কলকাতা, 6 জুন : বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (World Test Championship) ফাইনাল ৷ একটা ম্যাচই বলে দেবে বছরভর টেস্টে বিশ্বসেরা কে ৷ প্রস্তুত মঞ্চ ৷ প্রস্তুত ক্রিকেটাররা ৷ 18 জুন সম্মুখ সমর ৷ তবে এই কঠিন টেস্টই কি ভারতীয় সহ-অধিনায়ক অজিঙ্কা রাহানের(Ajinkya Rahane) কাছে অ্যাসিড টেস্ট হতে চলেছে? প্রশ্নটা উঠছে ৷
ফাইনাল । আক্ষরিক অর্থে প্রতিযোগিতার শেষ ম্যাচ । কিন্তু, রাহানের মতো ক্রিকেটারের ক্ষেত্রে এটা শেষ ম্যাচ নয় । হওয়াটা বাঞ্ছনীয়-ও নয় । অনেকটা পথ চলা এখনও বাকি...
এর পরই নতুন টুর্নামেন্ট ৷ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ় দিয়ে সূচনা ৷ আর সেই টেস্টে প্রথম একাদশে থাকতে হলে এই 'ফাইনাল টেস্ট'টি অবশ্যই রাহানের অ্যাসিড টেস্ট হতে চলেছে ৷
শান্তশিষ্ট নিপাট ভদ্রলোক ৷ অজিঙ্কা রাহানেকে বর্ণনা করতে গেলে বাংলা অভিধানের এই শব্দগুলি অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে ৷ তবে যখন ক্রিকেট মাঠে কোনও কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়, ভারতের ফিনিক্স পাখির মতো উদয় হয়েছেন রাহানে ৷
তবে, কথায় আছে ফাটল দেখা গেলে, দ্রুত সেগুলি মেরামত করো, নাহলে বাঁধ ধরে রাখা মুশকিল ৷ এই আপ্তবাক্যটি রাহানের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য ।
ফিরে দেখা যাক মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে(Melbourne Cricket Ground) 2020 সালের বক্সিংডে টেস্ট ৷ আগের ম্যাচেই মাত্র 36 রানে অল-উইকেট ৷ তাই বক্সিং ডে টেস্টে যাবতীয় দায়িত্ব ছিল রাহানের কাঁধে ৷ নিজের দায়িত্ব নিজের মতো করে পালন করলেন অস্থায়ী অধিনায়ক ৷ তাঁর সে-দিনের পারফরমেন্সকে ক্রিকেটের কিংবদন্তিদের ইনিংসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছিল ৷ তাঁর ইনিংস ভারতকে ম্যাচ জিতেয়েছিল ৷