জানিয়েছেন, গতকালের ঘটনায় ধৃতদের আজ জেলা আদালতে পেশ করা হয়েছে৷ একইসঙ্গে সাধারণ মানুষের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত নিরাপত্তাকর্মীদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে৷


Body:         উল্লেখ্য, বাম-কংগ্রেসের ডাকা ভারত বন্‌ধকে কেন্দ্র করে গতকাল অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে কালিয়াচক থানার সুজাপুর৷ পুলিশের সঙ্গে উত্তেজিত জনতার সংঘর্ষ রণক্ষেত্রের আকার নেয়৷ সেখানে অগ্নি সংযোগ করা হয় পুলিশের গাড়িতে৷ একে একে ৯টি গাড়ি আগুনে পুড়ে যায়৷ একাধিক গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়৷ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-কাচের বোতলের সঙ্গে বোমাও ছোড়া হয়৷ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাঁদানে গ্যাস, রবার বুলেট, এমনকি শূন্যে গুলিও চালায় পুলিশ৷ এরই মধ্যে ধরা পড়ে, কয়েকজন পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ার সেখানে থাকা বেশ কয়েকটি গাড়িতে ভাঙচুর চালাচ্ছে৷ এনিয়ে সরব হয় রাজনৈতিক মহল৷ পুলিশের বিরুদ্ধে নিন্দার ঝড় ওঠে৷ এনিয়ে গতকালই দুঃখপ্রকাশ করেন পুলিশ সুপার৷ ঘটনায় জড়িত নিরাপত্তাকর্মীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাসও দেন তিনি৷ গতকাল বিকেল থেকেই সুজাপুর এলাকায় শুরু হয় পুলিশি ধরপাকড়৷
         গতকাল পুলিশের উপর হামলা, সরকারি কাজে বাধা সহ একাধিক অভিযোগে এখনও পর্যন্ত ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ আটক করা হয়েছে আরও কয়েকজনকে৷ আজ পুলিশ সুপার বলেন, “গতকালের ঘটনায় আমরা বেশ কিছু ভিডিয়ো ফুটেজ সংগ্রহ করেছি৷ সেই ফুটেজগুলি খতিয়ে দেখে গতকালের ঘটনায় জড়িত সাতজনকে গ্রেফতার করেছি৷ সেই ঘটনায় আরও যারা জড়িত ছিল তাদের চিহ্নিত করার কাজ চলছে৷ শুধু তাই নয়, গতকাল যারা মানুষকে উত্তেজনায় প্ররোচনা দিয়েছিল, তাদেরও আমরা চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি৷ তাদের বিরুদ্ধেও আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷ আর গতকাল যে পুলিশ ও সিভিক ভলান্টিয়ারদের গাড়ি ভাঙচুরের ভিডিয়ো ফুটেজ আমাদের হাতে এসেছে, তা খতিয়ে দেখে তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে৷ তাদের বিরুদ্ধেও আমরা বিভাগীয় পদক্ষেপ নেব৷”
         পুলিশ সুপার এনিয়ে বিশদে কিছু না বললেও জানা গিয়েছে, গতকাল গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত এক পুলিশকর্মী ও এক সিভিক ভলান্টিয়ারকে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত করা হয়েছে৷ আরও কয়েকজন পুলিশ ও সিভিককর্মী এই ঘটনায় জড়িত ছিল বলে জানতে পেরেছেন পুলিশকর্তারা৷ তাদেরও চিহ্নিত করার কাজ চলছে৷ প্রাথমিকভাবে তাদের সাসপেন্ড করা হতে পারে বলেই জানা যাচ্ছে৷ তবে এই ঘটনার প্রেক্ষিতে পুলিশের নজরে রয়েছে ধর্মঘটের আহ্বায়করাও৷ পুলিশের বক্তব্য, যেভাবে নিরাপত্তাকর্মীদের গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনার দায় জেলা পুলিশকে নিতে হয়েছে, একইভাবে গতকালের ঘটনায় দায় ধর্মঘটের আহ্বায়করা এড়িয়ে যেতে পারে না৷


Conclusion:          এদিকে গতকালের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে যে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে তাদের নাম আমিনুল হক (৩৫), আবু সুফিয়ান (২১), ইমরান আলি (৩৮), আসরাফুল শেখ (২৬), মহম্মদ সানাউল্লা হক (২২), মহম্মদ মকিম শেখ (৩০) ও মুস্তাফিজুর রহমান (৩২)৷ ধৃতদের বিরুদ্ধে ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯, ১৮৬, ৩৩২, ৩৩৩, ৩৫৩, ৩০৭, ৩৭৯, ৪২৭, ৪৩৬ আইপিসি, ৩৪ পিডিপিপি, ৩৪ এক্সপ্লোসিভ সাবস্ট্যান্স ও ৯ পিএমও ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে৷ সাতদিনের পুলিশি হেপাজতের আবেদন জানিয়ে ধৃতদের আজই জেলা আদালতে পেশ করা হয়৷ আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারক তাদের পাঁচদিনের পুলিশি হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছেন৷ এদিকে আদালতে যাওয়ার পথে ধৃতরা দাবি করে, পুলিশ তাদের মিথ্যে অভিযোগে গ্রেফতার করেছে৷ তারা এই ঘটনায় জড়িত নয়৷
Last Updated : Jan 9, 2020, 7:05 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.