কলকাতা, 5 নভেম্বর: ক্রিকেটে প্রতিভা সম্পন্ন 100 জনকে 10 হাজার টাকা দেবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আর তার জন্য রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন ক্রিকেট অ্যাকাডেমি থেকে প্রতিভা সম্পন্ন শিশুকে চিহ্নিত করা হবে। তৈরি করা হবে 'সেঞ্চুরি গ্রুপ'ও। তাঁদের সঠিক প্রশিক্ষণের পাশাপাশি আর্থিক সাহায্যও করা হবে বলে জানা গিয়েছে। রবিবার ইডেনে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের ম্যাচ চলাকালীন এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ম্যাচের টিকিট কলোবাজারির বিরুদ্ধে সরব হয়ে রাজভবনে জনতা স্টেটডিয়াম খুলেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনের ইস্ট লনের সেই জনতা স্টেডিয়ামে এদিন দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের ম্যাচ দেখেন উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে। তারপর বেলার দিকে রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে যে, ক্রিকেটে প্রতিভা সম্পন্ন 100 জন শিশুকে 10 হাজার টাকা দেবেন রাজ্যপাল। সেই 100 জনকে নিয়ে তৈরি করা হবে 'গভর্নরস সেঞ্চুরি গ্রুপ'।
সূত্রের দাবি, রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস 'গভর্নরস সেঞ্চুরি গ্রুপ' ঘোষণার সিধান্ত নিয়েছেন। যার অধীনে ক্রিকেটে প্রতিভা সম্পন্ন 100 জন শিশুকে চিহ্নিত করা হবে এবং তাঁদের প্রশিক্ষণ-এরও ব্যবস্থা করা হবে। স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের সম্ভাব্য প্রতিভা মূল্যায়ন করবে ৷ এরপর একটি গ্র্যান্ড জুরি চূড়ান্ত নির্বাচন করবে তাদের। রাজভবন কোচ এবং প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয় করবে ৷ সেঞ্চুরি গ্রুপের সদস্যদের সাজসজ্জারও সুবিধা দেবে রাজভবন। রাজ্যপাল কলকাতা, দার্জিলিং এবং ব্যারাকপুরের রাজভবন ক্যাম্পাসে সুযোগ-সুবিধা প্রদানের সম্ভাবনা অধ্যয়নের জন্য বিশেষজ্ঞদের একটি দল নিয়োগ করেছেন।
cricketers Governor Century Group: ক্রিকেটে প্রতিভা সম্পন্ন 100 জনকে 10 হাজার টাকা দেবেন রাজ্যপাল
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ম্যাচের টিকিট কলোবাজারির বিরুদ্ধে সরব হয়ে রাজভবনে জনতা স্টেডিয়াম খুলেছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনের ইস্ট লনের সেই জনতা স্টেডিয়ামে এদিন দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের ম্যাচ দেখেন উপস্থিত দর্শকদের সঙ্গে। তারপর বেলার দিকে রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে যে, ক্রিকেটে প্রতিভা সম্পন্ন 100 জন শিশুকে 10 হাজার টাকা দেবেন রাজ্যপাল। সেই 100 জনকে নিয়ে তৈরি করা হবে 'গভর্নরস সেঞ্চুরি গ্রুপ'।
Etv Bharat
Published : Nov 5, 2023, 6:50 PM IST
আরও পড়ুন: রাজ্যপালের নিয়োগ করা উপাচার্যদের 'অনুপ্রবেশকারী' বলে কটাক্ষ শিক্ষামন্ত্রীর
সেঞ্চুরি গ্রুপের সদস্যদের প্রত্যেককে 10 হাজার টাকা, একটি স্মারক এবং একটি শংসাপত্র দেওয়া হবে। প্রয়োজন ভিত্তিক পদ্ধতিতে আরও সহায়তার জন্য তাদের গভর্নরের সেঞ্চুরি গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। একই ধরনের উদ্যোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যেও চালু করা হবে।