ব্যারাকপুর, 23 মে: রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে একের পর এক বাজি কারখানায় পরপর ঘটে চলেছে বিস্ফোরণের ঘটনা ৷ এগরা, বজবজ, মালদা, দুবরাজপুর ৷ স্থান, কাল, পাত্র আলাদা ৷ কিন্তু ঘটনাক্রম প্রায় এক ৷ একের পর এক বাজি কারখানায় বা গুদামে বিস্ফোরণের জেরে গত এক সপ্তাহে রাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন 16 জন ৷ প্রশ্ন উঠছে, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে এভাবে বেআইনি বাজার কারখানা গড়ে উঠেছে, এলাকার পর এলাকায় দোকান, ঘর তৈরি করে হাজার হাজার কেজির বাজি, বিস্ফোরক জমিয়ে রাখা হয়েছে, তা পুলিশ-প্রশাসনের নজর এড়ায় কী করে ৷ বিরোধীদের অভিযোগ, রাজ্যে বাজিকারখানার আড়ালে কার্যত বোমা তৈরির কুটিরশিল্প তৈরি হয়েছে ৷
তবে বিরোধীদের এই অভিযোগ মানতে চাননি তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় ৷ মঙ্গলবার তিনি জানান, পরপর কয়েকটি বিস্ফোরণের ঘটনার পর সরকার পুলিশকে বলেছে বাজি উদ্ধার করতে ৷ প্রায় 37 হাজার কেজি বাজি ইতিমধ্যেই উদ্ধার হয়েছে । তবে সব বাজি নিষিদ্ধ নয়, বাজির কারখানাও নিষিদ্ধ নয় ৷ তবে নিষিদ্ধ বাজি উদ্ধার হওয়া দরকার ।