শিলিগুড়ি, ২৭ মার্চ: নির্বাচন জিততে মরিয়া শাসক-বিরোধী সবপক্ষই। কেউ কাউকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে রাজি নন। এবার দোলের আগে শনিবার প্রচারে ঝড় তুলল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। কেউ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করলেন, কেউ আবার প্রাক বসন্ত উৎসবে যোগ দিলেন। কেউ আবার মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু করলেন। কেউ আবার বাড়ি বাড়ি প্রচার সারলেন। প্রার্থীদের প্রচারকে কেন্দ্র করে এদিনটি ছিল প্রার্থীদের জন্য ব্যস্ততম দিন। এদিন সকালে ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচারে নামে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী সংযুক্ত মোর্চা সমর্থিত সিপিএম প্রার্থী দিলীপ সিং এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী গৌতম দেব। দুজনেই এদিন সাধারণের বাড়ি বাড়ি প্রচার করেন। একইভাবে প্রচারে দেখা যায় বিজেপি প্রার্থী শিখা চট্টোপাধ্যায়কে। তিনিও এদিন এলাকার মানুষজনের সঙ্গে জনসংযোগ করেন। গৌতম দেব বলেন, অনেকটা কাজ করেছি। তবে কিছু রাস্তা, বিদ্যুৎ এবং পানীয় জলের সমস্যা রয়েছে। সেগুলিও করে দেওয়া হবে।
শনিবার প্রচারে ঝড় তুলল সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা - তৃণমূল
নির্বাচন জিততে মরিয়া শাসক-বিরোধী সবপক্ষই। এবার দোলের আগে শনিবার প্রচারে ঝড় তুলল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। কেউ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করলেন, কেউ আবার প্রাক বসন্ত উৎসবে যোগ দিলেন। কেউ আবার পুজো দিলেন মন্দিরে।
অন্যদিকে, শিলিগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচারে নামেন এলাকার প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী। দুজনেই এদিন এলাকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে জনসংযোগ করেন। সংযুক্ত মোর্চা সমর্থিত সিপিএম প্রার্থী অশোক ভট্টাচার্য এদিন সকালে প্রথমে শিলিগুড়ির সূর্যসেন পার্কে বসন্ত উৎসবে যোগ দেন। এরপর হিলকার্ট রোড, বিধান রোড এবং সেবক রোডের ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রচার সারেন। অন্যদিকে, বিজেপি প্রার্থী শঙ্কর ঘোষ বর্ধমান রোডের ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রচার সারেন। শঙ্কর ঘোষ বলেন, আমার লড়াই অনুন্নয়নের বিরুদ্ধে। গত বোর্ডের মেয়র তথা বিধায়ক কাজ করেননি। খালি চিঠি লিখেছেন। তাতে একটা কাজও হয়নি। ফলে এবার উন্নয়নের সময় এসেছে। অশোক ভট্টাচার্য বলেন, প্রচারে মানুষ ভালো সাড়া দিয়েছে। গত পাঁচ বছরে যা কাজ করেছি তা মানুষের সামনে তুলে ধরেছি। মানুষ আমাকেই নির্বাচিত করবেন।
আগামী কয়েকদফায় আরও বেশ কয়েকজন প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হবে। প্রচারে একে অপরকে টেক্কা দিতে তৎপর সব পক্ষই। শাসক-বিরোধী দু'পক্ষই নিজেদের দিকে জন সমর্থন আদায়ে তৎপর। এবার প্রচারে মানুষের মন বুঝে নিতে কোনও খামতি রাখতে চান না কোনওপক্ষই। তবে এলাকার মানুষ কি রায়দেন তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আগামী 2 মে পর্যন্ত।