দুর্গাপুর (পশ্চিম বর্ধমান), 2 মে: গত 1 এপ্রিল পূর্ব বর্ধমানের শক্তিগড়ে জাতীয় সড়কের পাশে খুন হন রাজু ঝা ৷ সেই ঘটনার পর কেটে গিয়েছে একমাস ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত অধরা একসময়ের কয়লা মাফিয়া তথা বিজেপি নেতা রাজেশ ওরফে রাজু ঝায়ের খুনিরা । ফলে এই খুনের তদন্তে গঠিত সিটের কাজকর্ম নিয়েই উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন ৷
এই খুনের ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছে রাজু ঝার বন্ধু অপর এক কয়লা মাফিয়া নরেন্দ্র খাড়কার একসময়ের গাড়ির চালক অভিজিৎ মণ্ডলকে । অভিজিৎকে নিয়ে দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে নরেন্দ্র খাড়কার নির্মাণকার্যের অফিসে তল্লাশি চালিয়ে সিসিটিভি ফুটেজ-সহ কিছু নথিপত্র বাজেয়াপ্ত করেন সিটের তদন্তকারীরা ।
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে রাজু ঝা খুনের সময় অকুস্থলে উপস্থিত থাকা আব্দুল লতিফকে কি জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন সিটের তদন্তকারী অফিসাররা ? গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআইয়ের সন্দেহের তালিকায় রয়েছেন আব্দুল লতিফ ৷ কয়েকদিন আগে তিনি আসানসোলের সিবিআই কোর্টেও হাজিরা দেন । প্রশ্ন উঠছে, কেন তাঁকে সেখান থেকে সিটের তদন্তকারী অফিসাররা নিজেদের হেফাজতে চাইলেন না ? আব্দুল লতিফের গাড়িতে রাজু ঝা কোথায় যাচ্ছিলেন ?