ETV Bharat / bharat

5 রাজ্যে ভোটের পর কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন, সিদ্ধান্ত ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে

বিস্তর আলাপ-আলোচনা, মতবিরোধের পর পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের কথা ভেবে অবশেষে দ্বিতীয় পক্ষের যুক্তিই গ্রাহ্য করা হয়। তবে শুধুমাত্র কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনই হবে এবং তার দিনক্ষণ নিয়ে সেনিয়া গান্ধিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছে শীর্ষ নেতৃত্ব।

Congress President Election will be held After State Polls, Decision After Row At Meet
5 রাজ্যে ভোটের পর কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন, সিদ্ধান্ত ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে
author img

By

Published : Jan 22, 2021, 5:24 PM IST

দিল্লি, 22 জানুয়ারি: মে মাসের মধ্যে পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন শেষ হওয়ার পরই কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হবে। আজ দলের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে দু পক্ষের মধ্যে তীব্র বিরোধের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে রাহুল গান্ধি বলেন, 'সবাই বিষয়টা শেষ করুন এবং এগিয়ে চলুন।'

আসন্ন নির্বাচনের আগে রণকৌশল ঠিক করতে জরুরি ভিত্তিতে শীর্ষ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ, আনন্দ শর্মা, মুকুল ওয়াসনিক ও পি চিদম্বরমকে ডেকে বৈঠক করে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি। বিভিন্ন নির্বাচনে পরপর পরাজয়ের ধারা তুলে ধরে অনেকেই বৈঠকে টেনে আনেন নেতৃত্ব প্রসঙ্গ। খোলাখুলিভাবে উঠে আসে নানা অস্বস্তিকর প্রশ্ন। সে সবের জবাব দিয়ে অশোক গেহলত, অমরিন্দর সিং, একে অ্যান্টনি, তারিক আনোয়ার ও উমেন চাণ্ডিরা বলেন, বাংলা-তামিলনাড়ু-সহ আসন্ন পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের পর সভাপতি নির্বাচন হওয়া উচিত।

দলেরই এক নেতা বলেন, 'কার এজেন্ডা নিয়ে আমরা কাজ করছি? আমাদের দলের মতো অভ্যন্তরীণ কোনও নির্বাচন নিয়ে বিজেপি কথা বলছে না? সাংগঠনিক নির্বাচনের আগে আমাদের রাজ্যগুলির নির্বাচনে লড়ার উপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত।'

আরও পড়ুন:কেন্দ্রের সঙ্গে আজ 11 দফার বৈঠক, কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে অনড় কৃষকরা

বিস্তর আলাপ-আলোচনা, মতবিরোধের পর পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের কথা ভেবে অবশেষে দ্বিতীয় পক্ষের যুক্তিই গ্রাহ্য করা হয়। তবে শুধুমাত্র কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনই হবে এবং তার দিনক্ষণ নিয়ে সেনিয়া গান্ধিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছে শীর্ষ নেতৃত্ব।

পরপর নির্বাচনী ফ্লপ শো-এর পর দলের অন্দরেই বারবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে গান্ধি পরিবার। 2019 সালে লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধি। তখন অন্তর্বর্তী সভানেত্রী হিসেবে ফের দলের হাল ধরেন সোনিয়া। তবে তিনি ইতিমধ্যেই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে, তিনি আর এই পদে থাকবেন না।

দিল্লি, 22 জানুয়ারি: মে মাসের মধ্যে পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন শেষ হওয়ার পরই কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হবে। আজ দলের শীর্ষ পর্যায়ের বৈঠকে দু পক্ষের মধ্যে তীব্র বিরোধের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৈঠকে রাহুল গান্ধি বলেন, 'সবাই বিষয়টা শেষ করুন এবং এগিয়ে চলুন।'

আসন্ন নির্বাচনের আগে রণকৌশল ঠিক করতে জরুরি ভিত্তিতে শীর্ষ কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ, আনন্দ শর্মা, মুকুল ওয়াসনিক ও পি চিদম্বরমকে ডেকে বৈঠক করে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি। বিভিন্ন নির্বাচনে পরপর পরাজয়ের ধারা তুলে ধরে অনেকেই বৈঠকে টেনে আনেন নেতৃত্ব প্রসঙ্গ। খোলাখুলিভাবে উঠে আসে নানা অস্বস্তিকর প্রশ্ন। সে সবের জবাব দিয়ে অশোক গেহলত, অমরিন্দর সিং, একে অ্যান্টনি, তারিক আনোয়ার ও উমেন চাণ্ডিরা বলেন, বাংলা-তামিলনাড়ু-সহ আসন্ন পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের পর সভাপতি নির্বাচন হওয়া উচিত।

দলেরই এক নেতা বলেন, 'কার এজেন্ডা নিয়ে আমরা কাজ করছি? আমাদের দলের মতো অভ্যন্তরীণ কোনও নির্বাচন নিয়ে বিজেপি কথা বলছে না? সাংগঠনিক নির্বাচনের আগে আমাদের রাজ্যগুলির নির্বাচনে লড়ার উপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত।'

আরও পড়ুন:কেন্দ্রের সঙ্গে আজ 11 দফার বৈঠক, কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে অনড় কৃষকরা

বিস্তর আলাপ-আলোচনা, মতবিরোধের পর পাঁচ রাজ্যের নির্বাচনের কথা ভেবে অবশেষে দ্বিতীয় পক্ষের যুক্তিই গ্রাহ্য করা হয়। তবে শুধুমাত্র কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচনই হবে এবং তার দিনক্ষণ নিয়ে সেনিয়া গান্ধিই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছে শীর্ষ নেতৃত্ব।

পরপর নির্বাচনী ফ্লপ শো-এর পর দলের অন্দরেই বারবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে গান্ধি পরিবার। 2019 সালে লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন রাহুল গান্ধি। তখন অন্তর্বর্তী সভানেত্রী হিসেবে ফের দলের হাল ধরেন সোনিয়া। তবে তিনি ইতিমধ্যেই স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে, তিনি আর এই পদে থাকবেন না।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.