কলকাতা, 25 অক্টোবর:বাজিতে (Firecrackers in Kolkata) যেমন শব্দ দূষণ হয়, একইসঙ্গে দূষিত হয় বায়ু (Air Pollution in Kolkata)। সার্বিক ভাবে বাজি পোড়ানোর জেরে পরিবেশে ব্যাপক প্রভাব পড়ে । আর সেই দূষণ ঠেকাতে পুলিশ থেকে শুরু করে দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের 'উদাসীন ভূমিকা'র অভিযোগ তুলে প্রতিবারের মতো এ বারও পরিবেশ কর্মীরা চালু করেছেন কন্ট্রোল রুম । আর তাতে কালী পুজোর রাতেই প্রায় 76-এর বেশি জমা পড়েছে অভিযোগ (Crackers Make Noisy Diwali)।
পরিবেশ কর্মীরা দু-তিনটি ভাগে ভাগ হয়ে সাউন্ড মিটার (Sound Pollution in Kolkata) ও দূষণ মাপার নানা যন্ত্র নিয়ে শহর ও শহরতলিতে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে পরিস্থিতি দেখলেন । কর্মীদের কথায়, কোথায় পুলিশ, কোথায় পর্ষদ ? সেই আগের ছবির পুনরাবৃত্তি এ বারের কালী পুজোর রাতেও দেখা গেল । সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ তোয়াক্কা করেনি তারা । কোনও ভাবেই তাই রুখতে পারেনি নিষিদ্ধ বাজি । সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত দেদার ফেটেছে শব্দ বাজি । ফলে বাজি যে পরিমাণ ফেটেছে তাতে দূষণ যে বাড়বে তা বলার অবকাশ রাখে না । এ ক্ষেত্রে চাইলেই পুলিশ প্রশাসন শক্ত হাতে বিষয়টি দেখতে পারত বলেই মত পরিবেশ কর্মীদের ।