দুর্গাপুর, 1 এপ্রিল : সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে পুলিশের তরফে তাদের মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার দেওয়া হয়েছে । কিন্তু পুলিশের দেওয়া মাস্কের থেকে রুমালকেই বেশি সুরক্ষিত মনে করছেন দুর্গাপুর-আসানসোল পুলিশ কমিশনারেটের সিভিক ভলান্টিয়াররা । কারণ হিসেবে তাঁদের অনেকেই বলছেন, পুলিশের দেওয়া মাস্কে WHO-এর গাইডলাইন অনুযায়ী N-95 মার্ক নেই ।
N-95 মাস্ক দেওয়া হয়নি , রুমালই ভরসা সিভিক ভলান্টিয়ারদের
পুলিশের তরফে দেওয়া হয়েছে মাস্ক । কিন্তু তারপরও বেশিরভাগ সিভিক ভলান্টিয়ারকে মুখে রুমাল বেঁধে কাজ করতে দেখা গেল ।
লকডাউন জারি হলেও অনেকেই তা না মেনে বাড়ির বাইরে বেরোচ্ছেন । জমায়েত করছেন । তাই লকডাউনকে সফল করতে আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের কয়েকটি এলাকায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের মোতায়েন করা হয়েছে । জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ রাস্তায় বেরোলেই তাদের সচেতন করছেন তাঁরা । তাই আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের তরফে সিভিক ভলান্টিয়ারদের মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার বিলি করা হয় । কিন্তু তারপরও বেশিরভাগ সিভিক ভলান্টিয়ারদের রুমাল বেঁধে কাজ করতে দেখা গেল । তাদের বক্তব্য, পুলিশের তরফে N-95 মাস্ক দেওয়া হয়নি তাই তারা তা পরেনি।
ACP(ট্র্যাফিক)শাশ্বতী শ্বেতা সামন্ত বলেন, "আমরা এখনও পর্যন্ত বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌঁছাইনি । তবে, আরও সচেতনতা প্রয়োজন । ট্র্যাফিক কর্মীদের নিয়ে সচেতনতার ক্লাস হয়েছে । তাদের মাস্ক, স্যানিটাইজ়ার ও গ্লাভস ব্যবহারের কথা বলা হয়েছে । তারা যেহেতু মানুষের সংস্পর্শে যায় তাই তাদের সাবধানতা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে ।"