দুর্গাপুর , 26 সেপ্টেম্বর : দুর্গাপুর নগর নিগমের এক নম্বর ওয়ার্ডের 18 জন ICDS ও MMTC স্বাস্থ্যকর্মীকে বসিয়ে দেওয়া হল ৷ অন্যদিকে , আবার নতুন করে 18 জনকে নিয়োগ করা হয়েছে ৷ এর এই বিষয়কে কেন্দ্র করে বিতর্ক শুরু হয়েছে । ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলারের দাবি , এলাকাবাসীর অভিযোগ ছিল এই কর্মীরা বাড়ি বসেই সার্ভে রিপোর্ট দিচ্ছিলেন ৷ তার উপর একসঙ্গে তিনটে কাজ করছিলেন ৷ তাই তাঁদের বসিয়ে দেওয়া হয়েছে ৷ অন্যদিকে , এই অভিযোগ মানছেন না কর্মচ্যুত মহিলারা ৷
দুর্গাপুর পৌরনিগম ডেঙ্গি সার্ভে করার জন্য ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে MMTC কর্মী নিয়োগ করে । কয়েক বছর আগে এই মহিলাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি এবং এলাকায় গিয়ে ডেঙ্গি নিয়ে সার্ভে করে তার রিপোর্ট নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রেগুলিতে দিতেন। এখন এই মহিলাদের দিয়ে কোরোনা সংক্রান্ত সার্ভেও করানো হচ্ছিল এলাকায় । কিন্তু অভিযোগ , দুর্গাপুর নগর নিগমের এক নম্বর ওয়ার্ডের 18 জন মহিলা বাড়িতে বসেই সার্ভে রিপোর্ট দিয়ে দিচ্ছিলেন । তাই এক নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শিপ্রা সরকার এলাকাবাসীর কাছে অভিযোগ পাওয়ার পর , তা খতিয়ে দেখেন ৷ এরপরই 18 জন কর্মীকে বসিয়ে দিয়ে নতুন করে 18 জন মহিলাকে নিয়োগ করেন তিনি ।
ICDS ও MMTC-র 18 জন কর্মীকে বসিয়ে দেওয়া নিয়ে বিতর্ক দুর্গাপুরে
দুর্গাপুর পৌরনিগম ডেঙ্গি সার্ভে করার জন্য ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে MMTC কর্মী নিয়োগ করে । কয়েক বছর আগে এই মহিলাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি এবং এলাকায় গিয়ে ডেঙ্গি নিয়ে সার্ভে করে তার রিপোর্ট নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রেগুলিতে দিতেন। এখন এই মহিলাদের দিয়ে কোরোনা সংক্রান্ত সার্ভেও করানো হচ্ছিল এলাকায় । কিন্তু অভিযোগ , দুর্গাপুর নগর নিগমের এক নম্বর ওয়ার্ডের 18 জন মহিলা বাড়িতে বসেই সার্ভে রিপোর্ট দিয়ে দিচ্ছিলেন ।
কাউন্সিলার শিপ্রা সরকারের দাবি , এই মহিলাদের বসানো হয়নি । এঁরা তিনটে করে কাজ একসঙ্গে করছিলেন । বাড়িতে বসেই এঁরা সার্ভে রিপোর্ট দিয়ে দিচ্ছিলেন । তাই এঁদের দিয়ে কোরোনা সার্ভের কাজ করানো হচ্ছে না ৷ কারণ আমাদের সরকার এই বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছে । মহামারী যাতে বেশি ছড়াতে না পারে , সেই কারণেই সরকার এতটা গুরুত্ব দিয়েছে । তাই বাধ্য হয়ে 18 জনকে নতুন করে নিয়োগ করতে হল । তবে এটা শুধু আমার ওয়ার্ডে নয়। সমস্ত ওয়ার্ডে নতুন করে মহিলাদের নিয়োগ করা হয়েছে । আমিও সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই নিয়োগ করেছি।"
অন্যদিকে কর্মচ্যুত নেহা দাস সরকার বলেন , " আমার একটাও কাজ নেই । আর এই দুঃসময়ে খুব বিপদে পড়ে গেলাম । আমরা বাড়ি বাড়ি ঘুরেই কাজ করতাম । এলাকার মানুষ জানেন ৷ আমরা এই ব্যাপারে বোরো চেয়ারম্যান রিনা চৌধুরিকে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি ৷"