কলকাতা, 25 মার্চ : কোরোনা ভাইরাস প্রতিরোধে লকডাউন গোটা দেশে ৷ তার মধ্যেও অনলাইনে পড়ুয়াদের ক্লাস নেওয়া, অ্যাসেসমেন্ট , সবই চালাচ্ছে রাজ্য প্রযুক্তি বিদ্যালয় (MAKAUT) ৷ অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ৷ বলা যেতে পারে, কার্যত অনলাইনেই চলছে রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৷ মূলত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ও ডাটা অ্যানালিসিসকে কাজে লাগিয়েই অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় কাজ করা হচ্ছে বলে জানান MAKAUT - এর উপাচার্য সৈকত মৈত্র ।
লকডাউনের মাঝে অনলাইনে চলছে প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
কোরোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে গত 16 মার্চ থেকে 15 এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয় রাজ্যের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-সহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । তারপর 24 মার্চ থেকে গোটা দেশে চালু হয়ে যায় লকডাউন । প্রথমে ক্লাস বন্ধ ও পরে লকডাউন দু'টি পরিস্থিতি আসতে পারে এই আশঙ্কা থেকেই ছিল ৷ এ কারণে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছিল রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (MAKAUT) ।
কোরোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে গত 16 মার্চ থেকে 15 এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ করে দেওয়া হয় রাজ্যের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়-সহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । তারপর 24 মার্চ থেকে গোটা দেশে চালু হয়ে যায় লকডাউন । প্রথমে ক্লাস বন্ধ ও পরে লকডাউন দু'টি পরিস্থিতি আসতে পারে এই আশঙ্কা থেকেই ছিল ৷ এ কারণে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছিল রাজ্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (MAKAUT) । সেই প্রস্তুতিকেই কাজে লাগিয়ে বর্তমানে অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয় চালিয়ে যাচ্ছে MAKAUT ৷
MAKAUT-এর এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক বলেন, " প্রথমে ক্লাস বন্ধের নির্দেশ ও তারপর লকডাউন ৷ এসব শুরুর আগেই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বুঝতে পেরেছিল এইরকম একটা কিছু হতে চলেছে । তাই আগে থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ কলেজগুলির মালিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়ে একাধিক বৈঠক করা হয় । সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় অধীনস্থ কলেজগুলিতে AICTE প্রোগ্রাম, নন-AICTE প্রোগ্রাম ও অন্যান্য প্রোগ্রাম মিলে যে প্রায় 60 টির উপর প্রোগ্রাম চলে সেগুলির অনলাইন ক্লাস কিভাবে করতে হবে তা নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় । অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার জন্য কোন কোন প্ল্যাটফর্ম কীভাবে ব্যবহার করা যাবে তার প্রশিক্ষণও দেওয়া হয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের । ক্লাস বন্ধ হওয়ার নির্দেশ আসার পরের দিন থেকেই চালু করে দেওয়া হয় এই ব্যবস্থা । "