দুর্গাপুর ,7 জুন : রবিবার সকালে দুর্গাপুর স্টেশন হয়ে কেরালা থেকে আসা শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন পাড়ি দিল আলিপুরদুয়ারের উদ্দেশে। দুর্গাপুর স্টেশনে ইঞ্জিন বদলের জন্য 20 মিনিট দাঁড়িয়ে ছিল এই শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটি। প্রথমদিকে দুর্গাপুর স্টেশনে ইঞ্জিন বদল হওয়া ট্রেনগুলি থেকে যাত্রীদের নামতে দেওয়া হচ্ছিল না রেলপুলিশের পক্ষ থেকে। অভিযোগ, আজ রেল পুলিশের সেই নজরদারি লক্ষ্য করা গেল না দুর্গাপুর স্টেশনে।
রবিবার সকালে দুর্গাপুর স্টেশনে 7: 40 মিনিটে কেরল থেকে দুর্গাপুর স্টেশনে ইঞ্জিন বদলের জন্য দাঁড়ায় শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন। প্রায় 1066 জন শ্রমিক এই ট্রেনে কেরালা থেকে আসেন । দুর্গাপুর স্টেশনে প্রায় কুড়ি মিনিট ট্রেন দাঁড়িয়ে থাকে। বেশ কয়েকজন শ্রমিক ট্রেন থেকে নেমে স্টেশন চত্বরে অবাধে ঘোরাফেরা করার পর 8:13 মিনিটে ট্রেন ছাড়ার সময় তাঁরা আবার ট্রেনে উঠে যান। তবে দুর্গাপুর স্টেশনে কোনও যাত্রী নামেননি । দুর্গাপুর স্টেশনের পরে বীরভূম জেলার রামপুরহাট স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়ানোর কথা। তারপর সোজা যাবে আলিপুরদুয়ার স্টেশন পর্যন্ত। প্রথম দিকে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনগুলির দুর্গাপুর স্টেশনে ইঞ্জিন বদল হলেও যাত্রীদের নামতে দেওয়া হচ্ছিল না। রেলপুলিশের পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হচ্ছিল । কিন্তু আজ রেলপুলিশের পক্ষ থেকে কোনও নজরদারি দেখা যায়নি বলে অভিযোগ । তাই বেশ কিছু যাত্রী স্টেশনে নেমে অবাধে ঘোরাফেরার পর আবার ট্রেনে উঠে যান।
দুর্গাপুর স্টেশনে অবাধে ঘুরল পরিযায়ী শ্রমিকরা, রেলপুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ - রেল পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ
রেলপুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ উঠল দুর্গাপুর স্টেশনে । রবিবার সকালে কেরালা থেকে আসা একটি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন দুর্গাপুর স্টেশনে দাঁড়িয়ে ইঞ্জিন বদল করে। সেই সময় বহু যাত্রী ট্রেন থেকে নেমে স্টেশনে অবাধে ঘোরাফেরা করেন। অভিযোগ, সেই সময় তাঁদের আটকাতে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি রেলপুলিশ।
রেল পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ
কেরালা থেকে আগত ওই শ্রমিকদের মধ্যে যদি কেউ কোরোনা সংক্রমিত হয়, সেই আতঙ্কে স্টেশন চত্বরকে আবার স্যানিটাইজ় করার দাবি তোলেন স্থানীয় বাসিন্দারা।