রায়না, 12 ডিসেম্বর : পাত্রীর বয়স 15 ৷ পাত্রীর বয়স 20 ৷ দু'জনের কারও বিয়ের বয়স হয়নি ৷ তবু, দুই পরিবার তাদের বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ৷ গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেই বিয়ে বন্ধ করল প্রশাসন ৷ কিশোরীকে নিয়মিত স্কুলে যেতে পরামর্শ দেন প্রশাসনের আধিকারিকরা ৷ 18 বছর না হলে বিয়ে দেবে না বলে মুচলেকা দেয় মেয়েটির পরিবার ৷
পূর্ব বর্ধমানের রায়না 1 ব্লকের বহরমপুর গ্রামের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ দাস ৷ নিজের নাবালিকা মেয়ের বিয়ে ঠিক করেন ৷ ক্লাস নাইনের ওই কিশোরীর সঙ্গে যার বিয়ের ঠিক হয়, তারও বিয়ের বয়স হয়নি বলে জানা যায় ৷ খবর পেয়ে বিয়ে বন্ধ করতে ওই নাবালিকার বাড়ি যান রায়না ব্লকের আধিকারিকরা ৷