দার্জিলিং, 19 ডিসেম্বর: বড়দিন আর ইংরেজি নতুন বছরের আগে হাউজফুল শৈলরানি দার্জিলিং। ইতিমধ্যে পাহাড়ে সমস্ত হোটেল ও হোম স্টেগুলো 80 থেকে 90 শতাংশ বুকিং হয়ে রয়েছে। আর 20 ডিসেম্বরের পর পাহাড়ে পর্যটকদের জন্য ঠাঁই পাওয়াই মুশকিল হয়ে পড়বে বলে মনে করছে পর্যটনমহল।
সম্প্রতি সিকিমের ছাঙ্গু, পেলিং, লাচেন, লাচুং, সীমানা-সহ একাধিক জায়গায় তুষারপাত হয়। আর শৈলরানিতেও তার জেরে পারদ নেমেছে ব্যাপক। পাহাড়ে এখন জাঁকিয়ে পরেছে শীত। সম্ভাবনা রয়েছে পাহাড়েও তুষারপাতের। যে কারণে এবার পাহাড়ে ওই তুষারপাতের খবরে ব্যাপক ঢল নেমেছে পর্যটকদের। আর এই ভিড় দ্বিগুন হতে চলেছে ক্রিসমাস ও ইংরেজি নতুন বছরে। প্রতি বছরই ডিসেম্বর মাসে শীতের পর্যটনের মরশুমে শৈলরানি দার্জিলিংয়ে ব্যাপক পর্যটকদের ঢল নামে। ক্রিসমাস ও ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে দার্জিলিং ম্যালে বসে গানের আসর, ব্যান্ড।
নাচেগানে নতুন বছরকে স্বাগত জানায় পাহাড়বাসী। আর পাহাড়বাসীর সঙ্গে সেই উৎসবে সামিল হন পাহাড়ে থাকা সমস্ত পর্যটকরা। পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে অতিরিক্ত চার জোড়া জয়রাইড চালাচ্ছে দার্জিলিং হিমালয়ান রেল কর্তৃপক্ষ। সব মিলিয়ে শীতের ছুটিতে জমজমাটি শৈলরানি দার্জিলিং।
ট্যুর অপারেটরদের মতে, দার্জিলিংয়ের বাতাসিয়া লুপ, টাইগার হিল, ম্যাল, মিরিক এসব জায়গা তো বটেই, তবে এখন পর্যটকদের অন্যত্র পছন্দের জায়গা অফবিট লোকেশনে থাকা হোম-স্টেগুলো।