ETV Bharat / bharat

দুর্ঘটনায় হাতি মৃত্যুর সংখ্যা অন্য রাজ্যের তুলনায় কম, তথ্যপ্রকাশ কেরালার

author img

By

Published : Jun 6, 2020, 10:34 PM IST

কেরালার বনদপ্তরের তরফে অফিশিয়াল রেকর্ড প্রকাশ করে জানানো হয়েছে, 10 বছরে দুর্ঘনায় মৃত্যু 64টি হাতির । যা অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় সংখ্যায় কম ।

elephant
elephant

তিরুবনন্তপুরম, 6 জুন : কেরালার জঙ্গলে দুর্ঘটনায় এক দশকে মৃত্যু হয়েছে 64টি হাতির । কেরালার বনদপ্তরের তরফে এই তথ্য প্রকাশ করা হয় । 2010-11 থেকে 2019-20 সালের অন্তবর্তী অফিশিয়াল রেকর্ড প্রকাশ করেছে কেরালার বনদপ্তর । দেশের অন্যান্য রাজ্যে যে সংখ্যক হাতিকে হত্যা করা হয় বা দুর্ঘটনায় যত সংখ্যক হাতির মৃত্যু হয়, সেই হিসেবে কেরালার হাতির মৃত্যু সংখ্যা কম বলে জানিয়েছেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞরা ।

বনদপ্তরের তরফে, চোরা শিকার, ইলেক্ট্রিক শক, পথ দুর্ঘটনা এবং বিস্ফোরক ফেটে হাতির মৃত্যুকেও দুর্ঘটনায় মৃত্যু বলে ধরা হয়েছে । গত দশ বছরে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এই ধরনের মৃত্যু হয়েছে 2015-16 সালে । মালায়ত্তুর বনবিভাগে 14টি হাতির মৃত্যু হয়েছিল ।

এগুলি ছাড়াও মানুষ-হাতির সংঘর্ষের কারণে 2018-19 সালে 10টি হাতির মৃত্যু হয় । এই এক দশকে 772টি বন্যহাতির প্রাকৃতিক কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বনদপ্তর ।

কেরালায় সম্প্রতি পলক্কড় জেলায় হাতির মৃত্যুর বিষয়েও কেরালার বনদপ্তরের তরফে স্পষ্টভাবে জানানো হয় । সেই হাতিটিকে কেউ ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ ক্ষতি করেনি । দুর্ঘটনাবসত বাজি ঠাসা আনারস খেয়ে ফেলেছিল ওই হাতিটি । যে কারণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বনদপ্তর ।

কেরালার বন এবং বন্যপ্রাণের প্রিন্সিপাল চিফ কনজ়ারভেটর সুরন্দরকুমার জানিয়েছেন, দুর্ঘধটনায় হাতির মৃত্যু দুঃখজনক । বনদপ্তরের কর্মীরা আরও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবেন । নজরদারি আরও জোরদার করা হবে । কেরালায় জঙ্গলের পাশে যেসব মানুষ বসবাস করেন তাঁদের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে কাজ করবেন কর্মীরা ।

তিরুবনন্তপুরম, 6 জুন : কেরালার জঙ্গলে দুর্ঘটনায় এক দশকে মৃত্যু হয়েছে 64টি হাতির । কেরালার বনদপ্তরের তরফে এই তথ্য প্রকাশ করা হয় । 2010-11 থেকে 2019-20 সালের অন্তবর্তী অফিশিয়াল রেকর্ড প্রকাশ করেছে কেরালার বনদপ্তর । দেশের অন্যান্য রাজ্যে যে সংখ্যক হাতিকে হত্যা করা হয় বা দুর্ঘটনায় যত সংখ্যক হাতির মৃত্যু হয়, সেই হিসেবে কেরালার হাতির মৃত্যু সংখ্যা কম বলে জানিয়েছেন বন্যপ্রাণ বিশেষজ্ঞরা ।

বনদপ্তরের তরফে, চোরা শিকার, ইলেক্ট্রিক শক, পথ দুর্ঘটনা এবং বিস্ফোরক ফেটে হাতির মৃত্যুকেও দুর্ঘটনায় মৃত্যু বলে ধরা হয়েছে । গত দশ বছরে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এই ধরনের মৃত্যু হয়েছে 2015-16 সালে । মালায়ত্তুর বনবিভাগে 14টি হাতির মৃত্যু হয়েছিল ।

এগুলি ছাড়াও মানুষ-হাতির সংঘর্ষের কারণে 2018-19 সালে 10টি হাতির মৃত্যু হয় । এই এক দশকে 772টি বন্যহাতির প্রাকৃতিক কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বনদপ্তর ।

কেরালায় সম্প্রতি পলক্কড় জেলায় হাতির মৃত্যুর বিষয়েও কেরালার বনদপ্তরের তরফে স্পষ্টভাবে জানানো হয় । সেই হাতিটিকে কেউ ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ ক্ষতি করেনি । দুর্ঘটনাবসত বাজি ঠাসা আনারস খেয়ে ফেলেছিল ওই হাতিটি । যে কারণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে বনদপ্তর ।

কেরালার বন এবং বন্যপ্রাণের প্রিন্সিপাল চিফ কনজ়ারভেটর সুরন্দরকুমার জানিয়েছেন, দুর্ঘধটনায় হাতির মৃত্যু দুঃখজনক । বনদপ্তরের কর্মীরা আরও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করবেন । নজরদারি আরও জোরদার করা হবে । কেরালায় জঙ্গলের পাশে যেসব মানুষ বসবাস করেন তাঁদের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করে কাজ করবেন কর্মীরা ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.