কলকাতা, 5 মার্চ : তৃণমূল কংগ্রেসে এবার রূপোলি পর্দার লড়াই ৷
34 বছরের লাল দূর্গকে রুখতে গুটিকয়েক অভিনেতা-অভিনেত্রীর উপর ভরসা রেখেছিলেন ৷ কিন্তু দশবছর পর যখন এক নতুন সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে দল তখন একঝাঁক অভিনেতা-অভিনেত্রীকে নেত্রী করার পথে হাঁটলেন মমতা ৷ তালিকায় রয়েছেন সায়নী ঘোষ, সোহম চক্রবর্তী, লাভলি মিত্র, রাজ চক্রবর্তী, অদিতি মুন্সি, চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী, জুন মালিয়া, কাঞ্চন মল্লিক, কৌশানী মুখোপাধ্যায়, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো একাধিক মুখকে ৷ প্রার্থী করা হয়েছে ক্রীড়া জগতের বেশ কয়েকজনকে ৷ আর এরপরই শুরু হয়েছে নতুন করে জল্পনা ৷
রাজ্যের সুপার পাওয়ার হওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া বিজেপি বেশি কিছুদিন ধরেই গুটি সাজিয়েছে ৷ টালিগঞ্জের একাধিক মুখকে নিজেদের দলে নিয়েছে তারা ৷ গেরুয়া শিবিরে নাম লিখিয়েছেন রুদ্রনীল ঘোষ, পাপিয়া অধিকারী, পায়েল সরকার, শ্রাবন্তীর মতো মুখেরা ৷ স্বাভাবিকভাবেই রাজনীতির লড়াই পৌঁছে গিয়েছে টালিগঞ্জে ৷ সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে রুপাঞ্জনা, হিরণ থেকে শুরু করে ঋষি কৌশিক সবাইকেই প্রার্থী করতে পারে বিজেপি ৷ স্বাভাবিকভাবেই টালিগঞ্জে একটা বিভাজনের রাজনীতির ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়েছে ৷ এই পরিস্থিতিতে একঝাঁক টলি মুখকে প্রার্থী করলেন তৃণমূল নেত্রী ৷ অভিমত রাজনৈতিক মহলের ৷ সায়ন্তিকা, রাজ, সোহম, সায়নীর মতো তরুণ মুখকে তুলে এনে তৃণমূল কংগ্রসকে মধ্যবিত্তের বৈঠকখানায় পৌঁছে দেওয়ার প্রয়াস স্বাভাবিকভাবেই নজরে এল ৷