চেন্নাই, 16 অক্টোবর:চাঁদের বুকে বড় সাফল্যের মুখ দেখেছে ইসরোর চন্দ্রযান-3। নিজেদের কাজ সম্পূর্ণ করার পর ঘুমিয়ে পড়েছে চাঁদের বুকেই।কাজের শেষে ঘুমিয়ে পড়েছে চাঁদে থাকা প্রজ্ঞান। বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, সূর্যের আলো পড়লে জেগে উঠতে পারে বিক্রম ও প্রজ্ঞান। তবে তা আর হচ্ছে না ৷ দিনের শেষে ঘুমের দেশে পাড়ি দিয়েছে প্রজ্ঞান। কিন্তু ভারতের প্রজ্ঞান 'জেগে' রয়েছে ৷ মাত্র 12 বছর বয়সেই গ্র্যান্ডমাস্টার হয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সে। তারপর থেকে ভারত তথা সারা বিশ্বের দাবার জগতে সকলের কাছেই অত্যন্ত পরিচিত নাম 18 বছরের রমেশবাবু প্রজ্ঞানন্দ। তিনি ভবিষ্যতে দেশের মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে কাজ করবে, এমনটাই জানালেন ইসরোর চেয়ারম্যান শ্রীধর সোমনাথ ৷
আজ, সোমবার সকালেই তরুণ দাবাড়ুর বাড়িতে হাজির হন ইসরোর চেয়ারম্যান শ্রীধর সোমনাথ-সহ আরও বিজ্ঞানীরা ৷ দাবাড়ুর বাড়িতে প্রাতঃরাশও সারেন তাঁরা ৷ গ্র্যান্ড মাস্টারকে বসিয়ে নিয়ে বেশ অনেকক্ষণ ধরেই চলে আলাপ-আলোচনা ৷ সেখানেই ইসরোর চেয়ারম্যান শ্রীধর সোমনাথ বলেন, "প্রজ্ঞানন্দ তরুণদের মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রচারের জন্য ভবিষ্যতে দেশের মহাকাশ সংস্থার সঙ্গে কাজ করবে।" শ্রীধর সোমনাথ এদিন পরবর্তী প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে বলেন, "প্রজ্ঞানন্দ মহাকাশের প্রচারের জন্য আমাদের সঙ্গে কাজ করতে যাচ্ছেন ৷ তাই আমি খুব খুশি ৷ আমাদের সঙ্গে কাজ করবে যাতে তরুণদের বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি নিয়ে যাতে অনুপ্রাণিত করা যায়। ভারতকে একটি অত্যন্ত গর্বিত এবং শক্তিশালী জাতি হিসাবে গড়ে তোলা যায়।"