মেদিনীপুর,4 এপ্রিল: লকডাউনে বেলা অবধি চলছে অবাধে ব্যবসা-বাণিজ্য এবং মানুষের যাতায়াত। প্রয়োজন ছাড়াও ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তাঘাটে বাজারে দোকানে মানুষের ঢল।তাই তাঁদের ঘরমুখো করতে এবার রাস্তায় নামলেন IC, DSP সহ পুলিশের উচচ আধিকারিকরা।মেদিনীপুর শহর জুড়ে পুলিশের লম্বা রুট মার্চ সঙ্গে চেকিং চলল আজ। দেওয়া হল, অযথা ঘোরাফেরা না করার নির্দেশ। প্রয়োজনের বেশি বাইরে থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হল
বিদেশের মতো আমাদের দেশেও মহামারীর আকার ধারণ করছে কোরোনা। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণের হার। লকডাউনে পুলিশ প্রথমে আবেদন করেছিল পশ্চিম মেদিনীপুর সহ জঙ্গল মহলের মানুষদের বাড়িতে থাকার।পরে কথা না শোনায় পুলিশ লাঠিচার্জও করে । কিন্তু বর্তমানে যেই কে সেই । রাস্তায় রাস্তায় মানুষের ঢল। বাজার যাওয়ার বাহানায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তায় আড্ডা দিচ্ছে মানুষজন।
মেদিনীপুরজুড়ে পুলিশের রুট মার্চ, চেকিং - police long route marche
শক্ত হাতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় একসঙ্গে পুলিশ আধিকারিকদের নিয়ে রাস্তায় রুট মার্চ জেলা পুলিশের।দোকানে দোকানে প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে আসা মানুষদের জিনিসপত্র কিনে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে যাওয়ায় নির্দেশ ।এদিন কোতয়ালি পুলিশ ইনচার্জ নিজে মাইক হাতে প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে আসা মানুষদের সচেতন করেন।সবজি কিনতে আসা মানুষদের তিন-চার দিনের সবজি কিনে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
এবার শক্ত হাতে পরিস্থিতি মোকাবিলায় পুলিশ আধিকারিকদের নিয়ে রাস্তায় রুট মার্চ জেলা পুলিশের।দোকানে দোকানে প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে আসা মানুষদের জিনিসপত্র কিনে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে যাওয়ায় নির্দেশ দেওয়া হল আজ ৷ এদিন কোতয়ালি পুলিশ ইনচার্জ নিজে মাইক হাতে প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে আসা মানুষদের সচেতন করেন। সবজি কিনতে আসা মানুষদের একসঙ্গে তিন চার দিনের সবজি কিনে নেওয়ার নির্দেশ দেন। বাড়িতে থাকার আবেদন জানানো হয়।
এ দিনের পুলিশের রুট মার্চে কোতোয়ালি থানার IC সহ ছিলেন জেলার পুলিশের উচ্চ পদস্থ আধিকারিকরা । সঙ্গে মহিলা পুলিশকর্মী। শহরের ব্যস্ত এলাকায় দু চাকা, চার চাকার যানবাহন আটকে তাঁদেরও সতর্ক করা হয়। সংক্রমণের চেহারা দেশজুড়ে তিন হাজারের বেশি ছাড়ালেও মানুষ এখনও সেই ভাবেই সতর্ক হচ্ছে না।