আলিপুরদুয়ার, 4 মে : কালচিনি ব্লকের হাসিমারা গুরুদুয়ার এলাকার একই পরিবারের 6 সদস্যকে কোয়ারানটিনে সেন্টারে পাঠাল জেলা পুলিশ । দিনকয়েক আগে ভিনরাজ্য থেকে আসা এক অ্যাম্বুলেন্স চালক ওই এলাকার এক ব্যবসায়ীর দোকান থেকে চা পাতা কেনেন এবং বেশ কিছুক্ষণ ওই দোকানে বসেছিলেন। পরবর্তীকালে জানা যায়, ওই আ্যম্বুলেন্স চালকের দেহে কোরোনার সংক্রমণ ধরা পড়েছে । পুলিশ ওই দোকানটি চিহ্নিত করে । ওই ব্যবসায়ীও জানান, তাঁর দোকান থেকে চালক চা পাতা কিনেছিলেন এবং দীর্ঘক্ষণ সেখানে বসেছিলেন ।
আলিপুরদুয়ারে একই পরিবারের 6 জন কোয়ারানটিনে
কালচিনি ব্লকের হাসিমারা গুরুদুয়ার এলাকায় একই পরিবারের 6 সদস্যকে কোয়ারানটিন সেন্টারে পাঠাল জেলা পুলিশ ।
এরপরেই পুলিশ ওই ব্যবসায়ীর পরিবারের 4 মহিলা সহ 6 জনকে কালচিনির একটি কোয়ারানটিন সেন্টারে পাঠায় । সেখান থেকে পরে ওই পরিবারের 2 পুরুষ সদস্যকে মেন্দাবাড়ির একটি কোয়ারানটিন সেন্টারে পাঠানো হয়। আজ তাঁদের লালারস পরীক্ষা করা হবে বলে স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে খবর । তবে আলিপুরদুয়ার জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের উপমুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সুবর্ণ গোস্বামী জানিয়েছেন, এমন কোনও খবর তাঁদের কাছে নেই ।
এখনও পর্যন্ত জেলায় কোয়ারানটিনে রয়েছেন 683 জন । এর মধ্যে প্রবাসী রয়েছেন 20 জন । বাকি 663 জন হলেন আলিপুরদুয়ার, অন্যান্য জেলা ও ভিনরাজ্য থেকে আসা মানুষজন । এখনও পর্যন্ত আলিপুরদুয়ারে কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 4 । নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে 496 জনের । তবে জেলায় কোরোনায় মৃত্যুর কোনও খবর নেই ।