চন্দ্রকোনা, 5জুলাই : এলাকায় পঞ্চায়েতের আয় বৃদ্ধি করতে চন্দ্রকোনা2নম্বর ব্লকের ভগবন্তপুর2নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের খিরিটিতে গড়েতোলা হয়েছে স্বপ্ননীল পার্ক । লকডাউনের আগে ওই পার্ক থেকে প্রতিদিন আয় হতো2হাজার টাকা করে।সেই টাকা দিয়েপঞ্চায়েতের তরফে বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করা হত। কিন্তু লকডাউনের জেরে বন্ধ পার্ক৷
পশ্চিম মেদিনীপুরে সীমান্ত এলাকায় রয়েছে চন্দ্রকোনা2নম্বর ব্লকের ভগবন্তপুর দুই নম্বরগ্রাম পঞ্চায়েতে খিরিটি গ্রাম।2019সালের11ডিসেম্বর তৈরি করা হয়েছিল পার্কটি । নাম দেওয়া হয়েছিল গড়ে তোলাহয়েছিল স্বপ্ননীল ৷ পার্কটির উদ্বোধন করেছিলেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রতমুখোপাধ্যায় । এই এলাকার বিনোদনের পাশাপাশি এলাকার পঞ্চায়েতের ফান্ডে টাকা জমানোরউদ্দেশ্যেই এই পার্ক গড়ে তোলা হয়।যেখান থেকে পঞ্চায়েত এলাকার যে কোনওউন্নয়নমূলক কাজের জন্য এই টাকা বরাদ্দ হবে সেই ভাবনা চিন্তা করেই এই বৃহৎ এলাকারমধ্যে পার্ক তৈরি করা হয়।
কোরোনা থাবায় দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ পার্ক - তালাবন্ধ
পার্কের টিকেটের দাম দুই টাকা ।প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বহু দূর-দূরান্ত থেকে ভিড় জমাতে এই পার্কে ৷ আমাদের প্রায় প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা ইনকাম হতো।ভালোই চলছিল এবং যে টুকু টাকা আমাদের রোজকার হচ্ছিল তা দিয়ে গ্রামের উন্নয়নমূলক বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা ভাবনা চিন্তা করেছিলাম । জানালেন পঞ্চায়েত প্রধান ।
এলাকার পঞ্চায়েত প্রধান ইসমাইল খাঁন বলেন,এলাকার জনগণের স্বার্থে গত2019এর11ডিসেম্বর এই পার্কের উদ্বোধন হয়।এই পার্কের টিকেটেরদাম দুই টাকা ধার্য করা হয়।প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বহু দূর-দূরান্ত থেকে ভিড়জমাতে এই পার্কে এবং এতে আমাদের প্রায় প্রতি মাসে দুই হাজার টাকা করে ইনকামহতো।ভালোই চলছিল এবং যে টুকু টাকা আমাদের রোজকার হচ্ছিল। তা দিয়ে আমরা গ্রামেরউন্নয়নমূলক বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা ভাবনা চিন্তা করেছিলাম । কিন্তু কোরোনা এসেসেই উৎস বন্ধ করে দিয়েছে ।